স্টাফ রিপোর্টার
চার বছর আগে রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরের ছয় বছরের শিশুকে ধর্ষণের দায়ে নাসির নামের এক যুবককে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে তাকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেয় বিচারক।
বৃহস্পতিবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক মুন্সী মো. মশিয়ার রহমানের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের পাবলিক প্রসিকিউটর এরশাদ আলম জর্জ বলেন, প্রসিকিউশন সাক্ষ্য প্রমাণের দ্বারা মামলাটি সন্দেহাতীত প্রমাণ করায় ধর্ষক নাসিরকে ১০ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করেন আদালত। একই সাথে জরিমানার টাকা আদায় করে ভিকটিম বা তার পরিবারকে দেওয়ার জন্য প্রয়োজনে আসামির স্থাবর/অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি করে তা আদায় করতে ঢাকার জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। এই রায়ে সন্তুষ্ট রাষ্ট্রপক্ষ।
তিনি আরো বলেন, রায় ঘোষণার আগে আসামিকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। রায় শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাকে আবার কারাগারে পাঠানো হয়।
মামলায় অভিযোগ, নাসির বিভিন্ন অজুহাতে ওই শিশুকে আদর করত এবং চকোলেট-বিস্কুট কিনে দিত। একপর্যায়ে ২০২১ সালের ২৬ নভেম্বর চকোলেট খাওয়ানোর কথা বলে ওই শিশুকে কামরাঙ্গীরচরের দক্ষিণ মুন্সিহাটি এলাকায় নিয়ে ধর্ষণ করে আসামি।
এ সময় ভুক্তভোগী শিশুটি চিৎকার করলে আসামি তাকে ছেড়ে দেয়। শিশুটি কান্না করতে করতে বাসায় এসে ঘটনাটি সম্পর্কে তার মাকে জানায়। পরে ভুক্তভোগী শিশুকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেয়া হয়।
ঘটনার দিনই নাসিরকে একমাত্র আসামি করে মামলা করেন তার মা। এরপর ওই বছরের ২৭ ডিসেম্বর নাসিরকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয় নাসির।
২০২২ সালে ৩১ মে আদালতে নাসিরকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দেয় পুলিশ। পরে আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।
চার বছর আগে রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরের ছয় বছরের শিশুকে ধর্ষণের দায়ে নাসির নামের এক যুবককে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে তাকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেয় বিচারক।
বৃহস্পতিবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক মুন্সী মো. মশিয়ার রহমানের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের পাবলিক প্রসিকিউটর এরশাদ আলম জর্জ বলেন, প্রসিকিউশন সাক্ষ্য প্রমাণের দ্বারা মামলাটি সন্দেহাতীত প্রমাণ করায় ধর্ষক নাসিরকে ১০ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করেন আদালত। একই সাথে জরিমানার টাকা আদায় করে ভিকটিম বা তার পরিবারকে দেওয়ার জন্য প্রয়োজনে আসামির স্থাবর/অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি করে তা আদায় করতে ঢাকার জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। এই রায়ে সন্তুষ্ট রাষ্ট্রপক্ষ।
তিনি আরো বলেন, রায় ঘোষণার আগে আসামিকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। রায় শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাকে আবার কারাগারে পাঠানো হয়।
মামলায় অভিযোগ, নাসির বিভিন্ন অজুহাতে ওই শিশুকে আদর করত এবং চকোলেট-বিস্কুট কিনে দিত। একপর্যায়ে ২০২১ সালের ২৬ নভেম্বর চকোলেট খাওয়ানোর কথা বলে ওই শিশুকে কামরাঙ্গীরচরের দক্ষিণ মুন্সিহাটি এলাকায় নিয়ে ধর্ষণ করে আসামি।
এ সময় ভুক্তভোগী শিশুটি চিৎকার করলে আসামি তাকে ছেড়ে দেয়। শিশুটি কান্না করতে করতে বাসায় এসে ঘটনাটি সম্পর্কে তার মাকে জানায়। পরে ভুক্তভোগী শিশুকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেয়া হয়।
ঘটনার দিনই নাসিরকে একমাত্র আসামি করে মামলা করেন তার মা। এরপর ওই বছরের ২৭ ডিসেম্বর নাসিরকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয় নাসির।
২০২২ সালে ৩১ মে আদালতে নাসিরকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দেয় পুলিশ। পরে আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।
আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া জানান, “ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের যে বিধান সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তার একটি ৫৮’র সি ধারা, যেখানে বলা আছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা গঠিত হবে সংসদ ভেঙে দেয়ার পনের দিনের মধ্যে। অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হলে এটা শুধুমাত্র সংসদ ভেঙে ..
১ ঘণ্টা আগেগত অগাস্টে নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটি প্রবীধানমালা-২০২৪ সংশোধন করে ম্যানেজিং কমিটি এবং গভর্নিং বডির সভাপতি পদে শুধু সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য সংরক্ষণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল অন্তবর্তীকালীন সরকার।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার আসামি পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন নিজের অপরাধ গোপন করে অন্যের ঘাড়ে বন্দুক রেখে বাঁচার জন্য অ্যাপ্রুভার হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেআবেদনে বলা হয়, সেলিম প্রধান দেশের মানুষের নিরাপত্তা বিঘ্ন ঘটানো ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি প্রয়াসে একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের অর্থযোগানদাতা, পরামর্শদাতা ও নির্দেশদাতা হিসেবে সক্রিয়ভাবে দেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে। সে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে