বিশেষ প্রতিনিধি
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সদস্য ও দৈনিক আমার দেশের স্টাফ রিপোর্টার এমদাদ হোসাইনকে র্যাবের পোশাক পরা কয়েকজন তুলে নিয়ে মারধর ও অপহরণ করার চেষ্টার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ডিআরইউ।
বৃহস্পতিবার (২২ মে) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি আবু সালেহ আকন এবং সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল এক বিবৃতিতে এই ঘটনায় উদ্বেগ জানান।
এমদাদ হোসাইন জানান, আমার মামা প্রবাস থেকে দেশে ফেরেন বুধবার রাতে সাড়ে ১১টার দিকে। তাদের সঙ্গে কাজ শেষ করে আমি রাত সাড়ে ১২টার দিকে বিমানবন্দরের কাজ শেষে পাঠাও বুক করি। বিমানবন্দর এলাকা থেকে যাত্রা শুরুর পর থার্ড টার্মিনালের বিপরীত দিকে কাওলা এলাকায় একটি সাদা মাইক্রোবাস এসে গতিরোধ করে। র্যাবের পোশাক পরা কয়েকজন মিলে জোর করে আমাকে গাড়িতে তুলে নেয়। আমি বারবার সাংবাদিক পরিচয় দিলেও তারা কিছুই শুনেনি। তারা আমাকে তুলে নিয়ে মারধর শুরু করে। আমার সঙ্গে থাকা মোবাইলসহ ওয়ালেট ছিনিয়ে নেয়। আমার মাথার হেলমেট খুলে নিয়ে তারা চোখ বেঁধে কিল-ঘুষি মারতে থাকে। এক পর্যায়ে মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে তারা জিজ্ঞেস করতে থাকে, ‘গোল্ড কোথায়?’ আমি বললাম, ‘ভাই, গোল্ড কোথায় পাবো, আমার কাছে গোল্ড নেই।’ তখন তারা আরও মারধর করে। এরপর আমার সব কিছু চেক করে। কিছুই পায় না। এক পর্যায়ে উত্তরার আগ মুহূর্তে তারা জিজ্ঞেস করে, ‘তুই কি করিস?’ আমি আমার দেশের সাংবাদিক হিসেবে পরিচয় দিলে তারা কিছুটা নমনীয় হয়। পরে উত্তরা আজমপুরে আমাকে চোখ খুলে দেয়, সেখানেই নামিয়ে দেয়। পরে আমি একটি সিএনজি নিয়ে কাওলা এলাকায় আবার ফেরত আসি। ওই বাইকার তখনও সেখানে ছিলেন। তার কাছে গেলে তিনি জানান, তিনি ইতোমধ্যে জরুরি নম্বর ৯৯৯-এ ফোন দিয়েছেন। কিছুক্ষণ পর পুলিশ এলে তাদেরকে ঘটনার বিস্তারিত জানাই। তারা ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন। পরে ওই বাইকারের মাধ্যমে আমার এলাকায় ফেরত আসি।
ডিআরইউ নেতৃবৃন্দ বলেন, সাংবাদিক এমদাদ হোসাইনকে র্যাবের পোশাক পরা কয়েকজন মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে মারধর করেছে, এটা খুবই ন্যাক্কারজনক এবং নিন্দনীয় ঘটনা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পোশাক পরে কোনো কারণ ছাড়া যেকোনো ব্যক্তিকে গাড়িতে তুলে নিয়ে মারধর করা এবং অপহরণের চেষ্টা করা আইনের পরিপন্থী। এমনিতে র্যাব ইমেজ সংকটে ভুগছে। এই সময়ে গুটি কয়েক সদস্য র্যাবের সুনাম ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা করছে। ঐ লোকজন আসলেই র্যাবের সদস্য কিনা, তা র্যাবকেই নিশ্চিত করতে হবে এবং তাদেরকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানান নেতৃবৃন্দ।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সদস্য ও দৈনিক আমার দেশের স্টাফ রিপোর্টার এমদাদ হোসাইনকে র্যাবের পোশাক পরা কয়েকজন তুলে নিয়ে মারধর ও অপহরণ করার চেষ্টার ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ডিআরইউ।
বৃহস্পতিবার (২২ মে) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি আবু সালেহ আকন এবং সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল এক বিবৃতিতে এই ঘটনায় উদ্বেগ জানান।
এমদাদ হোসাইন জানান, আমার মামা প্রবাস থেকে দেশে ফেরেন বুধবার রাতে সাড়ে ১১টার দিকে। তাদের সঙ্গে কাজ শেষ করে আমি রাত সাড়ে ১২টার দিকে বিমানবন্দরের কাজ শেষে পাঠাও বুক করি। বিমানবন্দর এলাকা থেকে যাত্রা শুরুর পর থার্ড টার্মিনালের বিপরীত দিকে কাওলা এলাকায় একটি সাদা মাইক্রোবাস এসে গতিরোধ করে। র্যাবের পোশাক পরা কয়েকজন মিলে জোর করে আমাকে গাড়িতে তুলে নেয়। আমি বারবার সাংবাদিক পরিচয় দিলেও তারা কিছুই শুনেনি। তারা আমাকে তুলে নিয়ে মারধর শুরু করে। আমার সঙ্গে থাকা মোবাইলসহ ওয়ালেট ছিনিয়ে নেয়। আমার মাথার হেলমেট খুলে নিয়ে তারা চোখ বেঁধে কিল-ঘুষি মারতে থাকে। এক পর্যায়ে মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে তারা জিজ্ঞেস করতে থাকে, ‘গোল্ড কোথায়?’ আমি বললাম, ‘ভাই, গোল্ড কোথায় পাবো, আমার কাছে গোল্ড নেই।’ তখন তারা আরও মারধর করে। এরপর আমার সব কিছু চেক করে। কিছুই পায় না। এক পর্যায়ে উত্তরার আগ মুহূর্তে তারা জিজ্ঞেস করে, ‘তুই কি করিস?’ আমি আমার দেশের সাংবাদিক হিসেবে পরিচয় দিলে তারা কিছুটা নমনীয় হয়। পরে উত্তরা আজমপুরে আমাকে চোখ খুলে দেয়, সেখানেই নামিয়ে দেয়। পরে আমি একটি সিএনজি নিয়ে কাওলা এলাকায় আবার ফেরত আসি। ওই বাইকার তখনও সেখানে ছিলেন। তার কাছে গেলে তিনি জানান, তিনি ইতোমধ্যে জরুরি নম্বর ৯৯৯-এ ফোন দিয়েছেন। কিছুক্ষণ পর পুলিশ এলে তাদেরকে ঘটনার বিস্তারিত জানাই। তারা ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন। পরে ওই বাইকারের মাধ্যমে আমার এলাকায় ফেরত আসি।
ডিআরইউ নেতৃবৃন্দ বলেন, সাংবাদিক এমদাদ হোসাইনকে র্যাবের পোশাক পরা কয়েকজন মাইক্রোবাসে তুলে নিয়ে মারধর করেছে, এটা খুবই ন্যাক্কারজনক এবং নিন্দনীয় ঘটনা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পোশাক পরে কোনো কারণ ছাড়া যেকোনো ব্যক্তিকে গাড়িতে তুলে নিয়ে মারধর করা এবং অপহরণের চেষ্টা করা আইনের পরিপন্থী। এমনিতে র্যাব ইমেজ সংকটে ভুগছে। এই সময়ে গুটি কয়েক সদস্য র্যাবের সুনাম ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা করছে। ঐ লোকজন আসলেই র্যাবের সদস্য কিনা, তা র্যাবকেই নিশ্চিত করতে হবে এবং তাদেরকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানান নেতৃবৃন্দ।
আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া জানান, “ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের যে বিধান সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তার একটি ৫৮’র সি ধারা, যেখানে বলা আছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা গঠিত হবে সংসদ ভেঙে দেয়ার পনের দিনের মধ্যে। অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হলে এটা শুধুমাত্র সংসদ ভেঙে ..
১ ঘণ্টা আগেগত অগাস্টে নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটি প্রবীধানমালা-২০২৪ সংশোধন করে ম্যানেজিং কমিটি এবং গভর্নিং বডির সভাপতি পদে শুধু সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য সংরক্ষণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল অন্তবর্তীকালীন সরকার।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার আসামি পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন নিজের অপরাধ গোপন করে অন্যের ঘাড়ে বন্দুক রেখে বাঁচার জন্য অ্যাপ্রুভার হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেআবেদনে বলা হয়, সেলিম প্রধান দেশের মানুষের নিরাপত্তা বিঘ্ন ঘটানো ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি প্রয়াসে একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের অর্থযোগানদাতা, পরামর্শদাতা ও নির্দেশদাতা হিসেবে সক্রিয়ভাবে দেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে। সে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে