১৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ
স্টাফ রিপোর্টার
নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা ঋণ আত্মসাতের অভিযোগে আলোচিত শিল্প গ্রুপ এস আলমের কর্ণধার সাইফুল আলম ও সিকদার গ্রুপ সংশ্লিষ্ট ২৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদক জানায়, রন হক সিকদার, যিনি প্রোপ্রাইটর বেঙ্গল ও এন্ডএম সার্ভিসেসের নামে ২০১৮ সালের ১৯ ডিসেম্বর ব্যাংকের কারওয়ান বাজার শাখায় হিসাব খোলেন। একই দিনে তিনি পাওয়ার প্লান্টের দুটি কার্যাদেশ বাস্তবায়নের কথা বলে ১৫০ কোটি টাকার বাই-মুরাবাহা ঋণের আবেদন করেন। তবে দুদকের তদন্তে কোনো কার্যাদেশ বা জামানত পাওয়া যায়নি।
বুধবার রাজধানীর সেগুন বাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য জানান। তিনি জানান, ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ঋণ অনুমোদন করে এবং ৫ ফেব্রুয়ারি একই দিনে ১২টি ডিলের মাধ্যমে পুরো ১৫০ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়। একই দিন সিকদার গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান এম এস কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড ডেভলপারস, মাহবুব এন্টারপ্রাইজ ও ম্যাম ইমপেক্সের অনুকূলে যথাক্রমে ৪৭ কোটি, ৪৮ কোটি ও ৬০ কোটি টাকা দেওয়া হয়। কোনো জামানত, কার্যাদেশ বা প্রয়োজনীয় যাচাই-বাছাই ছাড়াই অনুমোদনপ্রাপ্ত এই ঋণের পুরো অর্থ একই দিনে বিভিন্ন হিসাবে স্থানান্তর করে আত্মসাৎ করা হয় বলে দুদকের অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে। ২০২৫ সালের ২৪ আগস্ট পর্যন্ত সুদসহ বকেয়া দাঁড়িয়েছে ২০৬ কোটি ৯৫ লাখ টাকার বেশি।
দুদক জানায়, মামলায় সিকদার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রন হক সিকদার, তার ভাই ও গ্রুপের পরিচালক রিক হক সিকদার এবং তাদের তিন বোন মমতাজুল হক সিকদার, লিসা ফাতেমা হক সিকদার ও পারভীন হক সিকদারকে আসামি করা হয়েছে। এছাড়া রিক হক সিকদারের ছেলে জন হক সিকদারকেও আসামি করা হয়েছে। এ ছাড়া, এম. এস কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড ডেভেলপারস ও ম্যাম ইমপেক্সের স্বত্বাধিকারী মো. সালাউদ্দিন, মাহবুব এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী সৈয়দ মাহবুব-ই-করিম, মো. শেখ আলম ও মনিশংকর বিশ্বাসকে আসামি করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, মামলায় ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের এস আলম (সাবেক চেয়ারম্যান) ছাড়া যাদের আসামি করা হয়েছে, তারা হলেন- ব্যাংকটির সাবেক সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ব্যবস্থাপক এম. এম. মোস্তাফিজুর রহমান, সাবেক উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জহুরুল হক, সাবেক অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল আজিজ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ ওয়াসেক মো. আলী, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আব্দুল মালেক, সাবেক পরিচালক ফারজানা পারভীন, আতিকুর নেসা, সাবেক স্বতন্ত্র পরিচালক মোহাম্মদ ইসহাক, আহমদ মুক্তাদির আরিফ, ড. মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, সাবেক মনোনীত পরিচালক খন্দকার ইফতেখার আহমদ, বদরুন নেছা, জামাল মোস্তফা চৌধুরী, লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মোল্লা ফজলে আকবর ও সাবেক পরিচালক মো. ওয়াহিদুল আলম শেঠ।
নামসর্বস্ব প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ১৫০ কোটি টাকা ঋণ আত্মসাতের অভিযোগে আলোচিত শিল্প গ্রুপ এস আলমের কর্ণধার সাইফুল আলম ও সিকদার গ্রুপ সংশ্লিষ্ট ২৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুদক জানায়, রন হক সিকদার, যিনি প্রোপ্রাইটর বেঙ্গল ও এন্ডএম সার্ভিসেসের নামে ২০১৮ সালের ১৯ ডিসেম্বর ব্যাংকের কারওয়ান বাজার শাখায় হিসাব খোলেন। একই দিনে তিনি পাওয়ার প্লান্টের দুটি কার্যাদেশ বাস্তবায়নের কথা বলে ১৫০ কোটি টাকার বাই-মুরাবাহা ঋণের আবেদন করেন। তবে দুদকের তদন্তে কোনো কার্যাদেশ বা জামানত পাওয়া যায়নি।
বুধবার রাজধানীর সেগুন বাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য জানান। তিনি জানান, ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ঋণ অনুমোদন করে এবং ৫ ফেব্রুয়ারি একই দিনে ১২টি ডিলের মাধ্যমে পুরো ১৫০ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়। একই দিন সিকদার গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান এম এস কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড ডেভলপারস, মাহবুব এন্টারপ্রাইজ ও ম্যাম ইমপেক্সের অনুকূলে যথাক্রমে ৪৭ কোটি, ৪৮ কোটি ও ৬০ কোটি টাকা দেওয়া হয়। কোনো জামানত, কার্যাদেশ বা প্রয়োজনীয় যাচাই-বাছাই ছাড়াই অনুমোদনপ্রাপ্ত এই ঋণের পুরো অর্থ একই দিনে বিভিন্ন হিসাবে স্থানান্তর করে আত্মসাৎ করা হয় বলে দুদকের অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে। ২০২৫ সালের ২৪ আগস্ট পর্যন্ত সুদসহ বকেয়া দাঁড়িয়েছে ২০৬ কোটি ৯৫ লাখ টাকার বেশি।
দুদক জানায়, মামলায় সিকদার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রন হক সিকদার, তার ভাই ও গ্রুপের পরিচালক রিক হক সিকদার এবং তাদের তিন বোন মমতাজুল হক সিকদার, লিসা ফাতেমা হক সিকদার ও পারভীন হক সিকদারকে আসামি করা হয়েছে। এছাড়া রিক হক সিকদারের ছেলে জন হক সিকদারকেও আসামি করা হয়েছে। এ ছাড়া, এম. এস কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড ডেভেলপারস ও ম্যাম ইমপেক্সের স্বত্বাধিকারী মো. সালাউদ্দিন, মাহবুব এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী সৈয়দ মাহবুব-ই-করিম, মো. শেখ আলম ও মনিশংকর বিশ্বাসকে আসামি করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, মামলায় ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের এস আলম (সাবেক চেয়ারম্যান) ছাড়া যাদের আসামি করা হয়েছে, তারা হলেন- ব্যাংকটির সাবেক সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ব্যবস্থাপক এম. এম. মোস্তাফিজুর রহমান, সাবেক উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জহুরুল হক, সাবেক অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল আজিজ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ ওয়াসেক মো. আলী, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আব্দুল মালেক, সাবেক পরিচালক ফারজানা পারভীন, আতিকুর নেসা, সাবেক স্বতন্ত্র পরিচালক মোহাম্মদ ইসহাক, আহমদ মুক্তাদির আরিফ, ড. মমতাজ উদ্দিন আহমেদ, সাবেক মনোনীত পরিচালক খন্দকার ইফতেখার আহমদ, বদরুন নেছা, জামাল মোস্তফা চৌধুরী, লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মোল্লা ফজলে আকবর ও সাবেক পরিচালক মো. ওয়াহিদুল আলম শেঠ।
আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া জানান, “ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের যে বিধান সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তার একটি ৫৮’র সি ধারা, যেখানে বলা আছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা গঠিত হবে সংসদ ভেঙে দেয়ার পনের দিনের মধ্যে। অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হলে এটা শুধুমাত্র সংসদ ভেঙে ..
২৯ মিনিট আগেগত অগাস্টে নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটি প্রবীধানমালা-২০২৪ সংশোধন করে ম্যানেজিং কমিটি এবং গভর্নিং বডির সভাপতি পদে শুধু সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য সংরক্ষণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল অন্তবর্তীকালীন সরকার।
৩৮ মিনিট আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার আসামি পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন নিজের অপরাধ গোপন করে অন্যের ঘাড়ে বন্দুক রেখে বাঁচার জন্য অ্যাপ্রুভার হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেআবেদনে বলা হয়, সেলিম প্রধান দেশের মানুষের নিরাপত্তা বিঘ্ন ঘটানো ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি প্রয়াসে একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের অর্থযোগানদাতা, পরামর্শদাতা ও নির্দেশদাতা হিসেবে সক্রিয়ভাবে দেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে। সে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে