সম্মেলনে বক্তারা

স্টাফ রিপোর্টার

দেশের উন্নয়নে ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্ক সমুন্নত রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দেশসেরা কলেজগুলো বন্ধ করে অনুমান-নির্ভর বা পরীক্ষামূলক কোর্স পরিচালনা সঠিক নয় বলে মনে করেন বৈষম্যবিরোধী অবসরপ্রাপ্ত ২৫ ক্যাডার সমন্বয় পরিষদের বক্তারা।
শনিবার ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিমত দেন তারা।
সংবাদ সম্মেলনে তারা বলেন, ঢাকা মহানগরীর ঐতিহ্যবাহী সাতটি কলেজ নিয়ে শিক্ষাখাতে নতুন সংকটের সৃষ্টি করা হয়েছে। এ সাতটি কলেজসহ সারাদেশের সব কলেজ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ছিল। কোনো ধরনের স্টাডি ছাড়াই কেবলমাত্র ব্যক্তিকেন্দ্রিক রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে ২০১৭ সালে সাত কলেজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয়েছিল।
শিক্ষার্থীরা প্রথমে খুশি হলেও কিছুদিনের মধ্যে অব্যবস্থাপনা, শিক্ষার্থীদের প্রতি চরম অবজ্ঞা ও অবহেলার অভিযোগ উত্থাপন করে আন্দোলন শুরু করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে ২০২৪ সালের ২৯ ডিসেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় একটি কমিটি গঠন করে, যেখানে শিক্ষা ক্যাডারের কাউকে রাখা হয়নি। মূল স্টেকহোল্ডারদের (অংশীজন) এড়িয়ে গিয়ে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করায় সমস্যা আরও ঘনীভূত হয়েছে বলে আমরা মনে করি।’
লিখিত বক্তব্যে আরও বলা হয়, এরই মধ্যে শিক্ষার্থীদের মধ্যে মতভেদ তৈরি হয়েছে। নিজেদের মধ্যে মারামারির ঘটনাও ঘটেছে। কেউ স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে, কেউ বিপক্ষে। এছাড়া একটি মহল আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের লোভ দেখিয়ে নিজেদের শিক্ষকদের বিরুদ্ধে দাঁড় করিয়ে দিয়েছেন বলেও শোনা যায়, যা অত্যন্ত দুঃখজনক। এক্ষেত্রে গণভোটে নয়, শিক্ষা বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সুপারিশের আলোকে এবং অংশীজনদের মতামতকে গুরুত্ব দিয়ে কর্তৃপক্ষ সাত কলেজ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক কৃষিবিদ আহমেদ আলী চৌধুরী ইকবাল, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক এবং বিসিএস ইনফরমেশন অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি স ম গোলাম কিবরিয়া, ঢাকা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ এবং বিসিএস জেনারেল এডুকেশন অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আই কে সেলিম উল্লাহ খোন্দকার, বিসিএস জেনারেল এডুকেশন অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ কফিল উদ্দিন প্রমুখ।

দেশের উন্নয়নে ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্ক সমুন্নত রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দেশসেরা কলেজগুলো বন্ধ করে অনুমান-নির্ভর বা পরীক্ষামূলক কোর্স পরিচালনা সঠিক নয় বলে মনে করেন বৈষম্যবিরোধী অবসরপ্রাপ্ত ২৫ ক্যাডার সমন্বয় পরিষদের বক্তারা।
শনিবার ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিমত দেন তারা।
সংবাদ সম্মেলনে তারা বলেন, ঢাকা মহানগরীর ঐতিহ্যবাহী সাতটি কলেজ নিয়ে শিক্ষাখাতে নতুন সংকটের সৃষ্টি করা হয়েছে। এ সাতটি কলেজসহ সারাদেশের সব কলেজ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ছিল। কোনো ধরনের স্টাডি ছাড়াই কেবলমাত্র ব্যক্তিকেন্দ্রিক রাজনৈতিক সিদ্ধান্তে ২০১৭ সালে সাত কলেজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয়েছিল।
শিক্ষার্থীরা প্রথমে খুশি হলেও কিছুদিনের মধ্যে অব্যবস্থাপনা, শিক্ষার্থীদের প্রতি চরম অবজ্ঞা ও অবহেলার অভিযোগ উত্থাপন করে আন্দোলন শুরু করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে ২০২৪ সালের ২৯ ডিসেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয় একটি কমিটি গঠন করে, যেখানে শিক্ষা ক্যাডারের কাউকে রাখা হয়নি। মূল স্টেকহোল্ডারদের (অংশীজন) এড়িয়ে গিয়ে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করায় সমস্যা আরও ঘনীভূত হয়েছে বলে আমরা মনে করি।’
লিখিত বক্তব্যে আরও বলা হয়, এরই মধ্যে শিক্ষার্থীদের মধ্যে মতভেদ তৈরি হয়েছে। নিজেদের মধ্যে মারামারির ঘটনাও ঘটেছে। কেউ স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে, কেউ বিপক্ষে। এছাড়া একটি মহল আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের লোভ দেখিয়ে নিজেদের শিক্ষকদের বিরুদ্ধে দাঁড় করিয়ে দিয়েছেন বলেও শোনা যায়, যা অত্যন্ত দুঃখজনক। এক্ষেত্রে গণভোটে নয়, শিক্ষা বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সুপারিশের আলোকে এবং অংশীজনদের মতামতকে গুরুত্ব দিয়ে কর্তৃপক্ষ সাত কলেজ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সাবেক পরিচালক কৃষিবিদ আহমেদ আলী চৌধুরী ইকবাল, চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক এবং বিসিএস ইনফরমেশন অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি স ম গোলাম কিবরিয়া, ঢাকা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ এবং বিসিএস জেনারেল এডুকেশন অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আই কে সেলিম উল্লাহ খোন্দকার, বিসিএস জেনারেল এডুকেশন অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক মোহাম্মদ কফিল উদ্দিন প্রমুখ।

খুনি হাসিনার দোসরদের যেখানেই পাওয়া যাবে ধরে থানায় দিতে হবে ও বিচারের আওতায় আনতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদের (ডাকসু) ভিপি আবু সাদিক কায়েম।
৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক ভর্তি পরীক্ষা আগামী ১০ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে ১৬ নভেম্বর থেকে শুরু হবে আবেদন, যা চলবে তিন সপ্তাহ। এরপর পরীক্ষা নেওয়া হবে।
৬ ঘণ্টা আগে
ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সারাদেশের মাদ্রাসাগুলোর তিন বছর মেয়াদী ফাজিল স্নাতক (পাস) প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বর্ষ-২০২৪ সালের পরীক্ষা শুরু হয়েছে। এবারের পরীক্ষায় সারাদেশের মোট ৩৩০টি কেন্দ্রে প্রায় এক লাখ ১৭ হাজার ৬২৮ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করছেন।
৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থায় নৈতিক দিক অনুপস্থিত থাকায় আমাদের মাঝে মনুষ্যত্ববোধ জাগ্রত হয় না। আমাদের মাঝে নৈতিকতা নেই বলেই ২৪’র গণঅভ্যুত্থানে অনেক অফিসার যারা সমাজে মেধাবী বলে স্বীকৃত কিন্তু শিক্ষার্থীদের বুকে গুলি চালাতে দ্বিধাবোধ করেনি।
৯ ঘণ্টা আগে