সরদার আনিছ
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে মুখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সাত কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি না নেওয়ার ঘোষণায় নতুন করে যে জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে তা নিরসনে বিকল্প পথ খুঁজছে সরকার।
মঙ্গলবার রাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ইউজিসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক এস এম এ ফায়েজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খানের সঙ্গে সাত কলেজের বিষয় নিয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছেন। বৈঠকে জটিলতা নিরসনে বেশ কয়েকটি বিকল্প নিয়ে আলোচনা করেছেন।
এ বিষয়ে ইউজিসির চেয়ারম্যান এস এম এ ফায়েজ বলেন, প্রধান উপদেষ্টা আমাদের ডেকেছিলেন। একটি ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। সেটা আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যে সবাই জানতে পারবেন। আশা করি আমরা সবাই মিলে এ বিষয়ে একটা শান্তিপূর্ণ পথ খুঁজে বের করতে পারবো।
তবে কী ধরনের বিকল্প নিয়ে আলোচনা হয়েছে এখনই তা প্রকাশ করতে রাজি হননি।
সংশ্লিষ্ট একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র বলছে, মঙ্গলবার রাতে কয়েকটি বিকল্প নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এরমধ্যে প্রথমত: একটি স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব রেখে সাত কলেজের চলতি বছরের ভর্তিসহ সব কার্যবক্রম আপাতত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চালিয়ে যাওয়া। দ্বিতীয়ত: একটি স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব রেখে চলতি বছরের ভর্তিসহ সব কার্যকক্রম জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পরিচালনা করা।
সরকারের এই বিকল্পগুলো নিয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন, সাত কলেজের অধ্যক্ষ ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করে নতুন কোনো বিকল্প থাকলে সেটিও সরকার বিবেচনায় নিতে পারে বলে জানা গেছে।
এরই মধ্যে এসব কলেজে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। কিন্তু শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে মুখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এই সাতটি কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি না নেওয়ার ঘোষণায় এসব কলেজের ভর্তি পরীক্ষা কাদের অধীন হবে, সেটি স্পষ্ট করা হয়নি। এর ফলে এক বিরাট জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে।
এই সাত কলেজের জন্য নতুন একটি বিশ্ববিদ্যালয় করার পরিকল্পনা সরকারের আগে থেকেই রয়েছে। যদিও সেটি অনেক সময়সাপেক্ষ বিষয়। এ-সংক্রান্ত কমিটি এখনো সুপারিশ দেয়নি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মডেলও ঠিক হয়নি। ফলে সরকার ইচ্ছা করলেই রাতারাতি নতুন বিশ্ববিদ্যালয় গড়তে পারবে না।
এদিকে সাত কলেজে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে (স্নাতক) চলতি ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির আবেদন ৬ জানুয়ারি শুরু হয়েছে। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তা চলার কথা। ভর্তি পরীক্ষা হওয়ার কথা আগামী এপ্রিলে।
সাত কলেজসংক্রান্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, এখনো আবেদন গ্রহণ চলছে। আজ বুধবার এ নিয়ে একটি সভা হওয়ার কথা রয়েছে। সভায় যে সিদ্ধান্ত হবে, সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, বিগত স্বৈরাচার হাসিনা সরকার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরোধিতা সত্ত্বেও এই সরকারি কলেজগুলোকে ২০১৭ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করে। কলেজগুলো হলো ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, সরকারি বাঙলা কলেজ ও সরকারি তিতুমীর কলেজ। এসব কলেজে শিক্ষার্থী দুই লাখেরও বেশি।
৮ বছর আগে প্রস্তুতি ছাড়াই অনেকটা তাড়াহুড়া করে এই সাত কলেজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করায় এই দীর্ঘ সময়েও পরীক্ষা, মানসম্মত শিক্ষাসহ অন্যান্য সমস্যা সমাধান হয়নি। ফলে বারবার আন্দোলনে নেমেছে এই সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা।
এদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) বলছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের সঙ্গে আলোচনা না করেই গত সোমবার কলেজগুলোকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন না রাখার ঘোষণা দেয়। এ নিয়ে জটিলতা আরো বাড়ে।
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বে থাকা ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ নিয়ে তার সঙ্গে মঙ্গলবার পর্যন্ত কথা বলেনি।
শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ মঙ্গলবার এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যে ঘোষণা দিয়েছে, এটা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে ঘোষণা দেয়নি। এ বছর থেকেই আর ভর্তি করা হবে না, এটির জন্য তিনি প্রস্তুতও ছিলেন না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সূত্রগুলো বলেছে, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কারণেই দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। অবশ্য ১৯৭৩ সালের আদেশ অনুযায়ী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে শিক্ষা বিষয়ে যে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
এদিকে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ইউজিসির চেয়ারম্যান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির বৈঠকের আগে বিকেলে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের সঙ্গে বৈঠক করেন সাত কলেজের শিক্ষার্থী প্রতিনিধিরা।
ওই বৈঠকের পর সাত কলেজের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা নিউমার্কেট থানা ঘেরাও এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস বন্ধ করার কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নেন। শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো বিভিন্ন প্রক্রিয়া অনুসরণ করে মেনে নেওয়া হবে বলে সরকারের পক্ষ থেকে আশ্বাস দেওয়ার পর শিক্ষার্থীরা তাদের কর্মসূচি প্রত্যাহার করেন।
শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে মুখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সাত কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি না নেওয়ার ঘোষণায় নতুন করে যে জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে তা নিরসনে বিকল্প পথ খুঁজছে সরকার।
মঙ্গলবার রাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ইউজিসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক এস এম এ ফায়েজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খানের সঙ্গে সাত কলেজের বিষয় নিয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেছেন। বৈঠকে জটিলতা নিরসনে বেশ কয়েকটি বিকল্প নিয়ে আলোচনা করেছেন।
এ বিষয়ে ইউজিসির চেয়ারম্যান এস এম এ ফায়েজ বলেন, প্রধান উপদেষ্টা আমাদের ডেকেছিলেন। একটি ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। সেটা আগামী দুই-তিন দিনের মধ্যে সবাই জানতে পারবেন। আশা করি আমরা সবাই মিলে এ বিষয়ে একটা শান্তিপূর্ণ পথ খুঁজে বের করতে পারবো।
তবে কী ধরনের বিকল্প নিয়ে আলোচনা হয়েছে এখনই তা প্রকাশ করতে রাজি হননি।
সংশ্লিষ্ট একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র বলছে, মঙ্গলবার রাতে কয়েকটি বিকল্প নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এরমধ্যে প্রথমত: একটি স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব রেখে সাত কলেজের চলতি বছরের ভর্তিসহ সব কার্যবক্রম আপাতত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চালিয়ে যাওয়া। দ্বিতীয়ত: একটি স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব রেখে চলতি বছরের ভর্তিসহ সব কার্যকক্রম জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পরিচালনা করা।
সরকারের এই বিকল্পগুলো নিয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন, সাত কলেজের অধ্যক্ষ ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করে নতুন কোনো বিকল্প থাকলে সেটিও সরকার বিবেচনায় নিতে পারে বলে জানা গেছে।
এরই মধ্যে এসব কলেজে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। কিন্তু শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে মুখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এই সাতটি কলেজে শিক্ষার্থী ভর্তি না নেওয়ার ঘোষণায় এসব কলেজের ভর্তি পরীক্ষা কাদের অধীন হবে, সেটি স্পষ্ট করা হয়নি। এর ফলে এক বিরাট জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে।
এই সাত কলেজের জন্য নতুন একটি বিশ্ববিদ্যালয় করার পরিকল্পনা সরকারের আগে থেকেই রয়েছে। যদিও সেটি অনেক সময়সাপেক্ষ বিষয়। এ-সংক্রান্ত কমিটি এখনো সুপারিশ দেয়নি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মডেলও ঠিক হয়নি। ফলে সরকার ইচ্ছা করলেই রাতারাতি নতুন বিশ্ববিদ্যালয় গড়তে পারবে না।
এদিকে সাত কলেজে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে (স্নাতক) চলতি ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির আবেদন ৬ জানুয়ারি শুরু হয়েছে। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত তা চলার কথা। ভর্তি পরীক্ষা হওয়ার কথা আগামী এপ্রিলে।
সাত কলেজসংক্রান্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অনলাইন ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, এখনো আবেদন গ্রহণ চলছে। আজ বুধবার এ নিয়ে একটি সভা হওয়ার কথা রয়েছে। সভায় যে সিদ্ধান্ত হবে, সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রসঙ্গত, বিগত স্বৈরাচার হাসিনা সরকার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরোধিতা সত্ত্বেও এই সরকারি কলেজগুলোকে ২০১৭ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করে। কলেজগুলো হলো ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, সরকারি বাঙলা কলেজ ও সরকারি তিতুমীর কলেজ। এসব কলেজে শিক্ষার্থী দুই লাখেরও বেশি।
৮ বছর আগে প্রস্তুতি ছাড়াই অনেকটা তাড়াহুড়া করে এই সাত কলেজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করায় এই দীর্ঘ সময়েও পরীক্ষা, মানসম্মত শিক্ষাসহ অন্যান্য সমস্যা সমাধান হয়নি। ফলে বারবার আন্দোলনে নেমেছে এই সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা।
এদিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) বলছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের সঙ্গে আলোচনা না করেই গত সোমবার কলেজগুলোকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন না রাখার ঘোষণা দেয়। এ নিয়ে জটিলতা আরো বাড়ে।
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্বে থাকা ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ নিয়ে তার সঙ্গে মঙ্গলবার পর্যন্ত কথা বলেনি।
শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ মঙ্গলবার এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যে ঘোষণা দিয়েছে, এটা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করে ঘোষণা দেয়নি। এ বছর থেকেই আর ভর্তি করা হবে না, এটির জন্য তিনি প্রস্তুতও ছিলেন না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সূত্রগুলো বলেছে, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কারণেই দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। অবশ্য ১৯৭৩ সালের আদেশ অনুযায়ী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে শিক্ষা বিষয়ে যে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
এদিকে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ইউজিসির চেয়ারম্যান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির বৈঠকের আগে বিকেলে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী এবং তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের সঙ্গে বৈঠক করেন সাত কলেজের শিক্ষার্থী প্রতিনিধিরা।
ওই বৈঠকের পর সাত কলেজের আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা নিউমার্কেট থানা ঘেরাও এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস বন্ধ করার কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নেন। শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো বিভিন্ন প্রক্রিয়া অনুসরণ করে মেনে নেওয়া হবে বলে সরকারের পক্ষ থেকে আশ্বাস দেওয়ার পর শিক্ষার্থীরা তাদের কর্মসূচি প্রত্যাহার করেন।
ধর্ষণ ও নারী অবমাননার অভিযোগে এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ও স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে গতকাল মঙ্গলবার রাতে উত্তাল ছিল বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ক্যাম্পাস। রাত ৯টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলা এই বিক্ষোভে শত শত শিক্ষার্থী অংশ নেন। বিক্ষোভকারীদের দাবির মুখে রাতেই বিশ্ববিদ্যালয়
৭ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শাখা ছাত্রী সংস্থার সেক্রেটারি ও চাকসুর ছাত্রীকল্যাণ সম্পাদক নাহিমা আক্তার দীপা বলেছেন, বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত নারী ও শিশু নির্যাতন-ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে।
১০ ঘণ্টা আগেড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির চেয়ারম্যান ড. মো. সবুর খান বলেছেন, আমাদের সমাজে ঐক্যের বড় অভাব। ঐক্যের অভাবে আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্র এগুতে পারছে না।
১ দিন আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহিদ মীর মুগ্ধের নামে দুটি সুপেয় পানির ফিল্টারের স্থাপন করেছে ছাত্রশিবির। মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদ মিনারে একটির উদ্বোধন করেন শাখা ছাত্রশিবির সভাপতি মোহাম্মদ আলী।
১ দিন আগে