কামরুল হাসান, হাবিপ্রবি
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি) ১৯৯৯ সালে কৃষি কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়। প্রতিষ্ঠার দুই যুগেরও বেশি সময় পার হয়ে গেলেও আজও কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো ধারা না থাকায় শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা এখনও আলোর মুখ দেখেনি।
এদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাচনও আর কদিন পর অনুষ্ঠিত হবে। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ইতিমধ্যেই নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে হাবিপ্রবিতেও নির্বাচনের দাবি জোরালো হচ্ছে। ফলে ছাত্রসংসদ নিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশার পারদ বেড়েই চলেছে। তবে হাবিপ্রবিতে নির্বাচন আয়োজনের কার্যক্রম এখনও শুরু হয়নি।
ছাত্রসংসদ না থাকায় বিগত সময়ে দলীয় লেজুড়বৃত্তিক রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড দেখা গেছে । ফলে ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রসংগঠনের দ্বারা সাধারণ শিক্ষার্থীরা নির্যাতন, সিট বানিজ্য, হয়রানি ও চাঁদাবাজির শিকার হয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের শিক্ষার্থী আহমদ মুহিত বলেন, ক্যাম্পাসে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্র রাজনীতি বন্ধে এবং সাধারণ শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে ছাত্রসংসদ নির্বাচনের বিকল্প নেই । যত দ্রুত সম্ভব একটা ছাত্র সংসদ গঠন করা হোক। যেখান থেকে নেতারা শিক্ষার্থীদের ন্যায় দাবি-দাওয়া তুলে ধরবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ধরনের দুর্নীতি বন্ধে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেবে ছাত্র সংসদ। বিশ্ববিদ্যালয়ের সংকট তুলে ধরে সেগুলো নিরসনেও কাজ করবে।
সম্প্রতি শিক্ষার্থীরা ছাত্র সংসদের জন্য প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন। শিক্ষার্থীরা গণস্বাক্ষর, স্বারকলিপি প্রদান, মতবিনিময় এবং দেয়াললিখনের মতো কর্মসূচি পালন করে আসছে। সর্বশেষ দুই শিক্ষার্থী অনশনে বসলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠনতন্ত্র প্রণয়নের জন্য কমিটি গঠন করে।
গত ২৭ জুলাই দুই শিক্ষার্থী ছাত্রসংসদ নির্বাচনের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণে অনশনে বসেন। প্রশাসন তাদের সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচন আয়োজনের আশ্বাস দিলে আন্দোলনকারীরা অনশন ভাঙেন।
পরদিনই কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের অধ্যাপক ড. আবু সাঈদ মন্ডলকে আহ্বায়ক এবং উদ্ভিদ রোগতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. এস. এম. এমদাদুল হাসানকে সদস্য সচিব করে আট সদস্যের কমিটি ঘোষণা করে প্রশাসন। কিন্তু দুই মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো কার্যকর কোনো অগ্রগতি হয়নি। গঠনতন্ত্র প্রণয়নে শিক্ষার্থীদের সংযুক্ত করতে ব্যর্থ হয়েছে বিদ্যমান কমিটি।
এ বিষয়ে কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. আবু সাঈদ মন্ডল বলেন, আমরা দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের গঠনতন্ত্র পর্যালোচনা করছি। যাচাই-বাছাই শেষে শিগগিরই গঠনতন্ত্র প্রণয়ন করা হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রসংসদ না থাকলেও প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই ছাত্র সংসদের নামে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ আদায় করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের থেকে ‘কেন্দ্রীয় সংসদ ফি’ নামে প্রতি সেমিস্টারে ১০০ টাকা করে চাঁদা আদায় করা হয়। এই হিসেবে বছরে প্রায় ২৪ লাখ টাকা আদায় করছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ছাত্রসংসদ না থাকায় এই ফি কার্যত কোনো কার্যকর খাতে ব্যবহার হচ্ছে না। তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ বিষয়ে বলেন, শিক্ষার্থীদের কল্যাণেই এই টাকা ব্যবহার করা হয়। তবে শিক্ষার্থীরা বলছেন, এসব ব্যয়ের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নেই। ছাত্রসংসদ থাকলে এসব বিষয় নজরদারির মধ্যে থাকত।
ছাত্র সংসদ আয়োজনের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সদস্য সচিব ফরহাদ ইসলাম বলেন, আমরা অবশ্যই হাকসু চাই কিন্তু তার আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কাঠামোর পূর্ণাঙ্গ সংস্কার করতে হবে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রস্তুত এবং এজন্য সকল ধরণের সামর্থ্য তাদের আছে এটা নিশ্চিত করতে হবে। জুলাই আন্দোলনে হামলাকারীদের বিচার না করে তার আগেই এরকম নির্বাচনের জন্য হাবিপ্রবি প্রশাসন কতটুকু প্রস্তুত সেটাও একটা প্রশ্ন। সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের জন্য হাবিপ্রবি ছাত্রদল সবসময় আন্তরিক। কিন্তু তার আগে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পূর্ণাঙ্গ সংস্কার করতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি রেজওয়ানুল হক বলেন, আমরা খুব দ্রুত হাকসু নির্বাচন চাই। এর আগে আমাদের দুইজন কর্মী অনশন করেছিলো। খুব দ্রুতই তাদের নেতৃত্বে আমাদের আরও কর্মসূচী আসবে। পাশাপাশি দ্রুত নির্বাচন আয়োজনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে ছাত্রশিবিরের পক্ষ থেকে স্মারকলিপি দেওয়ার পরিকল্পনাও আছে।
ছাত্রসংসদ নির্বাচনের বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম এনামউল্যা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো ধারা নেই। সেজন্য গঠনতন্ত্র প্রণয়নে কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই গঠনতন্ত্র ইউজিসিতে পাঠানো হবে। রাষ্ট্রপতি কর্তৃক অনুমোদিত হলে এটি বিশ্ববিদ্যালয় আইনে যুক্ত হবে। তখন নির্বাচনে আর কোনো বাধা থাকবে না। আমারা দ্রুত নির্বাচন আয়োজনে যথাসাধ্য চেষ্টা করে যাচ্ছি এবং বদ্ধপরিকর।
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি) ১৯৯৯ সালে কৃষি কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত হয়। প্রতিষ্ঠার দুই যুগেরও বেশি সময় পার হয়ে গেলেও আজও কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো ধারা না থাকায় শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা এখনও আলোর মুখ দেখেনি।
এদিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্বাচনও আর কদিন পর অনুষ্ঠিত হবে। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ও বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ইতিমধ্যেই নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে হাবিপ্রবিতেও নির্বাচনের দাবি জোরালো হচ্ছে। ফলে ছাত্রসংসদ নিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রত্যাশার পারদ বেড়েই চলেছে। তবে হাবিপ্রবিতে নির্বাচন আয়োজনের কার্যক্রম এখনও শুরু হয়নি।
ছাত্রসংসদ না থাকায় বিগত সময়ে দলীয় লেজুড়বৃত্তিক রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড দেখা গেছে । ফলে ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রসংগঠনের দ্বারা সাধারণ শিক্ষার্থীরা নির্যাতন, সিট বানিজ্য, হয়রানি ও চাঁদাবাজির শিকার হয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগের শিক্ষার্থী আহমদ মুহিত বলেন, ক্যাম্পাসে লেজুড়বৃত্তিক ছাত্র রাজনীতি বন্ধে এবং সাধারণ শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে ছাত্রসংসদ নির্বাচনের বিকল্প নেই । যত দ্রুত সম্ভব একটা ছাত্র সংসদ গঠন করা হোক। যেখান থেকে নেতারা শিক্ষার্থীদের ন্যায় দাবি-দাওয়া তুলে ধরবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ধরনের দুর্নীতি বন্ধে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেবে ছাত্র সংসদ। বিশ্ববিদ্যালয়ের সংকট তুলে ধরে সেগুলো নিরসনেও কাজ করবে।
সম্প্রতি শিক্ষার্থীরা ছাত্র সংসদের জন্য প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন। শিক্ষার্থীরা গণস্বাক্ষর, স্বারকলিপি প্রদান, মতবিনিময় এবং দেয়াললিখনের মতো কর্মসূচি পালন করে আসছে। সর্বশেষ দুই শিক্ষার্থী অনশনে বসলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠনতন্ত্র প্রণয়নের জন্য কমিটি গঠন করে।
গত ২৭ জুলাই দুই শিক্ষার্থী ছাত্রসংসদ নির্বাচনের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণে অনশনে বসেন। প্রশাসন তাদের সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচন আয়োজনের আশ্বাস দিলে আন্দোলনকারীরা অনশন ভাঙেন।
পরদিনই কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের অধ্যাপক ড. আবু সাঈদ মন্ডলকে আহ্বায়ক এবং উদ্ভিদ রোগতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. এস. এম. এমদাদুল হাসানকে সদস্য সচিব করে আট সদস্যের কমিটি ঘোষণা করে প্রশাসন। কিন্তু দুই মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো কার্যকর কোনো অগ্রগতি হয়নি। গঠনতন্ত্র প্রণয়নে শিক্ষার্থীদের সংযুক্ত করতে ব্যর্থ হয়েছে বিদ্যমান কমিটি।
এ বিষয়ে কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. আবু সাঈদ মন্ডল বলেন, আমরা দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের গঠনতন্ত্র পর্যালোচনা করছি। যাচাই-বাছাই শেষে শিগগিরই গঠনতন্ত্র প্রণয়ন করা হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রসংসদ না থাকলেও প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই ছাত্র সংসদের নামে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ আদায় করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের থেকে ‘কেন্দ্রীয় সংসদ ফি’ নামে প্রতি সেমিস্টারে ১০০ টাকা করে চাঁদা আদায় করা হয়। এই হিসেবে বছরে প্রায় ২৪ লাখ টাকা আদায় করছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ছাত্রসংসদ না থাকায় এই ফি কার্যত কোনো কার্যকর খাতে ব্যবহার হচ্ছে না। তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এ বিষয়ে বলেন, শিক্ষার্থীদের কল্যাণেই এই টাকা ব্যবহার করা হয়। তবে শিক্ষার্থীরা বলছেন, এসব ব্যয়ের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নেই। ছাত্রসংসদ থাকলে এসব বিষয় নজরদারির মধ্যে থাকত।
ছাত্র সংসদ আয়োজনের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সদস্য সচিব ফরহাদ ইসলাম বলেন, আমরা অবশ্যই হাকসু চাই কিন্তু তার আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কাঠামোর পূর্ণাঙ্গ সংস্কার করতে হবে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রস্তুত এবং এজন্য সকল ধরণের সামর্থ্য তাদের আছে এটা নিশ্চিত করতে হবে। জুলাই আন্দোলনে হামলাকারীদের বিচার না করে তার আগেই এরকম নির্বাচনের জন্য হাবিপ্রবি প্রশাসন কতটুকু প্রস্তুত সেটাও একটা প্রশ্ন। সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের জন্য হাবিপ্রবি ছাত্রদল সবসময় আন্তরিক। কিন্তু তার আগে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পূর্ণাঙ্গ সংস্কার করতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি রেজওয়ানুল হক বলেন, আমরা খুব দ্রুত হাকসু নির্বাচন চাই। এর আগে আমাদের দুইজন কর্মী অনশন করেছিলো। খুব দ্রুতই তাদের নেতৃত্বে আমাদের আরও কর্মসূচী আসবে। পাশাপাশি দ্রুত নির্বাচন আয়োজনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে ছাত্রশিবিরের পক্ষ থেকে স্মারকলিপি দেওয়ার পরিকল্পনাও আছে।
ছাত্রসংসদ নির্বাচনের বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম এনামউল্যা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো ধারা নেই। সেজন্য গঠনতন্ত্র প্রণয়নে কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই গঠনতন্ত্র ইউজিসিতে পাঠানো হবে। রাষ্ট্রপতি কর্তৃক অনুমোদিত হলে এটি বিশ্ববিদ্যালয় আইনে যুক্ত হবে। তখন নির্বাচনে আর কোনো বাধা থাকবে না। আমারা দ্রুত নির্বাচন আয়োজনে যথাসাধ্য চেষ্টা করে যাচ্ছি এবং বদ্ধপরিকর।
আগামী বার্ষিক পরীক্ষার আগেই (৩০ নভেম্বরের মধ্যেই) ছুটির দিনে দেশের সব বেসরকারি স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসায় জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে ম্যানেজিং কমিটি/গভর্নিং বডির নির্বাচন দেয়ার জোর দাবি জানিয়েছে অভিভাবক ঐক্য ফোরাম।
১৭ মিনিট আগেরাকসু, হল ছাত্র সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচন ২০২৫ এর ফলাফল আজ বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়েছে। এদিন দুপুরে উপাচার্য প্রফেসর সালেহ্ হাসান নকীবের নিকট নির্বাচনের ফলাফলের গেজেট হস্তান্তর করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার প্রফেসর এফ নজরুল ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ, হল সংসদ ও সিনেট ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচিতদের গেজেট প্রকাশ করা হবে আজ। আগামী ২৬ অক্টোবর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। রাকসু ও সিনেট প্রতিনিধিদের শপথ বাক্য পড়াবেন রাকুস সভাপতি
৪ ঘণ্টা আগেধর্ষণ ও নারী অবমাননার অভিযোগে এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ও স্থায়ী বহিষ্কারের দাবিতে গতকাল মঙ্গলবার রাতে উত্তাল ছিল বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ক্যাম্পাস। রাত ৯টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলা এই বিক্ষোভে শত শত শিক্ষার্থী অংশ নেন। বিক্ষোভকারীদের দাবির মুখে রাতেই বিশ্ববিদ্যালয়
১১ ঘণ্টা আগে