
ঢাবি সংবাদদাতা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের টাইমলাইন ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ডাকসুর নির্বাচন কমিশন গঠন করা হবে মে মাসের শুরুর দিকে।
মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। তবে নির্বাচনের প্রক্রিয়া কোন মাসে শুরু হবে, সে বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়নি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন মনে করে ডাকসু প্রশাসনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। শিক্ষার্থীদেরও ডাকসু নির্বাচনের ব্যাপারে যথেষ্ট আগ্রহ আছে। সে কারণেই বর্তমান প্রশাসন ডাকসু নির্বাচন আয়োজনের ক্ষেত্রে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে। একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য ডাকসু নির্বাচনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গত ডিসেম্বর মাস থেকেই বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে আসছে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র অনুযায়ী, গত জানুয়ারিতে ডাকসুকে কেন্দ্র করে ‘কোড অব কন্ডাক্ট রিভিউ কমিটি’ করা হয়। তারা সাতটি সভা করে। এটিও চূড়ান্ত হওয়ার পর সিন্ডিকেটে অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে। কমিটি বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে মতবিনিময়ও সম্পন্ন করেছে। এসব কাগজ ছাত্র সংগঠনগুলোকেও দেয়া হচ্ছে। এ প্রক্রিয়া চলতি মাসেই শেষ হবে। ডিন, প্রভোস্ট ও বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যানদের সঙ্গেও আলোচনা চলছে।
নির্বাচন কমিশন, রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ সম্পন্ন হবে মে মাসের প্রথমার্ধে। একই মাসের মাঝামাঝি সময়ে প্রশাসনের সহযোগিতায় ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করবে নির্বাচন কমিশন। এরপর নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কার্যক্রমের সুনির্দিষ্ট তারিখ নির্ধারণ করবে। তবে নির্বাচন কার্যক্রম কোন মাসে চলবে, তা সুনির্দিষ্ট করে বলা হয়নি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের টাইমলাইন ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ডাকসুর নির্বাচন কমিশন গঠন করা হবে মে মাসের শুরুর দিকে।
মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক রফিকুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। তবে নির্বাচনের প্রক্রিয়া কোন মাসে শুরু হবে, সে বিষয়টি চূড়ান্ত করা হয়নি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন মনে করে ডাকসু প্রশাসনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। শিক্ষার্থীদেরও ডাকসু নির্বাচনের ব্যাপারে যথেষ্ট আগ্রহ আছে। সে কারণেই বর্তমান প্রশাসন ডাকসু নির্বাচন আয়োজনের ক্ষেত্রে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে। একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য ডাকসু নির্বাচনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গত ডিসেম্বর মাস থেকেই বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে আসছে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র অনুযায়ী, গত জানুয়ারিতে ডাকসুকে কেন্দ্র করে ‘কোড অব কন্ডাক্ট রিভিউ কমিটি’ করা হয়। তারা সাতটি সভা করে। এটিও চূড়ান্ত হওয়ার পর সিন্ডিকেটে অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে। কমিটি বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে মতবিনিময়ও সম্পন্ন করেছে। এসব কাগজ ছাত্র সংগঠনগুলোকেও দেয়া হচ্ছে। এ প্রক্রিয়া চলতি মাসেই শেষ হবে। ডিন, প্রভোস্ট ও বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যানদের সঙ্গেও আলোচনা চলছে।
নির্বাচন কমিশন, রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা নিয়োগ সম্পন্ন হবে মে মাসের প্রথমার্ধে। একই মাসের মাঝামাঝি সময়ে প্রশাসনের সহযোগিতায় ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করবে নির্বাচন কমিশন। এরপর নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কার্যক্রমের সুনির্দিষ্ট তারিখ নির্ধারণ করবে। তবে নির্বাচন কার্যক্রম কোন মাসে চলবে, তা সুনির্দিষ্ট করে বলা হয়নি।

ঢাকা থেকে দক্ষিণে সুন্দরবনের পথে যাত্রা করলে মাওয়া মহাসড়ক পেরিয়ে চোখে পড়ে এক নির্দেশক বোর্ড ‘খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় আর বেশি দূরে নয়’। এরপর প্রায় দুই ঘণ্টার পথ পাড়ি দিলেই পৌঁছানো যায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে। বাইরে থেকে শান্ত ও নিস্তব্ধ মনে হলেও ভেতরে এটি এক প্রাণচঞ্চল শিক্ষানগরী—যেখানে হাজারো তরুণ
১ ঘণ্টা আগে
দেশের বেসরকারি-স্কুল কলেজে ম্যানেজিং কমিটি ও গভর্নিং বডি নির্বাচন নিয়ে বেশ অস্থিরতা বিরাজ করছে। জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংশ্লিষ্ট কমিটি ভেঙে দিয়ে অ্যাডহক কমিটি গঠন করা হয়। এর মেয়াদ শেষে নিয়মিত বিষয়টি নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে বিভিন্ন মহল।
৩ ঘণ্টা আগে
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের আন্দোলনরত শিক্ষকদের ওপর পুলিশি হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ইউনিভার্সিটি টিচার্স ফোরাম (ইউটিএফ)।
১০ ঘণ্টা আগে
শিক্ষার্থীকে হেনস্তাকারী জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ১৫তম আবর্তনের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ফাতেমাতুজ জোহরা ইমু ছাত্রী সংস্থার সমর্থক হলেও জনশক্তি নয় বলে মন্তব্য করে একটি বার্তা প্রদান করেন জবি ছাত্রী সংস্থা।
১১ ঘণ্টা আগে