
রাবি প্রতিনিধি

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) হল সংসদ নির্বাচনে ভূমিধস জয় পেয়েছে ইসলামী ছাত্রশিবির-সমর্থিত সম্মিলিত শিক্ষার্থীর জোট প্যানেল। মেয়েদের ছয়টি হলের মোট ৯০টি পদের মধ্যে শিবির সমর্থিত প্যানেল থেকে নির্বাচন করা প্রার্থীরা ৭৯টিতেই বিজয়ী হয়েছেন। ভিপি, জিএস, এজিএস সহ শীর্ষ বেশিরভাগ পদেই জয়ী হয়েছেন ছাত্রী সংস্থার নেত্রীরা।
ছাত্রশিবির-সমর্থিত ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেল মেয়েদের সব কয়টি হলে ভিপি, জিএস, এজিএস পদে ছাত্রী সংস্থার নেত্রীদের রেখে পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা করে। তবে এই প্যানেলে ছাত্রী সংস্থা করেন না এমন কয়েকজনও ছিলো বলে জানা গেছে। তারাও জয়ী হয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রীদের ছয়টিসহ মোট ১৭টি হল আছে। প্রতিটি হল সংসদে পদ ১৫টি। হল সংসদ নির্বাচনে কোনো হলে পূর্ণাঙ্গ, আবার কোনো হলে আংশিক প্যানেল দিয়েছিল ছাত্রশিবির। এর মধ্যে ১৭টি সংসদের শীর্ষ ৫১ পদেই (ভিপি-জিএস-এজিএস) এই প্যানেলের প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন।

তাপসী রাবেয়া হলে ছাত্রশিবিরের প্যানেলের ১৪ জনের মধ্যে ক্রীড়া ও খেলাধুলা সম্পাদক প্রার্থী ছাড়া সবাই জয় পেয়েছেন। ভিপি পদে মরিয়ম খাতুন, জিএস পদে তাওহীদা আখতার ও এজিএস পদে খাদিজা আক্তার জয় পেয়েছেন।
জুলাই-৩৬ হলে সাংস্কৃতিক সম্পাদক, বিতর্ক ও সাহিত্য সম্পাদক ছাড়া ১৩ জনের প্যানেলের ১১ জনই জয়ী হয়েছেন। ভিপি হয়েছেন সৈয়দা সমাপিকা আহমদ (সিমি), জিএস তাসফিয়া তাবাসসুম ও এজিএস তাওহিদা ইয়াসমিন (মাহমুদা)।
বেগম রোকেয়া হলে ১৪ জনের প্যানেলের মধ্যে সাংস্কৃতিক সম্পাদক এবং বিতর্ক ও সাহিত্য সম্পাদক ছাড়া বাকি পদগুলোতে শিবির-সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা জয় পেয়েছেন। ভিপি, জিএস ও এজিএস হয়েছেন যথাক্রমে অর্পণা হক (মুগ্ধ), মোছা. লায়লা খাতুন ও মোছা. শাহনাজ পারভীন।
রহমতুন্নেসা হল সংসদে ছাত্রশিবির-সমর্থিত ১৪ জনের প্যানেলের ১৪ জনই বিজয়ী হয়েছেন। এর মধ্যে কোনো প্রার্থী না থাকায় ৯ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় পেয়েছেন। সাইফুন নাসিরা ভিপি, হাবিবা আক্তার (রিয়া) জিএস ও আফসানা মিমি এজিএস পদে নির্বাচিত হয়েছেন।
বেগম খালেদা জিয়া হলেও ১৪ জনের প্যানেলের সবাই জয়ী হয়েছেন। এর মধ্যে এই প্যানেলের ১০ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় পেয়েছেন। ভিপি পদে সাবরিনা মারজান, জিএস জারিন তাসনিম রিফাহ ও এজিএস মোছা. পারভীন আরা নির্বাচিত হয়েছেন। মন্নুজান হলে ১৫ জনের প্যানেলের সবাই জয়ী হয়েছেন।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) হল সংসদ নির্বাচনে ভূমিধস জয় পেয়েছে ইসলামী ছাত্রশিবির-সমর্থিত সম্মিলিত শিক্ষার্থীর জোট প্যানেল। মেয়েদের ছয়টি হলের মোট ৯০টি পদের মধ্যে শিবির সমর্থিত প্যানেল থেকে নির্বাচন করা প্রার্থীরা ৭৯টিতেই বিজয়ী হয়েছেন। ভিপি, জিএস, এজিএস সহ শীর্ষ বেশিরভাগ পদেই জয়ী হয়েছেন ছাত্রী সংস্থার নেত্রীরা।
ছাত্রশিবির-সমর্থিত ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেল মেয়েদের সব কয়টি হলে ভিপি, জিএস, এজিএস পদে ছাত্রী সংস্থার নেত্রীদের রেখে পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা করে। তবে এই প্যানেলে ছাত্রী সংস্থা করেন না এমন কয়েকজনও ছিলো বলে জানা গেছে। তারাও জয়ী হয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রীদের ছয়টিসহ মোট ১৭টি হল আছে। প্রতিটি হল সংসদে পদ ১৫টি। হল সংসদ নির্বাচনে কোনো হলে পূর্ণাঙ্গ, আবার কোনো হলে আংশিক প্যানেল দিয়েছিল ছাত্রশিবির। এর মধ্যে ১৭টি সংসদের শীর্ষ ৫১ পদেই (ভিপি-জিএস-এজিএস) এই প্যানেলের প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন।

তাপসী রাবেয়া হলে ছাত্রশিবিরের প্যানেলের ১৪ জনের মধ্যে ক্রীড়া ও খেলাধুলা সম্পাদক প্রার্থী ছাড়া সবাই জয় পেয়েছেন। ভিপি পদে মরিয়ম খাতুন, জিএস পদে তাওহীদা আখতার ও এজিএস পদে খাদিজা আক্তার জয় পেয়েছেন।
জুলাই-৩৬ হলে সাংস্কৃতিক সম্পাদক, বিতর্ক ও সাহিত্য সম্পাদক ছাড়া ১৩ জনের প্যানেলের ১১ জনই জয়ী হয়েছেন। ভিপি হয়েছেন সৈয়দা সমাপিকা আহমদ (সিমি), জিএস তাসফিয়া তাবাসসুম ও এজিএস তাওহিদা ইয়াসমিন (মাহমুদা)।
বেগম রোকেয়া হলে ১৪ জনের প্যানেলের মধ্যে সাংস্কৃতিক সম্পাদক এবং বিতর্ক ও সাহিত্য সম্পাদক ছাড়া বাকি পদগুলোতে শিবির-সমর্থিত প্যানেলের প্রার্থীরা জয় পেয়েছেন। ভিপি, জিএস ও এজিএস হয়েছেন যথাক্রমে অর্পণা হক (মুগ্ধ), মোছা. লায়লা খাতুন ও মোছা. শাহনাজ পারভীন।
রহমতুন্নেসা হল সংসদে ছাত্রশিবির-সমর্থিত ১৪ জনের প্যানেলের ১৪ জনই বিজয়ী হয়েছেন। এর মধ্যে কোনো প্রার্থী না থাকায় ৯ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় পেয়েছেন। সাইফুন নাসিরা ভিপি, হাবিবা আক্তার (রিয়া) জিএস ও আফসানা মিমি এজিএস পদে নির্বাচিত হয়েছেন।
বেগম খালেদা জিয়া হলেও ১৪ জনের প্যানেলের সবাই জয়ী হয়েছেন। এর মধ্যে এই প্যানেলের ১০ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় পেয়েছেন। ভিপি পদে সাবরিনা মারজান, জিএস জারিন তাসনিম রিফাহ ও এজিএস মোছা. পারভীন আরা নির্বাচিত হয়েছেন। মন্নুজান হলে ১৫ জনের প্যানেলের সবাই জয়ী হয়েছেন।

বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এসএমএ ফায়েজ বলেছেন, জুলাই অভ্যুত্থানে সফল নেতৃত্বের কারণে শিক্ষার্থীদের প্রতি জনসাধারণের আস্থা ও প্রত্যাশা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই জনপ্রত্যাশা পূরণ ও সমাজ বিনির্মাণে তরুণদের অগ্রণী ভূমিকা অব্যাহত রাখতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগে
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো.জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দারের পদত্যাগ দাবি করেছেন। রোববার রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি থেকে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করেন তারা।
৭ ঘণ্টা আগে
পাঁচ দফা দাবি আদায়ে প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সচিবালয় অভিমুখী মিছিলে বাধা দিয়েছে পুলিশ।
৮ ঘণ্টা আগে
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের ওপর পুলিশি হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সংগঠনটির দপ্তর সম্পাদক শাহাদাত হোসেন এক বিবৃতিতে বলেন, গতকাল শনিবার বিকেলে রাজধানীর শাহবাগে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের শান্তিপূর্ণ পদযাত্রায় পুলিশ
১১ ঘণ্টা আগে