ব্র্যাকের মোবাইল জরিপ
স্টাফ রিপোর্টার
আগামী সংসদ নির্বাচনে কাকে ভোট দেবেন, সেই বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেননি ৪৮ শতাংশেরও বেশি মানুষ। অন্যদিকে জরিপ কাকে ভোট চায় তা বলতে রাজি হননি ১৪ দশমিক ৪ শতাংশ মানুষ।
এ বছরের জুলাইয়ে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় ও ব্র্যাক ইন্সটিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট বা বিআইজিডি’র জরিপে এমন চিত্র উঠে এসেছে। এই জরিপে সহায়তা করেছে বেসরকারি একটি ফোরাম ভয়েস ফর রিফর্ম।
সোমবার ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কাজের মূল্যায়ন, সংস্কার, নির্বাচন এবং রাজনৈতিক দলগুলোর জনপ্রিয়তা নিয়ে’ জরিপের ফল প্রকাশ করা হয়।
এতে অংশগ্রহণ করে ৬৪ টি জেলার ৫ হাজার ৪ শত ৮৯ জন মানুষ। জরিপে অংশগ্রহণ করে আঠারো বছরের বেশি বয়সী মানুষ। যাদের ৭৩ শতাংশ গ্রামের এবং ২৭ শতাংশ শহরে বসবাসকারী মানুষ। জরিপে অংশগ্রহণকারী নারী ও পুরুষের অনুপাত যথাক্রমে ৪৭ ও ৫৩ শতাংশ।
জরিপে দেখা যায়, যারা ভোট দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের মধ্যে ১২ শতাংশ মানুষ বিএনপিকে, ১০ দশমিক চার শতাংশ মানুষ জামায়াতে ইসলামীকে, সাত দশমিক তিন শতাংশ মানুষ আওয়ামী লীগকে এবং দুই দশমিক আট শতাংশ মানুষ এনসিপিকে ভোট দিতে চান বলে জানিয়েছেন।
আট মাস আগে গত অক্টোবর মাসে একই প্রশ্ন করা হলে ১৬ দশমিক ৩০ শতাংশ মানুষ বিএনপি, ১১ দশমিক ৩০ শতাংশ জামায়াত ও দুই শতাংশ মানুষ এনসিপিকে ভোট দেবেন বলে জানিয়েছিলেন।
অর্থাৎ জরিপ অনুযায়ী আট মাস পরে বিএনপি ও জামায়াতের ভোট কিছুটা কমলেও এনসিপির ভোট সামান্য বেড়েছে।
জরিপে দেখা যায়, ২৭ বছরের নিচে যাদের বয়স তাদের মধ্যে বিএনপির চেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ জামায়াতকে ভোট দিতে চায়।
বয়সভেদে দলগুলোর জনসমর্থন নিয়ে যে জরিপ ফলাফল উপস্থাপন করা হয়েছে, তাতে দেখা যায়, ২৭ বছরের নিচে ৯ শতাংশ মানুষ বিএনপিকে, ১২ শতাংশ জামায়াতে ইসলামীকে, সাত শতাংশ মানুষ আওয়ামী লীগ এবং চার শতাংশ মানুষ এনসিপিকে ভোট দিতে চায়।
আবার ২৮ থেকে ৩৫ বছরের মানুষের মধ্যে বিএনপি ও জামায়াতের জনপ্রিয়তা সমান দেখা গেছে। অর্থাৎ এই বয়সের ১১ শতাংশ মানুষই বিএনপি ও জামায়াতকে ভোট দিতে চায়।
তবে ৫০ বছরের বেশি বয়সী মানুষের মধ্যে বিএনপির জনপ্রিয়তা বেশি লক্ষ্য করা গেছে। পঞ্চাশোর্ধ ১৬ শতাংশ মানুষ বিএনপি, ৯ শতাংশ মানুষ জামায়াত, ৭ শতাংশ মানুষ আওয়ামী লীগ এবং চার শতাংশ মানুষের সমর্থন এনসিপির প্রতি।
অন্যদিকে, শিক্ষার স্তরভেদেও রাজনৈতিক দলগুলোর জনসমর্থনের বৈচিত্র্য লক্ষ্য করা গেছে। গ্রাজুয়েটদের মধ্যে বিএনপি ও জামায়াত উভয়েরই প্রতিই জনসমর্থন রয়েছে শতকরা ১০ শতাংশ করে। গ্রাজুয়েটদের মধ্যে পাঁচ শতাংশ আওয়ামী লীগ এবং চার শতাংশ লোকের সমর্থন এনসিপির প্রতি।
আনুষ্ঠানিক শিক্ষা নেই এমন মানুষের মধ্যে আবার বিএনপির জনসমর্থন বেশি। এই ক্যাটাগরির ১৪ শতাংশ মানুষের সমর্থন বিএনপির প্রতি, জামায়াতের প্রতি নয় শতাংশ, ৭ শতাংশ আওয়ামী লীগ এবং দুই শতাংশ মানুষের সমর্থন এনসিপির প্রতি।
জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৭০ শতাংশ মানুষ মনে করে আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু হবে, আর ১৫ শতাংশ মানুষ মনে করে সুষ্ঠু হবে না আগামী নির্বাচন।
আগামী সংসদ নির্বাচনে কাকে ভোট দেবেন, সেই বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেননি ৪৮ শতাংশেরও বেশি মানুষ। অন্যদিকে জরিপ কাকে ভোট চায় তা বলতে রাজি হননি ১৪ দশমিক ৪ শতাংশ মানুষ।
এ বছরের জুলাইয়ে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় ও ব্র্যাক ইন্সটিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট বা বিআইজিডি’র জরিপে এমন চিত্র উঠে এসেছে। এই জরিপে সহায়তা করেছে বেসরকারি একটি ফোরাম ভয়েস ফর রিফর্ম।
সোমবার ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে ‘অন্তর্বর্তী সরকারের কাজের মূল্যায়ন, সংস্কার, নির্বাচন এবং রাজনৈতিক দলগুলোর জনপ্রিয়তা নিয়ে’ জরিপের ফল প্রকাশ করা হয়।
এতে অংশগ্রহণ করে ৬৪ টি জেলার ৫ হাজার ৪ শত ৮৯ জন মানুষ। জরিপে অংশগ্রহণ করে আঠারো বছরের বেশি বয়সী মানুষ। যাদের ৭৩ শতাংশ গ্রামের এবং ২৭ শতাংশ শহরে বসবাসকারী মানুষ। জরিপে অংশগ্রহণকারী নারী ও পুরুষের অনুপাত যথাক্রমে ৪৭ ও ৫৩ শতাংশ।
জরিপে দেখা যায়, যারা ভোট দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের মধ্যে ১২ শতাংশ মানুষ বিএনপিকে, ১০ দশমিক চার শতাংশ মানুষ জামায়াতে ইসলামীকে, সাত দশমিক তিন শতাংশ মানুষ আওয়ামী লীগকে এবং দুই দশমিক আট শতাংশ মানুষ এনসিপিকে ভোট দিতে চান বলে জানিয়েছেন।
আট মাস আগে গত অক্টোবর মাসে একই প্রশ্ন করা হলে ১৬ দশমিক ৩০ শতাংশ মানুষ বিএনপি, ১১ দশমিক ৩০ শতাংশ জামায়াত ও দুই শতাংশ মানুষ এনসিপিকে ভোট দেবেন বলে জানিয়েছিলেন।
অর্থাৎ জরিপ অনুযায়ী আট মাস পরে বিএনপি ও জামায়াতের ভোট কিছুটা কমলেও এনসিপির ভোট সামান্য বেড়েছে।
জরিপে দেখা যায়, ২৭ বছরের নিচে যাদের বয়স তাদের মধ্যে বিএনপির চেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ জামায়াতকে ভোট দিতে চায়।
বয়সভেদে দলগুলোর জনসমর্থন নিয়ে যে জরিপ ফলাফল উপস্থাপন করা হয়েছে, তাতে দেখা যায়, ২৭ বছরের নিচে ৯ শতাংশ মানুষ বিএনপিকে, ১২ শতাংশ জামায়াতে ইসলামীকে, সাত শতাংশ মানুষ আওয়ামী লীগ এবং চার শতাংশ মানুষ এনসিপিকে ভোট দিতে চায়।
আবার ২৮ থেকে ৩৫ বছরের মানুষের মধ্যে বিএনপি ও জামায়াতের জনপ্রিয়তা সমান দেখা গেছে। অর্থাৎ এই বয়সের ১১ শতাংশ মানুষই বিএনপি ও জামায়াতকে ভোট দিতে চায়।
তবে ৫০ বছরের বেশি বয়সী মানুষের মধ্যে বিএনপির জনপ্রিয়তা বেশি লক্ষ্য করা গেছে। পঞ্চাশোর্ধ ১৬ শতাংশ মানুষ বিএনপি, ৯ শতাংশ মানুষ জামায়াত, ৭ শতাংশ মানুষ আওয়ামী লীগ এবং চার শতাংশ মানুষের সমর্থন এনসিপির প্রতি।
অন্যদিকে, শিক্ষার স্তরভেদেও রাজনৈতিক দলগুলোর জনসমর্থনের বৈচিত্র্য লক্ষ্য করা গেছে। গ্রাজুয়েটদের মধ্যে বিএনপি ও জামায়াত উভয়েরই প্রতিই জনসমর্থন রয়েছে শতকরা ১০ শতাংশ করে। গ্রাজুয়েটদের মধ্যে পাঁচ শতাংশ আওয়ামী লীগ এবং চার শতাংশ লোকের সমর্থন এনসিপির প্রতি।
আনুষ্ঠানিক শিক্ষা নেই এমন মানুষের মধ্যে আবার বিএনপির জনসমর্থন বেশি। এই ক্যাটাগরির ১৪ শতাংশ মানুষের সমর্থন বিএনপির প্রতি, জামায়াতের প্রতি নয় শতাংশ, ৭ শতাংশ আওয়ামী লীগ এবং দুই শতাংশ মানুষের সমর্থন এনসিপির প্রতি।
জরিপে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ৭০ শতাংশ মানুষ মনে করে আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু হবে, আর ১৫ শতাংশ মানুষ মনে করে সুষ্ঠু হবে না আগামী নির্বাচন।
আগামী শুক্র ও শনিবার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের শুল্কায়ন কার্যক্রম পুরোদমে চলবে। এ জন্য ঢাকা কাস্টমস হাউসের সব শুল্ক দলের অফিস খোলা থাকবে। বুধবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এসংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে।
১৫ মিনিট আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট চেয়ে জটিলতা তৈরি করছে বিএনপি। নভেম্বরে গণভোট হলে নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য যথেষ্ট সময় থাকবে। বুধবার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের পর তিনি এ কথা বলেন।
৪৩ মিনিট আগেসেন্টমার্টিন দ্বীপের অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকার নতুন ১২ নির্দেশনা জারি করেছে। বুধবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের পরিবেশ-২ শাখা হতে ১২টি নির্দেশনা সংবলিত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
৪৩ মিনিট আগেপর্যটকদের অবশ্যই বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের স্বীকৃত ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে অনলাইনে টিকিট ক্রয় করতে হবে, যেখানে প্রতিটি টিকিটে ট্রাভেল পাস এবং কিউআর কোড সংযুক্ত থাকবে। কিউআর কোড ছাড়া টিকিট নকল হিসেবে গণ্য হবে।
১ ঘণ্টা আগে