
স্টাফ রিপোর্টার

স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সব ননএমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করার দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষকরা। রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘নন-এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঐক্য পরিষদ’ সংগঠনের ব্যানারে বুধবারও এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
আন্দোলনরত শিক্ষকরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে স্বীকৃতি পেলেও তাদের প্রতিষ্ঠানগুলো এখনো এমপিওভুক্ত হয়নি। ফলে শিক্ষক-কর্মচারীরা সরকারি সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
অবস্থান কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, আমরা জাতি গঠনে অবদান রাখছি। কিন্তু সরকার বারবার প্রতিশ্রুতি দিয়েও আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলোকে এমপিওভুক্ত করছে না। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। মানবেতর জীবনযাপন করলেও কেউ দেখার নেই।
সম্মিলিত নন-এমপিও ঐক্যপরিষদের আহ্বায়ক মোহাম্মদ মোবারক হোসেন বলেন, সারা দেশে দুই সহস্রাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে যারা সরকারের সকল শর্ত পূরণ করেছে। নিজ প্রতিষ্ঠানের নামে বোর্ড পরীক্ষা দিচ্ছে। ভালো ফলাফল আমরা জাতিকে উপহার দিচ্ছি। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হলো আমাদের দিকে সরকারের কোনো নজর নেই। আমাদেরকে এর আগে আশ্বাস দিয়েছে। কিন্তু তা বাস্তবায়নের আর কোনো খবর নেই।
তিনি আরো বলেন, আমরাও তো মানুষ। দেশের নাগরিক। কিন্তু এক দেশের দুই নীতি এটা সহ্য করার মতো নয়। এবার আমরা দাবি আদায়ে মাঠে নেমেছি। দাবিপূরণ না হলে লাগাতার কর্মসূচি চলবে। আমরা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান নিয়েছি। দাবি আদায় করেই ছাড়ব।

স্বীকৃতিপ্রাপ্ত সব ননএমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করার দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন শিক্ষকরা। রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ‘নন-এমপিও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঐক্য পরিষদ’ সংগঠনের ব্যানারে বুধবারও এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
আন্দোলনরত শিক্ষকরা জানান, দীর্ঘদিন ধরে স্বীকৃতি পেলেও তাদের প্রতিষ্ঠানগুলো এখনো এমপিওভুক্ত হয়নি। ফলে শিক্ষক-কর্মচারীরা সরকারি সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
অবস্থান কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, আমরা জাতি গঠনে অবদান রাখছি। কিন্তু সরকার বারবার প্রতিশ্রুতি দিয়েও আমাদের প্রতিষ্ঠানগুলোকে এমপিওভুক্ত করছে না। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। মানবেতর জীবনযাপন করলেও কেউ দেখার নেই।
সম্মিলিত নন-এমপিও ঐক্যপরিষদের আহ্বায়ক মোহাম্মদ মোবারক হোসেন বলেন, সারা দেশে দুই সহস্রাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে যারা সরকারের সকল শর্ত পূরণ করেছে। নিজ প্রতিষ্ঠানের নামে বোর্ড পরীক্ষা দিচ্ছে। ভালো ফলাফল আমরা জাতিকে উপহার দিচ্ছি। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হলো আমাদের দিকে সরকারের কোনো নজর নেই। আমাদেরকে এর আগে আশ্বাস দিয়েছে। কিন্তু তা বাস্তবায়নের আর কোনো খবর নেই।
তিনি আরো বলেন, আমরাও তো মানুষ। দেশের নাগরিক। কিন্তু এক দেশের দুই নীতি এটা সহ্য করার মতো নয়। এবার আমরা দাবি আদায়ে মাঠে নেমেছি। দাবিপূরণ না হলে লাগাতার কর্মসূচি চলবে। আমরা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান নিয়েছি। দাবি আদায় করেই ছাড়ব।

সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে নির্মিত ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র মুক্তি পেয়েছে। এতে ২০২৪ সালের জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকারের দ্বারা সংঘটিত হত্যাকাণ্ড উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই বিপ্লবে উৎখাত হয়ে পালিয়ে দিল্লিতে আশ্রয় নেওয়া ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে ভারতীয় মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলার সুযোগ করে দেওয়াটায় কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বিষয়টি দুই দেশের সম্পর্কের জন্য মোটেই সহায়ক নয়।
২ ঘণ্টা আগে
ওষুধশিল্প এখন দেশের প্রায় পুরো বাজারের চাহিদা পূরণে সক্ষম। তবে ওষুধ তৈরির মূল কাঁচামাল অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রেডিয়েন্টের (এপিআই) ৯০ ভাগই এখনো আমদানি করতে হয় বিদেশ থেকে।
২ ঘণ্টা আগে
মিছিল শেষে জুলাই ঐক্যের নেতারা বলেন, গত দুদিন আওয়ামী লীগ একের পর এক অগ্নি সন্ত্রাস করে যাচ্ছে। অনেক হয়েছে আর নয়, এবার যেখানেই আওয়ামী লীগ দেখা যাবে সেখানেই প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে।
২ ঘণ্টা আগে