
স্টাফ রিপোর্টার

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী মামলার রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও এর আশপাশে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। ট্রাইব্যুনালের সামনের পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ও সেনাবাহিনীর সদস্য মোতায়েন রয়েছে।
সোমবার সকালে ট্রাইব্যুনালের সামনে এমন চিত্র দেখা যায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, সুপ্রিম কোর্টের চার দিকে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা কড়া নিরাপত্তায় মোড়ানো হয়েছে। মাজার গেটের সামনে সেনাবাহিনীকে অবস্থান নিতে দেখা যায়। আর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সামনে ও ভেতরে পুলিশ র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
এছাড়াও রাজধানী ঢাকাসহ গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর ও মাদারীপুরে নাশকতার আশঙ্কায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। রায় ঘোষণার আগের দিন থেকেই এ চারটি জেলায় বিজিবি, র্যাব, পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো সমন্বিতভাবে মাঠে নামানো হয়েছে। সম্প্রতি কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সদস্যরা বিক্ষিপ্তভাবে ককটেল বিস্ফোরণ, যানবাহনে আগুন, সরকারি স্থাপনায় হামলা ও নাশকতা চালায়। রায়কে কেন্দ্র করে দলটির এ ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রয়েছে।
এদিকে বাসে আগুন দিলে এবং ককটেল ও বোমা মেরে নগরবাসীর জীবনহানির চেষ্টা করলে নাশকতাকারীদের গুলির নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ সাজ্জাত আলী। আর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এলাকার নিরাপত্তা জোরদারে সেনা মোতায়েন করতে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন সেনা সদরে চিঠি দিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, রাজধানীর ট্রাইব্যুনাল এলাকা, আদালতপাড়া, শহরের প্রবেশপথ এবং গুরুত্বপূর্ণ সরকারি স্থাপনাগুলোতে চেকপোস্ট, বাড়তি টহল এবং যানবাহন তল্লাশি চালানো হচ্ছে। শহরের প্রবেশমুখগুলোতে কঠোর যাচাই-বাছাই চলছে, যাতে কোনো সংগঠিত নাশকতামূলক তৎপরতা কেউ ঘটাতে না পারে।

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী মামলার রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও এর আশপাশে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। ট্রাইব্যুনালের সামনের পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ও সেনাবাহিনীর সদস্য মোতায়েন রয়েছে।
সোমবার সকালে ট্রাইব্যুনালের সামনে এমন চিত্র দেখা যায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, সুপ্রিম কোর্টের চার দিকে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা কড়া নিরাপত্তায় মোড়ানো হয়েছে। মাজার গেটের সামনে সেনাবাহিনীকে অবস্থান নিতে দেখা যায়। আর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সামনে ও ভেতরে পুলিশ র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
এছাড়াও রাজধানী ঢাকাসহ গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর ও মাদারীপুরে নাশকতার আশঙ্কায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। রায় ঘোষণার আগের দিন থেকেই এ চারটি জেলায় বিজিবি, র্যাব, পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো সমন্বিতভাবে মাঠে নামানো হয়েছে। সম্প্রতি কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সদস্যরা বিক্ষিপ্তভাবে ককটেল বিস্ফোরণ, যানবাহনে আগুন, সরকারি স্থাপনায় হামলা ও নাশকতা চালায়। রায়কে কেন্দ্র করে দলটির এ ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রয়েছে।
এদিকে বাসে আগুন দিলে এবং ককটেল ও বোমা মেরে নগরবাসীর জীবনহানির চেষ্টা করলে নাশকতাকারীদের গুলির নির্দেশ দিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ সাজ্জাত আলী। আর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এলাকার নিরাপত্তা জোরদারে সেনা মোতায়েন করতে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন সেনা সদরে চিঠি দিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, রাজধানীর ট্রাইব্যুনাল এলাকা, আদালতপাড়া, শহরের প্রবেশপথ এবং গুরুত্বপূর্ণ সরকারি স্থাপনাগুলোতে চেকপোস্ট, বাড়তি টহল এবং যানবাহন তল্লাশি চালানো হচ্ছে। শহরের প্রবেশমুখগুলোতে কঠোর যাচাই-বাছাই চলছে, যাতে কোনো সংগঠিত নাশকতামূলক তৎপরতা কেউ ঘটাতে না পারে।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে করা মামলার রায় আজ সোমবার ঘোষণা হচ্ছে। বহুল প্রত্যাশিত হাসিনার গণহত্যার রায়ে অপেক্ষায় রয়েছে গোটা জাতি। রায় শোনার জন্য বাংলাদেশসহ বিশ্ববাসীর নজর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দিকে।
৮ ঘণ্টা আগে
রোববার রাতে বাড্ডা, ধামরাই ও সাভার উপজেলায় প্রায় এক ঘণ্টার ব্যবধানে তিন বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এতে কেউ হতাহতের খবর পাওয়া যায় নি। রোববার রাত ১০টার দিকে রাজধানীর বাড্ডা এলাকায় একটি যাত্রীবাহী বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। তবে এতে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
৮ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানার ২৯ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হেজবুল আলম রাজুকে (৩০) একটি বিদেশি রিভলভারসহ গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
১০ ঘণ্টা আগে
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, রাজধানীর ট্রাইব্যুনাল এলাকা, আদালতপাড়া, শহরের প্রবেশপথ এবং গুরুত্বপূর্ণ সরকারি স্থাপনাগুলোতে চেকপোস্ট, বাড়তি টহল এবং যানবাহন তল্লাশি চালানো হচ্ছে। শহরের প্রবেশমুখগুলোতে কঠোর যাচাই-বাছাই চলছে, যাতে কোনো সংগঠিত নাশকতামূলক তৎপরতা কেউ ঘটাতে না পারে।
১০ ঘণ্টা আগে