সাদপন্থিদের বিচার ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ দাবি:

স্পোর্টস রিপোর্টার

টঙ্গীর ইজতেমা মাঠে ২০১৮ ও ২০২৪ সালের হত্যাকাণ্ডসহ নানা সন্ত্রাসী কার্যকলাপের দায়ে সাদপন্থিদের নিষিদ্ধ ও জড়িতদের বিচার দাবি করেছে শুরায়ে নেজাম (মাওলানা জুবায়েরপন্থি)। এই দাবি আদায়ে আগামী শুক্রবার দেশব্যাপী বিক্ষোভ এবং ২৫ জানুয়ারি ওলামা সম্মেলন করার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
শনিবার রাজধানীর কাকরাইল মসজিদ প্রাঙ্গণে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন থেকে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। এরপরও যদি সরকারের পক্ষ থেকে কার্যকর পদক্ষেপ ও আশানুরূপ অগ্রগতি লক্ষ্য করা না যায়, তাহলে ওলামা সম্মেলন থেকেই পরবর্তী সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হবে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
‘ওলামা-মাশায়েখ বাংলাদেশ এবং দাওয়াত ও তাবলিগের সাথীবৃন্দ’ ব্যানারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে শুরায়ে নেজামের পক্ষে তাবলিগ মুরুব্বি মাওলানা নাজমুল হাসান এ ঘোষণা দেন।
এসময় লিখিত বক্তব্যে নাজমুল হাসান বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে যদি কার্যকর পদক্ষেপ ও আশানুরূপ অগ্রগতি লক্ষ্য করা না যায়, তাহলে পরবর্তী সিদ্ধান্ত ওলামা সম্মেলন থেকেই আলেমরা ঘোষণা করবেন।
তিনি বলেন, দাওয়াত ও তাবলিগের সুন্দর দ্বীনি মেহেনতটি ভারতের মাওলানা সাদের বিতর্কিত ভূমিকার কারণে আজ বহুদিন থেকে সমস্যায় জর্জরিত- সংকটে নিপতিত। সাদের অন্ধ অনুসরণকারীদের অজ্ঞতা, উগ্রতা, একগুঁয়েমি ও উশৃঙ্খলতার কারণে প্রশাসনের নানাবিধ উদ্যোগ স্বত্বেও এখন পর্যন্ত সমস্যার সমাধানের ব্যবস্থা হয়নি।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, তাবলিগের দুই পক্ষের বিরোধ মেটাতে সরকারের পক্ষ থেকে একটি রোডম্যাপ এবং দুই পর্বে ইজতেমার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু জোড় ইজতেমা করার জিদ ধরে সাদপন্থিরা গত ১৭ ডিসেম্বর রাতে ঘুমন্ত ও ইবাদতরত মুসল্লিদের ওপর হামলা চালায়। এতে তিন কর্মী নিহত ও শতাধিক আহত হন।
তারা বলেন, এর আগেও বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে একবার এমনই অতর্কিত হামলা চালিয়ে সাদপন্থীরা ইজতেমার মাঠে হত্যাকাণ্ডসহ প্রায় পাঁচহাজার সাথীদেরকে আহত করেছিল। এজতেমার মাঠে অবস্থিত মাদ্রাসার ছোট ছোট বাচ্চাদের ওপর তাণ্ডব চালিয়েছিল। গোটা এজতেমার মাঠ জুড়ে ভয়াবহ বিভীষিকাময় পরিস্থিতি তৈরি করেছিল। কিন্তু সেই সরকারের প্রশ্রয়ে এত বড় অপরাধ করেও তারা নির্বিঘ্নে ছাড় পেয়ে যায়। ২০১৮ সালে তাদের সেই জঘন্য হত্যা ও হামলাকাণ্ডের বিচার হতো, তাহলে আর ২০২৪ এর ডিসেম্বরে এই ন্যাক্কারজনক হত্যাকাণ্ড ঘটত না। এবারও যদি তারা ছাড় পেয়ে যায় তাহলে তারা ভবিষ্যতে আরও বড় দুর্ঘটনার জন্ম দিতে পারে।
এক প্রশ্নের জবাবে মাওলানা মামুনুল হক বলেন, আমরা হত্যাকাণ্ডের দায়ে সাদপন্থিদের বিচার দাবি করছি। আর এই শাস্তি হলে তাদের পক্ষে আর ইজতেমা করার কোন সুযোগ থাকতে পারে না। তবে ৩১ জানুয়ারি থেকে যথারীতি ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী, মধুপুরের পীর মাওলানা আব্দুল হামিদ, মুফতি জসিম উদ্দিন, হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা জুনায়েদ আল হাবীব, মাওলানা বাহাউদ্দিন জাকারিয়া ও মাওলানা ফজলুল করিম কাসেমী উপস্থিত ছিলেন।

টঙ্গীর ইজতেমা মাঠে ২০১৮ ও ২০২৪ সালের হত্যাকাণ্ডসহ নানা সন্ত্রাসী কার্যকলাপের দায়ে সাদপন্থিদের নিষিদ্ধ ও জড়িতদের বিচার দাবি করেছে শুরায়ে নেজাম (মাওলানা জুবায়েরপন্থি)। এই দাবি আদায়ে আগামী শুক্রবার দেশব্যাপী বিক্ষোভ এবং ২৫ জানুয়ারি ওলামা সম্মেলন করার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
শনিবার রাজধানীর কাকরাইল মসজিদ প্রাঙ্গণে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন থেকে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। এরপরও যদি সরকারের পক্ষ থেকে কার্যকর পদক্ষেপ ও আশানুরূপ অগ্রগতি লক্ষ্য করা না যায়, তাহলে ওলামা সম্মেলন থেকেই পরবর্তী সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হবে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
‘ওলামা-মাশায়েখ বাংলাদেশ এবং দাওয়াত ও তাবলিগের সাথীবৃন্দ’ ব্যানারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে শুরায়ে নেজামের পক্ষে তাবলিগ মুরুব্বি মাওলানা নাজমুল হাসান এ ঘোষণা দেন।
এসময় লিখিত বক্তব্যে নাজমুল হাসান বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে যদি কার্যকর পদক্ষেপ ও আশানুরূপ অগ্রগতি লক্ষ্য করা না যায়, তাহলে পরবর্তী সিদ্ধান্ত ওলামা সম্মেলন থেকেই আলেমরা ঘোষণা করবেন।
তিনি বলেন, দাওয়াত ও তাবলিগের সুন্দর দ্বীনি মেহেনতটি ভারতের মাওলানা সাদের বিতর্কিত ভূমিকার কারণে আজ বহুদিন থেকে সমস্যায় জর্জরিত- সংকটে নিপতিত। সাদের অন্ধ অনুসরণকারীদের অজ্ঞতা, উগ্রতা, একগুঁয়েমি ও উশৃঙ্খলতার কারণে প্রশাসনের নানাবিধ উদ্যোগ স্বত্বেও এখন পর্যন্ত সমস্যার সমাধানের ব্যবস্থা হয়নি।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, তাবলিগের দুই পক্ষের বিরোধ মেটাতে সরকারের পক্ষ থেকে একটি রোডম্যাপ এবং দুই পর্বে ইজতেমার তারিখ ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু জোড় ইজতেমা করার জিদ ধরে সাদপন্থিরা গত ১৭ ডিসেম্বর রাতে ঘুমন্ত ও ইবাদতরত মুসল্লিদের ওপর হামলা চালায়। এতে তিন কর্মী নিহত ও শতাধিক আহত হন।
তারা বলেন, এর আগেও বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের প্রত্যক্ষ মদদে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে একবার এমনই অতর্কিত হামলা চালিয়ে সাদপন্থীরা ইজতেমার মাঠে হত্যাকাণ্ডসহ প্রায় পাঁচহাজার সাথীদেরকে আহত করেছিল। এজতেমার মাঠে অবস্থিত মাদ্রাসার ছোট ছোট বাচ্চাদের ওপর তাণ্ডব চালিয়েছিল। গোটা এজতেমার মাঠ জুড়ে ভয়াবহ বিভীষিকাময় পরিস্থিতি তৈরি করেছিল। কিন্তু সেই সরকারের প্রশ্রয়ে এত বড় অপরাধ করেও তারা নির্বিঘ্নে ছাড় পেয়ে যায়। ২০১৮ সালে তাদের সেই জঘন্য হত্যা ও হামলাকাণ্ডের বিচার হতো, তাহলে আর ২০২৪ এর ডিসেম্বরে এই ন্যাক্কারজনক হত্যাকাণ্ড ঘটত না। এবারও যদি তারা ছাড় পেয়ে যায় তাহলে তারা ভবিষ্যতে আরও বড় দুর্ঘটনার জন্ম দিতে পারে।
এক প্রশ্নের জবাবে মাওলানা মামুনুল হক বলেন, আমরা হত্যাকাণ্ডের দায়ে সাদপন্থিদের বিচার দাবি করছি। আর এই শাস্তি হলে তাদের পক্ষে আর ইজতেমা করার কোন সুযোগ থাকতে পারে না। তবে ৩১ জানুয়ারি থেকে যথারীতি ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী, মধুপুরের পীর মাওলানা আব্দুল হামিদ, মুফতি জসিম উদ্দিন, হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা জুনায়েদ আল হাবীব, মাওলানা বাহাউদ্দিন জাকারিয়া ও মাওলানা ফজলুল করিম কাসেমী উপস্থিত ছিলেন।

নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেছেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ঘোষণা করা হবে এবং ভোটগ্রহণ আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে।
৬ ঘণ্টা আগে
পুলিশের পোশাকে বড় ধরনের পরিবর্তন আসছে। আগামী ১৫ নভেম্বর থেকে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী এই বাহিনীর সদস্যরা নতুন নকশা ও ভিন্ন রঙের ইউনিফর্ম পরিধান করবেন। নতুন ইউনিফর্মের রঙ নির্ধারণ করা হয়েছে ‘আয়রন’ বা লোহা কালার।
৮ ঘণ্টা আগে
ধর্ম উপদেষ্টা বলেন, উন্নত চরিত্রের অধিকারী ব্যক্তিরাই সমাজে শান্তি, ন্যায়বিচার ও সৌহার্দ্যের পরিবেশ তৈরি করে। চরিত্রবান মানুষ সমাজকে করে তোলে সুন্দর, নিরাপদ ও মানবিক। আর চরিত্রহীন মানুষ অনাচার, দুর্নীতি ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। চরিত্রবান মানুষ যেমন নিজের কল্যাণ বয়ে আনে, তেমনি সমাজকেও আলোকিত করে তোল
১১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সমবায় খাতকে আধুনিক ও গতিশীল করতে নানামুখী উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। আমি বিশ্বাস করি, কৃষি, মৎস্য, পশুপালন, সঞ্চয় ও ঋণদান এবং কুটিরশিল্প প্রভৃতি ক্ষেত্রে সমবায়ভিত্তিক অর্থনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে একটি আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব।
১২ ঘণ্টা আগে