
স্টাফ রিপোর্টার

তবলীগ জামাতের দিল্লির মাওলানা সাদপন্থিদের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ও ইজতেমা মাঠে হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ করেছে ওলামা মাশায়েখ বাংলাদেশ ও তৌহিদী জনতা।
জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেটে ও উত্তরা এলাকায় এসব মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
তাবলীগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ী নিজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান এ তথ্য জানিয়েছেন।
বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে আয়োজিত সমাবেশে বক্তারা বলেন, সাদের অনুসারীরা ভ্রান্ত এবং তারা টঙ্গীর ইজতেমা মাঠে খুনের সঙ্গে জড়িত। তারা বলেন, পথভ্রষ্ট সাদপন্থিদের সব কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ এবং টঙ্গী হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের জামিন বাতিল করে দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে। টঙ্গী ইজতেমার মাঠে হামলাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত তাদের কোনো কার্যক্রম করতে দেওয়া হবে না
মাওলানা জুবায়েরের অনুসারী হিসেবে পরিচিত এই অংশটির নেতারা জানান, আগামী ৩১ জানুয়ারি থেকে তাদের ইজতেমা শুরু হবে। এবার ইজতেমা এক পর্বেই হবে। সাদপন্থিদের কোনো ইজতেমা করতে দেওয়া হবে না। তারা ইজতেমা করার নৈতিক অধিকার রাখে না।
এ সময় বক্তারা টঙ্গীর ইজতেমা মাঠে তিন খুনের মামলায় সব আসামিকে গ্রেপ্তারের দাবি জানান।
সমাবেশে বক্তব্য দেন হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমির মাওলানা মহিউদ্দিন রব্বানী, মাওলানা সাখাওয়াত হোসেন প্রমুখ।
উত্তরায় বিক্ষোভ: বাদ জুমা উত্তরা খালপাড় মোড়ে একটি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বেশ সংখ্যক তওহিদি জনতা ও তাবলীগের সাথীরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রথমে উত্তরা এলাকার বিভিন্ন মসজিদ থেকে ছোট ছোট মিছিল বের হয়ে উত্তরা খালপাড় মোড়ে জমায়েত হয়। পরে রাজধানীর তুরাগ এবং বৃহত্তর উত্তরার সর্বোচ্চ উলামা-মাশায়েখ পরিষদ ও সর্বস্তরের তওহিদি জনতার ব্যানারে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। এরপর প্রতিবাদ সভা ও স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
প্রতিবাদ সভায় বক্তারা টঙ্গী ইজতেমার ময়দানে গভীর রাতে সন্ত্রাসী সাদপন্থিদের হামলায় ৪ জন শহীদ এবং অসংখ্য আহত ও নিখোঁজের প্রতিবাদ জানিয়ে হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার , শাস্তি এবং তাদের নিষিদ্ধের দাবি জানান।
সমাবেশে মুফতি মুহিউদ্দীন মাসুম, মুফতি আহমদ শফি, মুফতি হাবিবুর রহমান, ব্যারিস্টার মাওলানা মাহবুবুল হক লোকমান, মাওলানা মোস্তাকিম, মাওলানা শহীদুল ইসলাম, মুফতি জাফর আহমদ, মুফতি মেহেদি হাসান ও মাওলানা লিয়াকত আলী বক্তব্য রাখেন।
এ সময় বৃহত্তর উত্তরা এলাকার বিভিন্ন মসজিদের ইমাম, খতিব ও তাবলিগের মুরব্বিরা উপস্থিত ছিলেন।

তবলীগ জামাতের দিল্লির মাওলানা সাদপন্থিদের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ও ইজতেমা মাঠে হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবিতে রাজধানীতে বিক্ষোভ করেছে ওলামা মাশায়েখ বাংলাদেশ ও তৌহিদী জনতা।
জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উত্তর গেটে ও উত্তরা এলাকায় এসব মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
তাবলীগ জামাত বাংলাদেশ শুরায়ী নিজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান এ তথ্য জানিয়েছেন।
বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে আয়োজিত সমাবেশে বক্তারা বলেন, সাদের অনুসারীরা ভ্রান্ত এবং তারা টঙ্গীর ইজতেমা মাঠে খুনের সঙ্গে জড়িত। তারা বলেন, পথভ্রষ্ট সাদপন্থিদের সব কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ এবং টঙ্গী হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের জামিন বাতিল করে দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার করতে হবে। টঙ্গী ইজতেমার মাঠে হামলাকারীদের বিচার না হওয়া পর্যন্ত তাদের কোনো কার্যক্রম করতে দেওয়া হবে না
মাওলানা জুবায়েরের অনুসারী হিসেবে পরিচিত এই অংশটির নেতারা জানান, আগামী ৩১ জানুয়ারি থেকে তাদের ইজতেমা শুরু হবে। এবার ইজতেমা এক পর্বেই হবে। সাদপন্থিদের কোনো ইজতেমা করতে দেওয়া হবে না। তারা ইজতেমা করার নৈতিক অধিকার রাখে না।
এ সময় বক্তারা টঙ্গীর ইজতেমা মাঠে তিন খুনের মামলায় সব আসামিকে গ্রেপ্তারের দাবি জানান।
সমাবেশে বক্তব্য দেন হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমির মাওলানা মহিউদ্দিন রব্বানী, মাওলানা সাখাওয়াত হোসেন প্রমুখ।
উত্তরায় বিক্ষোভ: বাদ জুমা উত্তরা খালপাড় মোড়ে একটি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বেশ সংখ্যক তওহিদি জনতা ও তাবলীগের সাথীরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রথমে উত্তরা এলাকার বিভিন্ন মসজিদ থেকে ছোট ছোট মিছিল বের হয়ে উত্তরা খালপাড় মোড়ে জমায়েত হয়। পরে রাজধানীর তুরাগ এবং বৃহত্তর উত্তরার সর্বোচ্চ উলামা-মাশায়েখ পরিষদ ও সর্বস্তরের তওহিদি জনতার ব্যানারে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়। এরপর প্রতিবাদ সভা ও স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
প্রতিবাদ সভায় বক্তারা টঙ্গী ইজতেমার ময়দানে গভীর রাতে সন্ত্রাসী সাদপন্থিদের হামলায় ৪ জন শহীদ এবং অসংখ্য আহত ও নিখোঁজের প্রতিবাদ জানিয়ে হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার , শাস্তি এবং তাদের নিষিদ্ধের দাবি জানান।
সমাবেশে মুফতি মুহিউদ্দীন মাসুম, মুফতি আহমদ শফি, মুফতি হাবিবুর রহমান, ব্যারিস্টার মাওলানা মাহবুবুল হক লোকমান, মাওলানা মোস্তাকিম, মাওলানা শহীদুল ইসলাম, মুফতি জাফর আহমদ, মুফতি মেহেদি হাসান ও মাওলানা লিয়াকত আলী বক্তব্য রাখেন।
এ সময় বৃহত্তর উত্তরা এলাকার বিভিন্ন মসজিদের ইমাম, খতিব ও তাবলিগের মুরব্বিরা উপস্থিত ছিলেন।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বুধবার আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে। রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতিতে শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন এ তিনটি কনভেনশন অনুসমর্থন
১৪ মিনিট আগে
ভারতের সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষায় ভূরুঙ্গামারী, থানচি ও মেহেরপুরে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) নতুন তিনটি ব্যাটালিয়ন গঠন করা হচ্ছে। এই তিন ব্যাটালিয়নসহ বিজিবির জন্য মোট ২ হাজার ২৫৮টি নতুন পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সীমান্ত-১ শাখা থেকে মঙ্গলবার একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সেন্টমার্টিন দ্বীপে নৌযান চলাচলের জন্য পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হবে। বুধবার মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগে