স্টাফ রিপোর্টার
মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন্দ্রিক জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা (স্কুল রিলেটেড জেন্ডার বেজড ভায়োলেন্স- এসআরজিবিভি) থেকে সুরক্ষা সংক্রান্ত নতুন নির্দেশনা (গাইডলাইন) প্রকাশ করা হয়েছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের এ গাইডলাইন যথাযথভাবে বাস্তবায়নের জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে জেন্ডারভিত্তিক হয়রানি প্রতিরোধ কমিটি গঠন করতে বলো হয়েছে।
সোমবার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, অধিদপ্তর কর্তৃক লার্নিং এক্সিলারেশন ইন সেকেন্ডারি এডুকেশন (লেইস) প্রজেক্ট বিশ্বব্যাংকের ঋণ সহায়তায় অক্টোবর ২০২৩ থেকে সেপ্টেম্বর ২০২৮ মেয়াদে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে ঋণচুক্তির অন্যতম শর্ত হল মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর বুলিং মোকাবিলা ও প্রতিরোধ। লেইস প্রকল্প কর্তৃক ‘মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন্দ্রিক জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা স্কুল রিলেটেড জেন্ডার বেজড ভায়োলেন্স-এসআরজিবিভি) থেকে সুরক্ষা প্রদান সংক্রান্ত গাইডলাইন’ প্রণয়ন করা হয়েছে। যা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ দ্বারা অনুমোদিত হয়েছে। ঋণচুক্তির শর্তানুসারে মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এ গাইডলাইন অনুসরণ হবে।
গাইডলাইনে অন্তর্ভুক্ত নির্দেশনা অনুযায়ী মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর যেসব কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে- সেক্সুয়াল হ্যারেসম্যান্ট প্রিভেনশন কমিটি (এসএইচপিসি) বা জেন্ডারভিত্তিক হয়রানি প্রতিরোধ কমিটি গঠন করতে হবে। সহিংসতা রোধ কমিটি গঠন ও কার্যপরিধি অনুসারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
জেন্ডারভিত্তিক হয়রানি,সহিংসতা বা বুলিংয়ে ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষার্থীকে মনোসামাজিক সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে রেফারেল গাইডলাইন অনুযায়ী, ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকেন্দ্রিক সাপোর্ট সিস্টেমের মাধ্যমে সাপোর্ট না পেলে তাদেরকে সুনির্দিষ্ট রেফারেল পাথওয়ের আওতায় নিতে হবে। এক্ষেত্রে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একটি সার্ভিস ম্যাপিং থাকতে হবে যেখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি যে এলাকায় অবস্থিত, সেটির আশেপাশে উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে কী কী ধরনের মানসিক স্বাস্থ্য সেবা নেওয়ার সুযোগ রয়েছে, সেগুলো সম্বন্ধে একটি পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে এবং ব্যক্তি এটি স্থানু্যাগায় তালিকা শিল্পাপ্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সংরক্ষণ ও সরবরাহ করতে হবে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিশেষজ্ঞ বা প্রতিষ্ঠানের একটি হালনাগাদ তালিকা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সংরক্ষণ ও সরবরাহ করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অভিভাবকের অনুমতি সাপেক্ষে শিক্ষার্থীকে নিকটবর্তী কোনো মনোবিজ্ঞানী অথবা কোনো মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের নিকট পাঠাতে হবে। প্রয়োজনবোধে শিক্ষার্থীকে টেলি-কাউন্সিলিং ভিত্তিক অথবা নিরাময় পেসেন্ট আ্যপ ইত্যাদি সার্ভিসগুলো সম্পর্কে প্রয়োজনীয় ধারণা দিতে হবে।
মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা ও বুলিং মোকাবেলা ও প্রতিরোধে উপর্যুক্ত কার্যক্রম বাস্তবায়ন বাংলাদেশ সরকারের অন্যতম একটি প্রতিশ্রুতি। এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি-৪) এ উল্লিখিত অন্তর্ভুক্তিমূলক গুণগত শিক্ষা নিশ্চিতকরণে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
এমন পরিস্থিতিতে, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ কর্তৃক প্রণয়নকৃত ‘মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন্দ্রিক জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা থেকে সুরক্ষা প্রদান সংক্রান্ত গাইডলাইনের নির্দেশনাগুলো যথাযথভাবে বাস্তবায়নের জন্য প্রতিষ্ঠান প্রধানদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন্দ্রিক জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা (স্কুল রিলেটেড জেন্ডার বেজড ভায়োলেন্স- এসআরজিবিভি) থেকে সুরক্ষা সংক্রান্ত নতুন নির্দেশনা (গাইডলাইন) প্রকাশ করা হয়েছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) আওতাধীন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের এ গাইডলাইন যথাযথভাবে বাস্তবায়নের জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে জেন্ডারভিত্তিক হয়রানি প্রতিরোধ কমিটি গঠন করতে বলো হয়েছে।
সোমবার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের এক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, অধিদপ্তর কর্তৃক লার্নিং এক্সিলারেশন ইন সেকেন্ডারি এডুকেশন (লেইস) প্রজেক্ট বিশ্বব্যাংকের ঋণ সহায়তায় অক্টোবর ২০২৩ থেকে সেপ্টেম্বর ২০২৮ মেয়াদে বাস্তবায়িত হচ্ছে।
বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে ঋণচুক্তির অন্যতম শর্ত হল মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর বুলিং মোকাবিলা ও প্রতিরোধ। লেইস প্রকল্প কর্তৃক ‘মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন্দ্রিক জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা স্কুল রিলেটেড জেন্ডার বেজড ভায়োলেন্স-এসআরজিবিভি) থেকে সুরক্ষা প্রদান সংক্রান্ত গাইডলাইন’ প্রণয়ন করা হয়েছে। যা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ দ্বারা অনুমোদিত হয়েছে। ঋণচুক্তির শর্তানুসারে মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এ গাইডলাইন অনুসরণ হবে।
গাইডলাইনে অন্তর্ভুক্ত নির্দেশনা অনুযায়ী মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর যেসব কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে- সেক্সুয়াল হ্যারেসম্যান্ট প্রিভেনশন কমিটি (এসএইচপিসি) বা জেন্ডারভিত্তিক হয়রানি প্রতিরোধ কমিটি গঠন করতে হবে। সহিংসতা রোধ কমিটি গঠন ও কার্যপরিধি অনুসারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
জেন্ডারভিত্তিক হয়রানি,সহিংসতা বা বুলিংয়ে ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষার্থীকে মনোসামাজিক সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে রেফারেল গাইডলাইন অনুযায়ী, ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকেন্দ্রিক সাপোর্ট সিস্টেমের মাধ্যমে সাপোর্ট না পেলে তাদেরকে সুনির্দিষ্ট রেফারেল পাথওয়ের আওতায় নিতে হবে। এক্ষেত্রে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একটি সার্ভিস ম্যাপিং থাকতে হবে যেখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি যে এলাকায় অবস্থিত, সেটির আশেপাশে উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে কী কী ধরনের মানসিক স্বাস্থ্য সেবা নেওয়ার সুযোগ রয়েছে, সেগুলো সম্বন্ধে একটি পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে এবং ব্যক্তি এটি স্থানু্যাগায় তালিকা শিল্পাপ্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সংরক্ষণ ও সরবরাহ করতে হবে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিশেষজ্ঞ বা প্রতিষ্ঠানের একটি হালনাগাদ তালিকা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সংরক্ষণ ও সরবরাহ করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অভিভাবকের অনুমতি সাপেক্ষে শিক্ষার্থীকে নিকটবর্তী কোনো মনোবিজ্ঞানী অথবা কোনো মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের নিকট পাঠাতে হবে। প্রয়োজনবোধে শিক্ষার্থীকে টেলি-কাউন্সিলিং ভিত্তিক অথবা নিরাময় পেসেন্ট আ্যপ ইত্যাদি সার্ভিসগুলো সম্পর্কে প্রয়োজনীয় ধারণা দিতে হবে।
মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা ও বুলিং মোকাবেলা ও প্রতিরোধে উপর্যুক্ত কার্যক্রম বাস্তবায়ন বাংলাদেশ সরকারের অন্যতম একটি প্রতিশ্রুতি। এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি-৪) এ উল্লিখিত অন্তর্ভুক্তিমূলক গুণগত শিক্ষা নিশ্চিতকরণে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
এমন পরিস্থিতিতে, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ কর্তৃক প্রণয়নকৃত ‘মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কেন্দ্রিক জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা থেকে সুরক্ষা প্রদান সংক্রান্ত গাইডলাইনের নির্দেশনাগুলো যথাযথভাবে বাস্তবায়নের জন্য প্রতিষ্ঠান প্রধানদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
ভারতের সঙ্গে সীমান্ত সুরক্ষায় ভূরুঙ্গামারী, থানচি ও মেহেরপুরে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) নতুন তিনটি ব্যাটালিয়ন গঠন করা হচ্ছে। এই তিন ব্যাটালিয়নসহ বিজিবির জন্য মোট ২ হাজার ২৫৮টি নতুন পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সীমান্ত-১ শাখা থেকে মঙ্গলবার একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
৩১ মিনিট আগেপরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিন দ্বীপে নৌযান চলাচলের জন্য পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে হবে। বুধবার মন্ত্রণালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেতিনি আরো বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় ও এসেম্বলিতে তামাকের ক্ষতিকারক দিকগুলো তুলে ধরতে হবে। এছাড়া শিক্ষকদের প্রশিক্ষণের সময়েও এ বিষয়ে সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে। এ সময় উপদেষ্টা তামাকমুক্ত বিদ্যালয় ক্যাম্পাস গড়ে তুলতে যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণের প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
২ ঘণ্টা আগে