• facebook
  • fb_group
  • twitter
  • tiktok
  • whatsapp
  • pinterest
  • youtube
  • linkedin
  • instagram
  • google
রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বাণিজ্য
সারা দেশ
বিশ্ব
খেলা
আইন-আদালত
ধর্ম ও ইসলাম
বিনোদন
ফিচার
আমার দেশ পরিবার
ইপেপার
আমার দেশযোগাযোগশর্তাবলি ও নীতিমালাগোপনীয়তা নীতিডিএমসিএ
facebookfb_grouptwittertiktokwhatsapppinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
স্বত্ব: ©️ আমার দেশ | সম্পাদক ও প্রকাশক, মাহমুদুর রহমান 
মাহমুদুর রহমান কর্তৃক ঢাকা ট্রেড সেন্টার (৮ম ফ্লোর), ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫ থেকে প্রকাশিত এবং আমার দেশ পাবলিকেশন লিমিটেড প্রেস, ৪৪৬/সি ও ৪৪৬/ডি, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে মুদ্রিত।
সম্পাদকীয় ও বাণিজ্য বিভাগ: ঢাকা ট্রেড সেন্টার, ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম অ্যাভিনিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫।ফোন: ০২-৫৫০১২২৫০। ই-মেইল: info@dailyamardesh.comবার্তা: ফোন: ০৯৬৬৬-৭৪৭৪০০। ই-মেইল: news@dailyamardesh.comবিজ্ঞাপন: ফোন: +৮৮০-১৭১৫-০২৫৪৩৪ । ই-মেইল: ad@dailyamardesh.comসার্কুলেশন: ফোন: +৮৮০-০১৮১৯-৮৭৮৬৮৭ । ই-মেইল: circulation@dailyamardesh.com
ওয়েব মেইল
কনভার্টারআর্কাইভবিজ্ঞাপনসাইটম্যাপ
> জাতীয়

সরকারি নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র জারি

আমার দেশ অনলাইন
প্রকাশ : ২৫ আগস্ট ২০২৫, ২০: ২২
logo
সরকারি নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র জারি

আমার দেশ অনলাইন

প্রকাশ : ২৫ আগস্ট ২০২৫, ২০: ২২

সরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

সোমবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেস উর রহমান স্বাক্ষরিত পরিপত্রে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

পরিপত্র অনুযায়ী, প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে।

মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ থাকবে এক বছর।

এর আগে সরকারি চাকরির ১৩-২০তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা সংরক্ষণের নিয়ম রেখে ২০২৩ সালের ১৭ এপ্রিল পরিপত্র জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

নতুন পরিপত্র জারি হলে ১০-২০তম গ্রেডের সব নিয়োগেই অপেক্ষমাণ তালিকা রাখতে হবে। বিসিএস কর্মকর্তাদের নিয়োগ দেওয়া হয় ৯ম গ্রেডে।

কর্মকর্তারা বলছেন, ১০-২০তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা হলে কোনো দপ্তরে দীর্ঘদিন পদ ফাঁকা থাকবে না। নিয়োগপ্রার্থীদেরও বারবার আবেদন করতে হবে না। এর ফলে সরকার ও প্রার্থীদের খরচ কমবে।

অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে যেভাবে নিয়োগ বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি অনুসরণ করে বিজ্ঞাপিত পদের বিপরীতে নিয়োগের জন্য প্রার্থীদের সুপারিশ করা হবে। এরপর নিয়োগ পরীক্ষার মেধাক্রম অনুযায়ী প্রতিটি পদের জন্য দুজন করে প্রার্থীর নাম ও রোল নিয়োগ কমিটির সদস্যদের স্বাক্ষরে সিলগালাকৃত খামে গোপনভাবে অপেক্ষমাণ হিসেবে সংরক্ষণ করা হবে।

অপেক্ষমাণ তালিকার মেয়াদ হবে নিয়োগের সুপারিশ দেওয়ার দিন থেকে এক বছর। তবে কোনো কারণে এর মধ্যে নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হলে অপেক্ষমাণ তালিকা আর কার্যকর থাকবে না।

তবে জরুরি না হলে একটি নিয়োগ দেওয়ার এক বছরের মধ্যে নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা যাবে না।

কোনো পদ ফাঁকা হলে অপেক্ষমাণ থাকা প্রার্থীদের পরীক্ষার ফল উল্লেখ করে সংশ্লিষ্ট নিয়োগ কমিটি নিয়োগের জন্য সুপারিশ করবে।

এরপর ওই দপ্তরের নোটিশ বোর্ড এবং ওয়েবসাইটে প্রার্থীর নাম ও রোল প্রকাশ করা হবে। নিয়োগ কমিটির সদস্যসচিব অপেক্ষমাণ তালিকার মেধা তালিকায় শীর্ষে থাকা প্রার্থীকে মোবাইলে ফোন করে এবং এসএমএস দিয়ে নিয়োগের বিষয়টি জানাবেন। এরপর রেজিস্ট্রি ডাকে চিঠিও পাঠানো হবে।

চিঠি পাওয়ার ১০ কার্যদিবসের মধ্যে প্রার্থী যোগাযোগ না করলে পরের মেধাক্রমে থাকা প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য ডাকা হবে।

পরিপত্র অনুযায়ী, অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে যারা নিয়োগ পাবেন তাদের জ্যেষ্ঠতা প্রথম নিয়োগ পাওয়া প্রার্থীদের পরে নির্ধারিত হবে। অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে একই দিনে একাধিক প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়া হলে নিয়োগ পরীক্ষার মেধাক্রম অনুযায়ী তাদের জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণ করা হবে। নিয়োগ পরীক্ষায় একই নম্বর পেলে বয়সের ভিত্তিতে জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণ করা হবে। কোনো কারণে বয়সও একই হলে শিক্ষাগত যোগ্যতা অর্জনের শিক্ষাবর্ষের ভিত্তিতে জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণ করা হবে।

কোনো সরকারি দপ্তরের যে পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে, শুধু ওই সব পদে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া যাবে। বিজ্ঞাপিত পদের বাইরে একই দপ্তরের অন্য কোনো পদে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া যাবে না বলে পরিপত্রের বলা হয়েছে।

সহজেই সরকারি চাকরির শূন্য পদ পূরণ করতে বিসিএসে উত্তীর্ণ হয়েও যাদের ক্যাডার পদে নিয়োগের সুপারিশ করা হয় না, তাদের মধ্য থেকে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। এরপরও সরকারি চাকরির ফাঁকা পদ পূরণে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে সরকারি দপ্তরগুলোকে বারবার তাগাদা দেওয়া হলেও এখন ৫ লাখের মতো পদ শূন্য রয়েছে।

এ বিষয়ে জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ফিরোজ মিয়া বলেন, নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখলে চাকরিপ্রার্থীরা ভালো সুবিধা পাবেন। একজনকে একই দপ্তরে বারবার আবেদন করতে হবে না। এতে সরকারের খরচ বাঁচবে এবং সহজেই ফাঁকা পদ পূরণ করা যাবে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ২০২৩ সালের সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, সরকারি চাকরিতে অনুমোদিত পদ আছে ১৯ লাখ ১৬ হাজার ৫১৯টি। এর মধ্যে খালি আছে ৪ লাখ ৭৩ হাজার ১টি পদ। ১ম-৯ম গ্রেডের ২ লাখ ৫৬ হাজার ৮২৬টি পদের মধ্যে ফাঁকা আছে ৬৫ হাজার ৮৯৮টি। আর ১০-২০তম গ্রেডে ১৬ লাখ ৫৯ হাজার ৬৯৩টি পদের মধ্যে খালি আছে ৪ লাখ ৭ হাজার ১০৩টি। অর্থাৎ ১ম-৯ম গ্রেডের ২৫ দশমিক ৬৬ শতাংশ এবং ১০ম-২০তম গ্রেডে ৩২ দশমিক ৫০ শতাংশ পদ ফাঁকা আছে।

সম্পাদক ও প্রকাশক : মাহমুদুর রহমান কর্তৃক প্রকাশিত এবং আল-ফালাহ প্রিন্টিং প্রেস, ৪২৩, এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা-১২১৭ থেকে এবং অস্থায়ীভাবে মিডিয়া প্রিন্টার্স লি. ৪৪৬/এইচ, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে মুদ্রিত। বার্তা, সম্পাদকীয় ও বাণিজ্য বিভাগ : ঢাকা ট্রেড সেন্টার, ৯৯, কাজী নজরুল ইসলাম এভিণিউ, কারওয়ান বাজার, ঢাকা-১২১৫। পিএবিএক্স : ০২-৫৫০১২২৫০। ই-মেইল : info@dailyamardesh.com

সরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

সোমবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেস উর রহমান স্বাক্ষরিত পরিপত্রে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞাপন

পরিপত্র অনুযায়ী, প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে।

মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ থাকবে এক বছর।

এর আগে সরকারি চাকরির ১৩-২০তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা সংরক্ষণের নিয়ম রেখে ২০২৩ সালের ১৭ এপ্রিল পরিপত্র জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

নতুন পরিপত্র জারি হলে ১০-২০তম গ্রেডের সব নিয়োগেই অপেক্ষমাণ তালিকা রাখতে হবে। বিসিএস কর্মকর্তাদের নিয়োগ দেওয়া হয় ৯ম গ্রেডে।

কর্মকর্তারা বলছেন, ১০-২০তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা হলে কোনো দপ্তরে দীর্ঘদিন পদ ফাঁকা থাকবে না। নিয়োগপ্রার্থীদেরও বারবার আবেদন করতে হবে না। এর ফলে সরকার ও প্রার্থীদের খরচ কমবে।

অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে যেভাবে নিয়োগ বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি অনুসরণ করে বিজ্ঞাপিত পদের বিপরীতে নিয়োগের জন্য প্রার্থীদের সুপারিশ করা হবে। এরপর নিয়োগ পরীক্ষার মেধাক্রম অনুযায়ী প্রতিটি পদের জন্য দুজন করে প্রার্থীর নাম ও রোল নিয়োগ কমিটির সদস্যদের স্বাক্ষরে সিলগালাকৃত খামে গোপনভাবে অপেক্ষমাণ হিসেবে সংরক্ষণ করা হবে।

অপেক্ষমাণ তালিকার মেয়াদ হবে নিয়োগের সুপারিশ দেওয়ার দিন থেকে এক বছর। তবে কোনো কারণে এর মধ্যে নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হলে অপেক্ষমাণ তালিকা আর কার্যকর থাকবে না।

তবে জরুরি না হলে একটি নিয়োগ দেওয়ার এক বছরের মধ্যে নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা যাবে না।

কোনো পদ ফাঁকা হলে অপেক্ষমাণ থাকা প্রার্থীদের পরীক্ষার ফল উল্লেখ করে সংশ্লিষ্ট নিয়োগ কমিটি নিয়োগের জন্য সুপারিশ করবে।

এরপর ওই দপ্তরের নোটিশ বোর্ড এবং ওয়েবসাইটে প্রার্থীর নাম ও রোল প্রকাশ করা হবে। নিয়োগ কমিটির সদস্যসচিব অপেক্ষমাণ তালিকার মেধা তালিকায় শীর্ষে থাকা প্রার্থীকে মোবাইলে ফোন করে এবং এসএমএস দিয়ে নিয়োগের বিষয়টি জানাবেন। এরপর রেজিস্ট্রি ডাকে চিঠিও পাঠানো হবে।

চিঠি পাওয়ার ১০ কার্যদিবসের মধ্যে প্রার্থী যোগাযোগ না করলে পরের মেধাক্রমে থাকা প্রার্থীকে নিয়োগের জন্য ডাকা হবে।

পরিপত্র অনুযায়ী, অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে যারা নিয়োগ পাবেন তাদের জ্যেষ্ঠতা প্রথম নিয়োগ পাওয়া প্রার্থীদের পরে নির্ধারিত হবে। অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে একই দিনে একাধিক প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়া হলে নিয়োগ পরীক্ষার মেধাক্রম অনুযায়ী তাদের জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণ করা হবে। নিয়োগ পরীক্ষায় একই নম্বর পেলে বয়সের ভিত্তিতে জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণ করা হবে। কোনো কারণে বয়সও একই হলে শিক্ষাগত যোগ্যতা অর্জনের শিক্ষাবর্ষের ভিত্তিতে জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণ করা হবে।

কোনো সরকারি দপ্তরের যে পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে, শুধু ওই সব পদে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া যাবে। বিজ্ঞাপিত পদের বাইরে একই দপ্তরের অন্য কোনো পদে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া যাবে না বলে পরিপত্রের বলা হয়েছে।

সহজেই সরকারি চাকরির শূন্য পদ পূরণ করতে বিসিএসে উত্তীর্ণ হয়েও যাদের ক্যাডার পদে নিয়োগের সুপারিশ করা হয় না, তাদের মধ্য থেকে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। এরপরও সরকারি চাকরির ফাঁকা পদ পূরণে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে সরকারি দপ্তরগুলোকে বারবার তাগাদা দেওয়া হলেও এখন ৫ লাখের মতো পদ শূন্য রয়েছে।

এ বিষয়ে জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ফিরোজ মিয়া বলেন, নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখলে চাকরিপ্রার্থীরা ভালো সুবিধা পাবেন। একজনকে একই দপ্তরে বারবার আবেদন করতে হবে না। এতে সরকারের খরচ বাঁচবে এবং সহজেই ফাঁকা পদ পূরণ করা যাবে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ২০২৩ সালের সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, সরকারি চাকরিতে অনুমোদিত পদ আছে ১৯ লাখ ১৬ হাজার ৫১৯টি। এর মধ্যে খালি আছে ৪ লাখ ৭৩ হাজার ১টি পদ। ১ম-৯ম গ্রেডের ২ লাখ ৫৬ হাজার ৮২৬টি পদের মধ্যে ফাঁকা আছে ৬৫ হাজার ৮৯৮টি। আর ১০-২০তম গ্রেডে ১৬ লাখ ৫৯ হাজার ৬৯৩টি পদের মধ্যে খালি আছে ৪ লাখ ৭ হাজার ১০৩টি। অর্থাৎ ১ম-৯ম গ্রেডের ২৫ দশমিক ৬৬ শতাংশ এবং ১০ম-২০তম গ্রেডে ৩২ দশমিক ৫০ শতাংশ পদ ফাঁকা আছে।

আমার দেশের খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন

বিষয়:

সরকারআমার দেশপ্রজ্ঞাপন
সর্বশেষ
১

লিবিয়া উপকূলে ২৬ বাংলাদেশি নিয়ে নৌকাডুবি, ৪ জনের মৃত্যু

২

দূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার কী অবস্থা

৩

‘লজিক’ প্রকল্পের সাড়ে ৯ কোটি টাকার হদিস নেই

৪

শহিদুল-ডালিয়াচক্রের ফাঁদে ২৩২ বিনিয়োগকারী

৫

বাংলাদেশ ঘিরে দুই পরাশক্তির প্রতিদ্বন্দ্বিতা

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত

তিস্তা এখন ধু-ধু মরুভূমি, সংকটে লাখো মানুষের জীবিকা

সরেজমিন দেখা যায়, তিস্তা শুকিয়ে অনেকটা মরা খালে পরিণত হয়েছে। পানির অভাবে লালমনিরহাটের তিস্তা নদীতীরবর্তী এলাকার রাজপুর, খুনিয়াগাছ, গোবর্ধন, মহিষখোঁচা, কালমাটি, চরবৈরাতি, ভোটমারী, সানিয়াজান, সিন্দুর্না, ডালিয়াসহ অন্তত শতাধিক চরাঞ্চলের চাষাবাদ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

৩ ঘণ্টা আগে

পেঁয়াজ আমদানি নিয়ে দুই মেরুতে দুই দপ্তর

শনিবার রাতে হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক আমার দেশকে বলেন, ‘বাণিজ্য ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা সিন্ডিকেটে জড়িত; তারা একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ীর সঙ্গে যোগসাজশে চক্র গড়ে পেঁয়াজের দাম বাড়িয়ে জনগণের পকেট থেকে হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। আর এ কারণে

৫ ঘণ্টা আগে

মধ্যরাতে হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে বাসে আগুন

পুলিশ জানিয়েছে, শনিবার রাত ১২ টার দিকে রাজধানীর হাজারীবাগ থানার বেড়িবাঁধ রোডে শেখ ফজিলাতুন্নেসা কলেজের সামনে একটি বাসে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। পরে ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। হাজারীবাগ থানার ওসি সাইফুল ইসলাম জানান, দাঁড়িয়ে থাকা একটি বাসে আগুন ধরিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা। এতে বাসটি সম্পূর

৭ ঘণ্টা আগে

বিতর্কিত পুলিশ সদস্যদের নির্বাচনের দায়িত্ব দেওয়া হবে না

বিতর্কিত পুলিশ সদস্যদের নির্বাচনের দায়িত্বে দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। শনিবার দুপুরে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ (কেএমপি) লাইনে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

১১ ঘণ্টা আগে
তিস্তা এখন ধু-ধু মরুভূমি, সংকটে লাখো মানুষের জীবিকা

তিস্তা এখন ধু-ধু মরুভূমি, সংকটে লাখো মানুষের জীবিকা

পেঁয়াজ আমদানি নিয়ে দুই মেরুতে দুই দপ্তর

পেঁয়াজ আমদানি নিয়ে দুই মেরুতে দুই দপ্তর

মধ্যরাতে হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে বাসে আগুন

মধ্যরাতে হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে বাসে আগুন

বিতর্কিত পুলিশ সদস্যদের নির্বাচনের দায়িত্ব দেওয়া হবে না

বিতর্কিত পুলিশ সদস্যদের নির্বাচনের দায়িত্ব দেওয়া হবে না