বিশেষ প্রতিনিধি
বাংলাদেশ এনজিওস নেটওয়ার্ক ফর রেডিও অ্যান্ড কমিউনিকেশন (বিএনএনআরসি) সমন্বিত সড়ক নিরাপত্তায় মিডিয়া ফেলোশিপ প্রদান করেছে। এই ফেলোশিপ ‘স্ট্রেনদেনিং রোড সেইফটি লেজিসলেশন অন কি বিহেভিরিয়াল কী ফ্যাক্টরস ইন বাংলাদেশ থ্রু মিডিয়া ডেভেলপমেন্ট’ প্রকল্পের আওতায় প্রদান করা হয়েছে।
এই ফেলোশিপটি প্রিন্ট, টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সড়ক দুর্ঘটনার মানবিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক প্রভাব তুলে ধরে প্রমাণ-ভিত্তিক প্রতিবেদন তৈরিতে সহায়তা প্রদান করবে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে, বিএনএনআরসি মিডিয়ার শক্তিকে কাজে লাগিয়ে নিরাপদ চলাচলকে উৎসাহিত করছে এবং নীতি সংলাপকে উৎসাহিত করার মাধ্যমে আচরণগত পরিবর্তনে কাজ করছে।
বিএনএনআরসি রোড সেফটি ফেলোশিপের উদ্দেশ্য হলো— বাংলাদেশে সড়ক নিরাপত্তা সংক্রান্ত প্রতিবেদন বৃদ্ধি করা যা কার্যকরভাবে জীবন বাঁচাতে, সড়ক দুর্ঘটনায় আহতদের সংখ্যা কমাতে এবং সকলের জন্য নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করতে সক্ষম হবে।
বাংলাদেশে সমন্বিত সড়ক নিরাপত্তা আইন তৈরি এবং সমর্থনে অবদান রাখা। গণমাধ্যমে সড়ক নিরাপত্তাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ জনস্বাস্থ্য ও উন্নয়ন ইস্যু হিসেবে তুলে ধরা। সড়ক নিরাপত্তা নিয়ে তথ্য ও বিশ্লেষণমূলক প্রতিবেদন পরিবেশনে সাংবাদিকদের সহায়তা করা এবং গণমাধ্যমের সহায়তায় সঠিক ও সময়োপযোগী তথ্য পৌঁছে দিয়ে নীতিনির্ধারকদের সমন্বিত সড়ক নিরাপত্তা আইন চালু ও বাস্তবায়নে উৎসাহিত করা।
নির্বাচিত ২৫ জন ফেলো প্রশিক্ষণ, মেন্টরশিপ এবং গবেষণা ও কনটেন্ট তৈরির জন্য সহায়তা পাবেন। তাঁরা প্রিন্ট, টেলিভিশন ও অনলাইনসহ বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করে প্রতিবেদন তৈরি করবেন। বিএনএনআরসির সামগ্রিক লক্ষ্য হল নিরাপদ সড়কের জন্য সমন্বিত সড়ক নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন।
এ উপলক্ষ্যে ঢাকায় এক ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামের আয়োজন করা হয়। এতে ২৫ জন সাংবাদিক অংশগ্রহণ করেন। ফেলোদের সহযোগিতার জন্য ৬ জন অভিজ্ঞ ও জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মেন্টর হিসেবে কাজ করেছেন। প্রিন্ট, টেলিভিশন ও নিবন্ধিত অনলাইনে নিউজ পোর্টালে কাজ করা ২৫ জন ফেলো সড়ক নিরাপত্তা আইন, সেফ সিস্টেম অ্যাপ্রোচ এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সড়ক নিরাপত্তা ইস্যু নিয়ে মোট ৭৫টি প্রতিবেদন তৈরি করবেন। ফেলোশিপের মূল লক্ষ্য হলো— গণমাধ্যমে সড়ক নিরাপত্তা আইন বিষয়ক প্রতিবেদন বাড়ানো এবং সচেতনতা সৃষ্টি করা।
অংশীজনদের মধ্যে ব্যাপক প্রচার চালিয়ে আইন বাস্তবায়ন ও প্রয়োগে উৎসাহিত করা।
তিনটি কর্মশালার মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীদেরকে মানসম্পন্ন তথ্য, রেফারেন্স এবং ডেটা সাংবাদিকতা সংক্রান্ত উৎসের সঙ্গে কাজ করার জন্য আগ্রহী করে তোলা। রোড সেফটি কোয়ালিশন বাংলাদেশ-এর সক্রিয় সদস্য হিসেবে বিএনএনআরসি ২০২২ সাল থেকে সড়ক নিরাপত্তায় গণমাধ্যমের সক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য নিরলস কাজ করছে। ইতোমধ্যে ৪০ জন সাংবাদিককে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে এবং ১০ জন সাংবাদিককে ফেলোশিপের আওতায় এনে ৪০টি বিশ্লেষণাত্মক ও ই-ডেপথ প্রতিবেদন তৈরি করেছে। সেই সময়েও ৩ জন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মেন্টর হিসেবে কাজ করেছেন।
এসডিজি টার্গেট ৩.৬ অনুযাযয়ী, ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর হার অর্ধেকে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। টার্গেট ১১.২ অনুযায়ী, ২০৩০ সালের মধ্যে সকলের জন্য নিরাপদ ও টেকসই পরিবহন ব্যবস্থা নিশ্চিত করার উপর জোর দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সরকার সেইফ সিস্টেম অ্যাপ্রোচ অনুযায়ী ২০২৭ সালের মধ্যে জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে। ২০২৬ সালের মধ্যে একটি কেন্দ্রীয় তথ্যভান্ডার স্থাপন করা হবে, যেখানে সড়ক দুর্ঘটনার বিস্তারিত তথ্য, যানবাহন সংক্রান্ত ডেটা, আহত ও নিহতের তথ্য সংরক্ষণ করা হবে। ২০২৬ সালের মধ্যে গতি সীমা ব্যবস্থাপনা নির্দেশিকা প্রণয়ন করা হবে এবং ২০২৪ সালে প্রবর্তিত গতি সীমা নির্দেশিকার বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা হবে। একই সঙ্গে হেলমেট স্ট্যান্ডার্ড গাইডলাইন বাস্তবায়ন ও তদারকি সংক্রান্ত নির্দেশিকা প্রণয়ন করা হবে।
২০০০ সালে প্রতিষ্ঠিত বিএনএনআরসি, একটি মিডিয়া ও ডিজিটাল উন্নয়ন সংস্থা। এটি বাংলাদেশে জ্ঞানভিত্তিক এবং চলমান মিডিয়া ও ডিজিটাল বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে কাজ করে। সংস্থাটি জাতিসংঘের ইকোনমিক এন্ড সোশ্যাল কাউন্সিলের-এর বিশেষ পরামর্শকের মর্যাদা অর্জন করেছে এবং ২০১৬, ২০১৭, ২০১৯, ২০২১ ও ২০২৩ সালে জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড সামিট অন দি ইনফরমেশন পুরস্কার বিজয়ী ও চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।
বাংলাদেশ এনজিওস নেটওয়ার্ক ফর রেডিও অ্যান্ড কমিউনিকেশন (বিএনএনআরসি) সমন্বিত সড়ক নিরাপত্তায় মিডিয়া ফেলোশিপ প্রদান করেছে। এই ফেলোশিপ ‘স্ট্রেনদেনিং রোড সেইফটি লেজিসলেশন অন কি বিহেভিরিয়াল কী ফ্যাক্টরস ইন বাংলাদেশ থ্রু মিডিয়া ডেভেলপমেন্ট’ প্রকল্পের আওতায় প্রদান করা হয়েছে।
এই ফেলোশিপটি প্রিন্ট, টেলিভিশন ও অনলাইন সাংবাদিকদের সড়ক দুর্ঘটনার মানবিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক প্রভাব তুলে ধরে প্রমাণ-ভিত্তিক প্রতিবেদন তৈরিতে সহায়তা প্রদান করবে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে, বিএনএনআরসি মিডিয়ার শক্তিকে কাজে লাগিয়ে নিরাপদ চলাচলকে উৎসাহিত করছে এবং নীতি সংলাপকে উৎসাহিত করার মাধ্যমে আচরণগত পরিবর্তনে কাজ করছে।
বিএনএনআরসি রোড সেফটি ফেলোশিপের উদ্দেশ্য হলো— বাংলাদেশে সড়ক নিরাপত্তা সংক্রান্ত প্রতিবেদন বৃদ্ধি করা যা কার্যকরভাবে জীবন বাঁচাতে, সড়ক দুর্ঘটনায় আহতদের সংখ্যা কমাতে এবং সকলের জন্য নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করতে সক্ষম হবে।
বাংলাদেশে সমন্বিত সড়ক নিরাপত্তা আইন তৈরি এবং সমর্থনে অবদান রাখা। গণমাধ্যমে সড়ক নিরাপত্তাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ জনস্বাস্থ্য ও উন্নয়ন ইস্যু হিসেবে তুলে ধরা। সড়ক নিরাপত্তা নিয়ে তথ্য ও বিশ্লেষণমূলক প্রতিবেদন পরিবেশনে সাংবাদিকদের সহায়তা করা এবং গণমাধ্যমের সহায়তায় সঠিক ও সময়োপযোগী তথ্য পৌঁছে দিয়ে নীতিনির্ধারকদের সমন্বিত সড়ক নিরাপত্তা আইন চালু ও বাস্তবায়নে উৎসাহিত করা।
নির্বাচিত ২৫ জন ফেলো প্রশিক্ষণ, মেন্টরশিপ এবং গবেষণা ও কনটেন্ট তৈরির জন্য সহায়তা পাবেন। তাঁরা প্রিন্ট, টেলিভিশন ও অনলাইনসহ বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করে প্রতিবেদন তৈরি করবেন। বিএনএনআরসির সামগ্রিক লক্ষ্য হল নিরাপদ সড়কের জন্য সমন্বিত সড়ক নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন।
এ উপলক্ষ্যে ঢাকায় এক ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামের আয়োজন করা হয়। এতে ২৫ জন সাংবাদিক অংশগ্রহণ করেন। ফেলোদের সহযোগিতার জন্য ৬ জন অভিজ্ঞ ও জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মেন্টর হিসেবে কাজ করেছেন। প্রিন্ট, টেলিভিশন ও নিবন্ধিত অনলাইনে নিউজ পোর্টালে কাজ করা ২৫ জন ফেলো সড়ক নিরাপত্তা আইন, সেফ সিস্টেম অ্যাপ্রোচ এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সড়ক নিরাপত্তা ইস্যু নিয়ে মোট ৭৫টি প্রতিবেদন তৈরি করবেন। ফেলোশিপের মূল লক্ষ্য হলো— গণমাধ্যমে সড়ক নিরাপত্তা আইন বিষয়ক প্রতিবেদন বাড়ানো এবং সচেতনতা সৃষ্টি করা।
অংশীজনদের মধ্যে ব্যাপক প্রচার চালিয়ে আইন বাস্তবায়ন ও প্রয়োগে উৎসাহিত করা।
তিনটি কর্মশালার মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীদেরকে মানসম্পন্ন তথ্য, রেফারেন্স এবং ডেটা সাংবাদিকতা সংক্রান্ত উৎসের সঙ্গে কাজ করার জন্য আগ্রহী করে তোলা। রোড সেফটি কোয়ালিশন বাংলাদেশ-এর সক্রিয় সদস্য হিসেবে বিএনএনআরসি ২০২২ সাল থেকে সড়ক নিরাপত্তায় গণমাধ্যমের সক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্য নিরলস কাজ করছে। ইতোমধ্যে ৪০ জন সাংবাদিককে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে এবং ১০ জন সাংবাদিককে ফেলোশিপের আওতায় এনে ৪০টি বিশ্লেষণাত্মক ও ই-ডেপথ প্রতিবেদন তৈরি করেছে। সেই সময়েও ৩ জন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মেন্টর হিসেবে কাজ করেছেন।
এসডিজি টার্গেট ৩.৬ অনুযাযয়ী, ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যুর হার অর্ধেকে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। টার্গেট ১১.২ অনুযায়ী, ২০৩০ সালের মধ্যে সকলের জন্য নিরাপদ ও টেকসই পরিবহন ব্যবস্থা নিশ্চিত করার উপর জোর দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সরকার সেইফ সিস্টেম অ্যাপ্রোচ অনুযায়ী ২০২৭ সালের মধ্যে জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে। ২০২৬ সালের মধ্যে একটি কেন্দ্রীয় তথ্যভান্ডার স্থাপন করা হবে, যেখানে সড়ক দুর্ঘটনার বিস্তারিত তথ্য, যানবাহন সংক্রান্ত ডেটা, আহত ও নিহতের তথ্য সংরক্ষণ করা হবে। ২০২৬ সালের মধ্যে গতি সীমা ব্যবস্থাপনা নির্দেশিকা প্রণয়ন করা হবে এবং ২০২৪ সালে প্রবর্তিত গতি সীমা নির্দেশিকার বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা হবে। একই সঙ্গে হেলমেট স্ট্যান্ডার্ড গাইডলাইন বাস্তবায়ন ও তদারকি সংক্রান্ত নির্দেশিকা প্রণয়ন করা হবে।
২০০০ সালে প্রতিষ্ঠিত বিএনএনআরসি, একটি মিডিয়া ও ডিজিটাল উন্নয়ন সংস্থা। এটি বাংলাদেশে জ্ঞানভিত্তিক এবং চলমান মিডিয়া ও ডিজিটাল বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে কাজ করে। সংস্থাটি জাতিসংঘের ইকোনমিক এন্ড সোশ্যাল কাউন্সিলের-এর বিশেষ পরামর্শকের মর্যাদা অর্জন করেছে এবং ২০১৬, ২০১৭, ২০১৯, ২০২১ ও ২০২৩ সালে জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড সামিট অন দি ইনফরমেশন পুরস্কার বিজয়ী ও চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।
আগামী শুক্র ও শনিবার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের শুল্কায়ন কার্যক্রম পুরোদমে চলবে। এ জন্য ঢাকা কাস্টমস হাউসের সব শুল্ক দলের অফিস খোলা থাকবে। বুধবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এসংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে।
১৩ মিনিট আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট চেয়ে জটিলতা তৈরি করছে বিএনপি। নভেম্বরে গণভোট হলে নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য যথেষ্ট সময় থাকবে। বুধবার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের পর তিনি এ কথা বলেন।
৪০ মিনিট আগেসেন্টমার্টিন দ্বীপের অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকার নতুন ১২ নির্দেশনা জারি করেছে। বুধবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের পরিবেশ-২ শাখা হতে ১২টি নির্দেশনা সংবলিত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
৪০ মিনিট আগেপর্যটকদের অবশ্যই বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের স্বীকৃত ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে অনলাইনে টিকিট ক্রয় করতে হবে, যেখানে প্রতিটি টিকিটে ট্রাভেল পাস এবং কিউআর কোড সংযুক্ত থাকবে। কিউআর কোড ছাড়া টিকিট নকল হিসেবে গণ্য হবে।
১ ঘণ্টা আগে