স্টাফ রিপোর্টার
বেসরকারি স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা পর্যায়ে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০০ নম্বরে নেওয়ার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। এর মধ্যে স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা পর্যায়ে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার নম্বরে কিছুটা পার্থক্য থাকবে।
বুধবার এনটিআরসিএ কার্যালয়ে পরীক্ষা পদ্ধতিতে নিয়ে অনুষ্ঠিত সভায় প্রাথমিকভাবে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে সংস্থাটির বোর্ড সভায় এটি চূড়ান্ত করে অনুমোদনের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে বলে জানা গেছে।
পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত এক সদস্য আমার দেশকে বলেন, ‘স্কুলকলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরির জন্য ২০০ নম্বরের পরীক্ষা নেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। বাছাই পরীক্ষার মাধ্যমে প্রার্থী নির্বাচন করা হবে। এ বিষয়ে সবাই একমত পোষণ করেছেন। তবে স্কুল-কলেজ এবং মাদ্রাসার নম্বর বন্টন কিছুটা আলাদা করা হয়েছে।’
ওই সদস্য আরও বলেন, ‘স্কুল-কলেজের সহকারী শিক্ষক এবং প্রভাষক পদের নিয়োগ পরীক্ষা হবে ২০০ নম্বরের ভিত্তিতে। এর মধ্যে ১০০ নম্বর জেনারেল অর্থাৎ সব বিভাগের জন্য একই রাখা হয়েছে। জেনারেল ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে বাংলা, ইংরেজি, গণিত এবং বিজ্ঞান বিষয়ে। এই চারটি বিষয়েই ২৫ নম্বর করে থাকবে। আর বাকি ১০০ নম্বর প্রার্থী যে বিষয়ে স্নাতক-স্নাতকোত্তর করেছেন সেই বিষয়ের ওপর।’
মাদ্রাসার সহকারী মৌলভী এবং প্রভাষক পদে নিয়োগের পরীক্ষা ২০০ নম্বরের ভিত্তিতে হবে। এর মধ্যে ১৪০ নম্বর বিষয়ভিত্তিক। বাকি ৬০ নম্বরের মধ্যে বাংলা ১৫, ইংরেজি ১৫, সাধারণ জ্ঞান ১৫ এবং গণিত ও বিজ্ঞান ১৫ নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে বিষয়গুলো কেবল প্রস্তাব আকারে করা হয়েছে। এগুলো এনটিআরসিএর বোর্ড সভায় চূড়ান্ত করা হবে।’
এনটিআরসিএ সূত্র জানায়, প্রাথমিকভাবে নেওয়া এ সিদ্ধান্ত পরবর্তীতে চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন সাপেক্ষে এটি কাঠামো চূড়ান্ত করা হবে এবং বাস্তবায়নে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বেসরকারি স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা পর্যায়ে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২০০ নম্বরে নেওয়ার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। এর মধ্যে স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা পর্যায়ে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার নম্বরে কিছুটা পার্থক্য থাকবে।
বুধবার এনটিআরসিএ কার্যালয়ে পরীক্ষা পদ্ধতিতে নিয়ে অনুষ্ঠিত সভায় প্রাথমিকভাবে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে সংস্থাটির বোর্ড সভায় এটি চূড়ান্ত করে অনুমোদনের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে বলে জানা গেছে।
পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে সভায় উপস্থিত এক সদস্য আমার দেশকে বলেন, ‘স্কুলকলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরির জন্য ২০০ নম্বরের পরীক্ষা নেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। বাছাই পরীক্ষার মাধ্যমে প্রার্থী নির্বাচন করা হবে। এ বিষয়ে সবাই একমত পোষণ করেছেন। তবে স্কুল-কলেজ এবং মাদ্রাসার নম্বর বন্টন কিছুটা আলাদা করা হয়েছে।’
ওই সদস্য আরও বলেন, ‘স্কুল-কলেজের সহকারী শিক্ষক এবং প্রভাষক পদের নিয়োগ পরীক্ষা হবে ২০০ নম্বরের ভিত্তিতে। এর মধ্যে ১০০ নম্বর জেনারেল অর্থাৎ সব বিভাগের জন্য একই রাখা হয়েছে। জেনারেল ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে বাংলা, ইংরেজি, গণিত এবং বিজ্ঞান বিষয়ে। এই চারটি বিষয়েই ২৫ নম্বর করে থাকবে। আর বাকি ১০০ নম্বর প্রার্থী যে বিষয়ে স্নাতক-স্নাতকোত্তর করেছেন সেই বিষয়ের ওপর।’
মাদ্রাসার সহকারী মৌলভী এবং প্রভাষক পদে নিয়োগের পরীক্ষা ২০০ নম্বরের ভিত্তিতে হবে। এর মধ্যে ১৪০ নম্বর বিষয়ভিত্তিক। বাকি ৬০ নম্বরের মধ্যে বাংলা ১৫, ইংরেজি ১৫, সাধারণ জ্ঞান ১৫ এবং গণিত ও বিজ্ঞান ১৫ নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে বিষয়গুলো কেবল প্রস্তাব আকারে করা হয়েছে। এগুলো এনটিআরসিএর বোর্ড সভায় চূড়ান্ত করা হবে।’
এনটিআরসিএ সূত্র জানায়, প্রাথমিকভাবে নেওয়া এ সিদ্ধান্ত পরবর্তীতে চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন সাপেক্ষে এটি কাঠামো চূড়ান্ত করা হবে এবং বাস্তবায়নে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ভোটের দায়িত্ব পালনকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন। আপনাদের যে কাজের দায়িত্ব পড়ুক না কেন, সেটা আইনসম্মত, নিউট্রালি, প্রফেশনালি করবেন।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে বসবে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। বুধবার বিকেল ৫টায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেছেন, সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যম পোর্টালে এখনো জুয়া ও অনিরাপদ কনটেন্টের বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেমসজিদ ব্যবস্থাপনা ও নীতিমালা প্রণয়ন বিষয়ে কর্মশালা করেছে বাংলাদেশ মসজিদ মিশন। মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর কাটাবন সেন্ট্রাল পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে এ কর্মশালা সভাপতিত্ব করেন মিশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন।
১০ ঘণ্টা আগে