স্টাফ রিপোর্টার
ওষুধ বিক্রির কমিশন ১২ শতাংশ থেকে ২৫ শতাংশ করার দাবি জানিয়েছেন ওষুধ ব্যবসায়ীরা। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে ১৫ দিনের মধ্যে দাবি না মানলে দেশের পাঁচ লাখ ফার্মেসি বন্ধ করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা।
বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এই হুঁশিয়ারি দেন বাংলাদেশ কেমিস্টস্ অ্যান্ড ড্রাগিস্টস্ সমিতির নেতারা।
সংগঠনটি বলছে, উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান তার ওষুধ বিক্রির জন্য ১৯৪০ সাল থেকে ১৫ শতাংশ কমিশন দিয়ে আসছিল। ২০২৫ সালে কমে তা ১২ শতাংশ করা হয়। বর্তমানে বিভিন্ন ব্যয় বাড়ায় এই কমিশন পর্যাপ্ত নয়। প্রতিবেশী দেশের সাথে সমন্বয় করে বিক্রয় কমিশন বাড়াতে হবে।
ড্রাগিস্টস্ সমিতির সভাপতি ময়নুল হক চৌধুরী লিখিত বক্তব্যে বলেন, দেশের সাধারণ জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে সকল শ্রেণির রোগীর জন্য মানসম্মত ওষুধ ও চিকিৎসা সামগ্রী যথাসময়ে সরবরাহের ব্যবস্থা করা, নকল-ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ বিক্রয় বন্ধ করা, চলমান স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সেবার মানোন্নয়নে সরকারকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করাই আমাদের লক্ষ্য। বর্তমানে সারাদেশে প্রায় ৫ লাখ ওষুধ ব্যবসায়ী রয়েছেন। বাংলাদেশের ওষুধ ব্যবসায়ীরা কোন ওষুধ উৎপাদন করে না। কোম্পানি তৈরি করে এবং দোকানদারগণ জনসাধারণের নিকট ওষুধ বিক্রি করে থাকে। উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বিক্রেতাদের সেই ১৯৪০ সাল থেকে ১৫ শতাংশ কমিশন দিয়ে আসছিল। যা এখন কমে ১২ শতাংশে নেমে দাঁড়িয়েছে। ৮৫ বছর অতিবাহিত হলেও, সে অনুযায়ী ব্যবসায়ীদের বিক্রয় কমিশন বৃদ্ধি পায়নি, উপরন্তু কমেছে। আমাদের পাশ্ববর্তীদেশ ভারত ও পাকিস্তানের ওষুধ ব্যবসায়ীরা ৩০ শতাংশের বেশি কমিশন পেয়ে থাকে।’
তিনি বলেন, দেশ ও জাতির ক্রান্তিকাল করোনা মহামারীর সময় ওষুধ ব্যবসায়ীরা সকল প্রতিকূলতা অতিক্রম করে নিজেদের জীবন বাজি রেখে রোগীদের সেবা দিয়েছে। সরকার কর্তৃক বিভিন্ন ফি যেমন- ট্রেড লাইসেন্স ফি, ড্রাগ লাইসেন্স ফি, ফার্মেসি কোর্স ফি, ট্যাক্স/ভ্যাট ফি ইত্যাদি বহুগুণ বৃদ্ধি করেছে। এছাড়াও ওষুধ ব্যবসায়ীদের দোকানের পজেশন, দোকান ভাড়া, স্টাফ ও ওষুধের দোকানে বাধ্যতামূলক ফার্মাসিস্ট রাখা ও তার বেতন, দ্রব্যমূল্য, বিদ্যুৎ বিল, স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষাসহ সর্বস্তরে খরচ অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় ব্যবসায়ীদের জীবন যাত্রার ব্যয় নির্বাহ করে ব্যবসা পরিচালনা করা কষ্টসাধ্য। তাই কমিশন পুনর্নির্ধারণ করে ২৫ শতাংশে বর্ধিত করার দাবি জানাচ্ছি।’
ময়নুল হক আরও বলেন, ‘ইতোপূর্বে কমিশন বৃদ্ধির লিখিত দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতি ও ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সাথে আমরা একাধিকবার আলোচনা সভা করেছি। এছাড়াও গত ২২ মে দাবি আদায়ের লক্ষ্যে একযোগে সারা বাংলাদেশে মানববন্ধন করেছি। তারপরও আমাদের এই যৌক্তিক দাবি বাস্তবায়নে কোন কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি।’
আগামী ১৫ দিনের মধ্যে দাবি মানা না হলে সারা বাংলাদেশে সকল কেমিস্টদের সাথে নিয়ে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন এই ওষুধ ব্যবসায়ী নেতা।
ওষুধ বিক্রির কমিশন ১২ শতাংশ থেকে ২৫ শতাংশ করার দাবি জানিয়েছেন ওষুধ ব্যবসায়ীরা। আগামী ১৫ দিনের মধ্যে ১৫ দিনের মধ্যে দাবি না মানলে দেশের পাঁচ লাখ ফার্মেসি বন্ধ করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা।
বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে এই হুঁশিয়ারি দেন বাংলাদেশ কেমিস্টস্ অ্যান্ড ড্রাগিস্টস্ সমিতির নেতারা।
সংগঠনটি বলছে, উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান তার ওষুধ বিক্রির জন্য ১৯৪০ সাল থেকে ১৫ শতাংশ কমিশন দিয়ে আসছিল। ২০২৫ সালে কমে তা ১২ শতাংশ করা হয়। বর্তমানে বিভিন্ন ব্যয় বাড়ায় এই কমিশন পর্যাপ্ত নয়। প্রতিবেশী দেশের সাথে সমন্বয় করে বিক্রয় কমিশন বাড়াতে হবে।
ড্রাগিস্টস্ সমিতির সভাপতি ময়নুল হক চৌধুরী লিখিত বক্তব্যে বলেন, দেশের সাধারণ জনগণের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে সকল শ্রেণির রোগীর জন্য মানসম্মত ওষুধ ও চিকিৎসা সামগ্রী যথাসময়ে সরবরাহের ব্যবস্থা করা, নকল-ভেজাল ও নিম্নমানের ওষুধ বিক্রয় বন্ধ করা, চলমান স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সেবার মানোন্নয়নে সরকারকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করাই আমাদের লক্ষ্য। বর্তমানে সারাদেশে প্রায় ৫ লাখ ওষুধ ব্যবসায়ী রয়েছেন। বাংলাদেশের ওষুধ ব্যবসায়ীরা কোন ওষুধ উৎপাদন করে না। কোম্পানি তৈরি করে এবং দোকানদারগণ জনসাধারণের নিকট ওষুধ বিক্রি করে থাকে। উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বিক্রেতাদের সেই ১৯৪০ সাল থেকে ১৫ শতাংশ কমিশন দিয়ে আসছিল। যা এখন কমে ১২ শতাংশে নেমে দাঁড়িয়েছে। ৮৫ বছর অতিবাহিত হলেও, সে অনুযায়ী ব্যবসায়ীদের বিক্রয় কমিশন বৃদ্ধি পায়নি, উপরন্তু কমেছে। আমাদের পাশ্ববর্তীদেশ ভারত ও পাকিস্তানের ওষুধ ব্যবসায়ীরা ৩০ শতাংশের বেশি কমিশন পেয়ে থাকে।’
তিনি বলেন, দেশ ও জাতির ক্রান্তিকাল করোনা মহামারীর সময় ওষুধ ব্যবসায়ীরা সকল প্রতিকূলতা অতিক্রম করে নিজেদের জীবন বাজি রেখে রোগীদের সেবা দিয়েছে। সরকার কর্তৃক বিভিন্ন ফি যেমন- ট্রেড লাইসেন্স ফি, ড্রাগ লাইসেন্স ফি, ফার্মেসি কোর্স ফি, ট্যাক্স/ভ্যাট ফি ইত্যাদি বহুগুণ বৃদ্ধি করেছে। এছাড়াও ওষুধ ব্যবসায়ীদের দোকানের পজেশন, দোকান ভাড়া, স্টাফ ও ওষুধের দোকানে বাধ্যতামূলক ফার্মাসিস্ট রাখা ও তার বেতন, দ্রব্যমূল্য, বিদ্যুৎ বিল, স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষাসহ সর্বস্তরে খরচ অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় ব্যবসায়ীদের জীবন যাত্রার ব্যয় নির্বাহ করে ব্যবসা পরিচালনা করা কষ্টসাধ্য। তাই কমিশন পুনর্নির্ধারণ করে ২৫ শতাংশে বর্ধিত করার দাবি জানাচ্ছি।’
ময়নুল হক আরও বলেন, ‘ইতোপূর্বে কমিশন বৃদ্ধির লিখিত দাবি জানিয়ে বাংলাদেশ ওষুধ শিল্প সমিতি ও ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সাথে আমরা একাধিকবার আলোচনা সভা করেছি। এছাড়াও গত ২২ মে দাবি আদায়ের লক্ষ্যে একযোগে সারা বাংলাদেশে মানববন্ধন করেছি। তারপরও আমাদের এই যৌক্তিক দাবি বাস্তবায়নে কোন কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি।’
আগামী ১৫ দিনের মধ্যে দাবি মানা না হলে সারা বাংলাদেশে সকল কেমিস্টদের সাথে নিয়ে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন এই ওষুধ ব্যবসায়ী নেতা।
আগামী শুক্র ও শনিবার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের শুল্কায়ন কার্যক্রম পুরোদমে চলবে। এ জন্য ঢাকা কাস্টমস হাউসের সব শুল্ক দলের অফিস খোলা থাকবে। বুধবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এসংক্রান্ত একটি আদেশ জারি করেছে।
৪৪ মিনিট আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জাতীয় নির্বাচনের দিন গণভোট চেয়ে জটিলতা তৈরি করছে বিএনপি। নভেম্বরে গণভোট হলে নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য যথেষ্ট সময় থাকবে। বুধবার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের পর তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেসেন্টমার্টিন দ্বীপের অনন্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পরিবেশ, প্রতিবেশ ও জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ভ্রমণের ক্ষেত্রে সরকার নতুন ১২ নির্দেশনা জারি করেছে। বুধবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের পরিবেশ-২ শাখা হতে ১২টি নির্দেশনা সংবলিত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেপর্যটকদের অবশ্যই বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের স্বীকৃত ওয়েব পোর্টালের মাধ্যমে অনলাইনে টিকিট ক্রয় করতে হবে, যেখানে প্রতিটি টিকিটে ট্রাভেল পাস এবং কিউআর কোড সংযুক্ত থাকবে। কিউআর কোড ছাড়া টিকিট নকল হিসেবে গণ্য হবে।
২ ঘণ্টা আগে