সরদার আনিছ
ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) পণ্যে আগের মতো আগ্রহ নেই ক্রেতাদের। আগের মতো দীর্ঘ লাইনও নেই ভ্রাম্যট্রাকের সামনে। টিসিবির পণ্যের দাম বাড়ানোর কারণে এমন পরিস্থিতির তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ক্রেতারা।
শনিবার সচিবালয় এলাকায় ভ্রাম্যট্রাক থেকে পণ্য কিনছিলেন বেসরকারি চাকরিজীবী আরিফুল ইসলাম। তিনি বলেন, আগের তুলনায় টিসিবির পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় আগের মতো ভীড় নেই। মাহে রমজানে দীর্ঘলাইনে ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থেকে পণ্য কিনতে হতো, এখন তেমন ভিড় নেই।
শনিবার সচিবালয়, প্রেসক্লাব, বাবুবাজার, পাকিস্তান মাঠ ও খামারবাড়ির পয়েন্ট ঘুরে দেখা গেছে, মাহে রমজানের তুলনায় ভ্রাম্যট্রাকের সামনে ভিড় কম। কোনো কোনো পয়েন্টে একেবারেই ভিড় নাই বললেই চলে।
টিসিবির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ভ্রাম্যট্রাক সেলে মাহে রমজানের তুলনায় এবার তেলের দাম লিটারপ্রতি ৩৫ টাকা, ডালের দাম কেজিপ্রতি ২০ টাকা ও চিনির দাম কেজিপ্রতি ১৫ টাকা করে বেড়েছে। এতে বিরূপ প্রভাব পড়েছে ট্রাকসেলে। আগের মতো আর টিসিবির ভ্রাম্যট্রাকের সামনে ক্রেতার ভিড় নেই।
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার থেকে দেশব্যাপী সর্বসাধারণের কাছে প্রতিদিন ৬৯০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রি শুরু করেছে টিসিবি। আগামী ৩ জুন পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলবে।
টিসিবি জানায়, দেশজুড়ে ৬৯০টি ভ্রাম্যট্রাকে পণ্য বিক্রি করছে টিসিবি। এর মধ্যে ঢাকায় ৫০টি, চট্টগ্রামে ২০টি, ৬টি বিভাগীয় শহরে ১০টি করে এবং ৫৬টি জেলা শহরে ১০টি করে ট্রাকে পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতিটি ট্রাকে ৪০০ জনের পণ্য থাকছে। এসব ট্রাকে ভোজ্যতেল, চিনি ও মশুর ডাল বিক্রি করা হয়।
একজন ভোক্তা ১৩৫ টাকা দরে ২ লিটার ভোজ্যতেল, ৮০ টাকা কেজি দরে ২ কেজি মশুর ডাল এবং ৮৫ টাকায় এক কেজি চিনি কিনতে পাবেন। এর আগে মাহে রমজানে ভোজ্য তেল ১০০ টাকা, মশুর ডাল ৬০ টাকা এবং চিনি ৭০ টাকা কেজি বিক্রি করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এতে আগের তুলনায় এবার তেলের দাম লিটারপ্রতি ৩৫ টাকা, ডালের দাম কেজিপ্রতি ২০ টাকা ও চিনির দাম কেজিপ্রতি ১৫ টাকা করে বেড়েছে।
প্রেসক্লাব এলাকায় ভ্রাম্যমাণ ট্রাক থেকে পণ্য কিনেন আরশাদ আলী নামে এক রিকশা চালক। তিনি বলেন, সরকারের এ কর্মসূচি আমাদের জন্য খুবই উপকারী। এটা যেন চালু থাকে এ কথা লিখবেন।
এবার টিসিবির বিক্রি কার্যক্রম শুক্রবার ও ছুটির দিনও চালু থাকবে। এর আগে মাহে রমজানে ২৭ মার্চ নাগাদ ট্রাকসেল করা হয়েছে টিসিবির পক্ষ থেকে।
ভ্রাম্যমাণ ট্রাক সেলের পণ্যের দাম বাড়ানো প্রসঙ্গে এ প্রসঙ্গে টিসিবির যুগ্ম পরিচালক ও তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির বলেন, নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারীদের পণ্যের দাম তো বাড়ানো হয়নি। নিম্ন আয়ের থেকে একটু স্বচ্ছল ব্যক্তিরা ভ্রাম্যমাণ ট্রাক থেকে পণ্য কিনেন। তাদের কাছেও বাজার মূল্য থেকে ৩০ শতাংশ কমে পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। এ ধরনের প্রচলন পার্শ্ববর্তী দেশেও রয়েছে। সরকার ভর্তুকির পরিমাণ কমিয়ে আনার পলিসিতে রয়েছে, সে কারণে ভ্রাম্যমাণ ট্রাক সেলের পণ্যের দাম বাড়ানো হয়েছে।
এর পাশাপাশি নিম্ন আয়ের স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারী পরিবারের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য ভোজ্যতেল, চিনি ও মশুর ডাল বিক্রির কার্যক্রম চালু আছে। দামও অপরিবর্তিত রয়েছে। নিম্ন আয়ের স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারীদের কাছে ভোজ্য তেল ১০০ টাকা, মশুর ডাল ৬০ টাকা এবং চিনি ৭০ টাকা কেজি বিক্রি করছে টিসিবি।
ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) পণ্যে আগের মতো আগ্রহ নেই ক্রেতাদের। আগের মতো দীর্ঘ লাইনও নেই ভ্রাম্যট্রাকের সামনে। টিসিবির পণ্যের দাম বাড়ানোর কারণে এমন পরিস্থিতির তৈরি হয়েছে বলে জানিয়েছেন ক্রেতারা।
শনিবার সচিবালয় এলাকায় ভ্রাম্যট্রাক থেকে পণ্য কিনছিলেন বেসরকারি চাকরিজীবী আরিফুল ইসলাম। তিনি বলেন, আগের তুলনায় টিসিবির পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় আগের মতো ভীড় নেই। মাহে রমজানে দীর্ঘলাইনে ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থেকে পণ্য কিনতে হতো, এখন তেমন ভিড় নেই।
শনিবার সচিবালয়, প্রেসক্লাব, বাবুবাজার, পাকিস্তান মাঠ ও খামারবাড়ির পয়েন্ট ঘুরে দেখা গেছে, মাহে রমজানের তুলনায় ভ্রাম্যট্রাকের সামনে ভিড় কম। কোনো কোনো পয়েন্টে একেবারেই ভিড় নাই বললেই চলে।
টিসিবির দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ভ্রাম্যট্রাক সেলে মাহে রমজানের তুলনায় এবার তেলের দাম লিটারপ্রতি ৩৫ টাকা, ডালের দাম কেজিপ্রতি ২০ টাকা ও চিনির দাম কেজিপ্রতি ১৫ টাকা করে বেড়েছে। এতে বিরূপ প্রভাব পড়েছে ট্রাকসেলে। আগের মতো আর টিসিবির ভ্রাম্যট্রাকের সামনে ক্রেতার ভিড় নেই।
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে গত বৃহস্পতিবার থেকে দেশব্যাপী সর্বসাধারণের কাছে প্রতিদিন ৬৯০টি ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রি শুরু করেছে টিসিবি। আগামী ৩ জুন পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলবে।
টিসিবি জানায়, দেশজুড়ে ৬৯০টি ভ্রাম্যট্রাকে পণ্য বিক্রি করছে টিসিবি। এর মধ্যে ঢাকায় ৫০টি, চট্টগ্রামে ২০টি, ৬টি বিভাগীয় শহরে ১০টি করে এবং ৫৬টি জেলা শহরে ১০টি করে ট্রাকে পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতিটি ট্রাকে ৪০০ জনের পণ্য থাকছে। এসব ট্রাকে ভোজ্যতেল, চিনি ও মশুর ডাল বিক্রি করা হয়।
একজন ভোক্তা ১৩৫ টাকা দরে ২ লিটার ভোজ্যতেল, ৮০ টাকা কেজি দরে ২ কেজি মশুর ডাল এবং ৮৫ টাকায় এক কেজি চিনি কিনতে পাবেন। এর আগে মাহে রমজানে ভোজ্য তেল ১০০ টাকা, মশুর ডাল ৬০ টাকা এবং চিনি ৭০ টাকা কেজি বিক্রি করেছে প্রতিষ্ঠানটি। এতে আগের তুলনায় এবার তেলের দাম লিটারপ্রতি ৩৫ টাকা, ডালের দাম কেজিপ্রতি ২০ টাকা ও চিনির দাম কেজিপ্রতি ১৫ টাকা করে বেড়েছে।
প্রেসক্লাব এলাকায় ভ্রাম্যমাণ ট্রাক থেকে পণ্য কিনেন আরশাদ আলী নামে এক রিকশা চালক। তিনি বলেন, সরকারের এ কর্মসূচি আমাদের জন্য খুবই উপকারী। এটা যেন চালু থাকে এ কথা লিখবেন।
এবার টিসিবির বিক্রি কার্যক্রম শুক্রবার ও ছুটির দিনও চালু থাকবে। এর আগে মাহে রমজানে ২৭ মার্চ নাগাদ ট্রাকসেল করা হয়েছে টিসিবির পক্ষ থেকে।
ভ্রাম্যমাণ ট্রাক সেলের পণ্যের দাম বাড়ানো প্রসঙ্গে এ প্রসঙ্গে টিসিবির যুগ্ম পরিচালক ও তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির বলেন, নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারীদের পণ্যের দাম তো বাড়ানো হয়নি। নিম্ন আয়ের থেকে একটু স্বচ্ছল ব্যক্তিরা ভ্রাম্যমাণ ট্রাক থেকে পণ্য কিনেন। তাদের কাছেও বাজার মূল্য থেকে ৩০ শতাংশ কমে পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। এ ধরনের প্রচলন পার্শ্ববর্তী দেশেও রয়েছে। সরকার ভর্তুকির পরিমাণ কমিয়ে আনার পলিসিতে রয়েছে, সে কারণে ভ্রাম্যমাণ ট্রাক সেলের পণ্যের দাম বাড়ানো হয়েছে।
এর পাশাপাশি নিম্ন আয়ের স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারী পরিবারের মাঝে ভর্তুকি মূল্যে টিসিবির পণ্য ভোজ্যতেল, চিনি ও মশুর ডাল বিক্রির কার্যক্রম চালু আছে। দামও অপরিবর্তিত রয়েছে। নিম্ন আয়ের স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ডধারীদের কাছে ভোজ্য তেল ১০০ টাকা, মশুর ডাল ৬০ টাকা এবং চিনি ৭০ টাকা কেজি বিক্রি করছে টিসিবি।
ভোটের দায়িত্ব পালনকালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের কোনো চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার জন্য নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এএমএম নাসির উদ্দিন। আপনাদের যে কাজের দায়িত্ব পড়ুক না কেন, সেটা আইনসম্মত, নিউট্রালি, প্রফেশনালি করবেন।
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে বসবে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। বুধবার বিকেল ৫টায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেছেন, সতর্ক করার পরও অনেক গণমাধ্যম পোর্টালে এখনো জুয়া ও অনিরাপদ কনটেন্টের বিজ্ঞাপন প্রচার করা হচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগেমসজিদ ব্যবস্থাপনা ও নীতিমালা প্রণয়ন বিষয়ে কর্মশালা করেছে বাংলাদেশ মসজিদ মিশন। মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর কাটাবন সেন্ট্রাল পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে এ কর্মশালা সভাপতিত্ব করেন মিশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন।
১০ ঘণ্টা আগে