ভিডিও বার্তায় ড. ইউনূস

স্টাফ রিপোর্টার

উপমহাদেশীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের কিংবদন্তি পুরুষ ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর ১৬৩তম জন্মবার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে বুধবার। এ উপলক্ষে রাজধানীর লালবাগ কেল্লার চত্বরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভিডিও বার্তা প্রচার করা হয়। এতে তিনি বলেন, ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ শুধু একজন সংগীতজ্ঞ নন, তিনি ছিলেন এক আদর্শ শিক্ষক। তার হাতে গড়ে উঠেছেন রবিশঙ্কর, আলী আকবর খাঁ ও বাহাদুর খাঁসহ বহু কিংবদন্তি সংগীতসাধক। তার সৃষ্টি প্রজন্মের পর প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করেছে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের সংস্কৃতিতে যারা কিংবদন্তি ব্যক্তিত্ব আছেন, তাদের মূল্যায়ন, স্মরণ ও তাদের সৃষ্টিকে উদযাপনের মধ্য দিয়েই আমাদের জাতিগত পরিচয় ও সংস্কৃতি পৃথিবীর বুকে হাজার বছর টিকে থাকবে।
তিনি বলেন, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় দেশের গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের জীবন ও কর্মকে উদযাপনের জন্য একটি বার্ষিক ‘সংস্কৃতি ক্যালেন্ডার’ তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে। পাশাপাশি বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানকে কেন্দ্র করে সাংস্কৃতিক আয়োজনের পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে।

অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য দেন-সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, শিল্প এবং গৃহায়ন ও গণপূর্তবিষয়ক উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর জীবন ও কর্মের ওপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। এরপর খেয়াল (রাগ-ভীমপলশ্রী) পরিবেশন করেন পণ্ডিত অসিত দে। সংগীত পরিবেশন করেন দেশের নতুন প্রজন্মের শিল্পী ও ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর প্রপৌত্র সিরাজ আলী খান।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাপান, ইতালি, চীন, পাকিস্তান, ভারত, ফিলিপাইন, ইউনেস্কোসহ বিভিন্ন দেশের দূতাবাস ও সংগঠনের প্রতিনিধিরা। আরো উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মফিদুর রহমান, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক শেখ রেজাউদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।

উপমহাদেশীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের কিংবদন্তি পুরুষ ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর ১৬৩তম জন্মবার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে বুধবার। এ উপলক্ষে রাজধানীর লালবাগ কেল্লার চত্বরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভিডিও বার্তা প্রচার করা হয়। এতে তিনি বলেন, ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ শুধু একজন সংগীতজ্ঞ নন, তিনি ছিলেন এক আদর্শ শিক্ষক। তার হাতে গড়ে উঠেছেন রবিশঙ্কর, আলী আকবর খাঁ ও বাহাদুর খাঁসহ বহু কিংবদন্তি সংগীতসাধক। তার সৃষ্টি প্রজন্মের পর প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করেছে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের সংস্কৃতিতে যারা কিংবদন্তি ব্যক্তিত্ব আছেন, তাদের মূল্যায়ন, স্মরণ ও তাদের সৃষ্টিকে উদযাপনের মধ্য দিয়েই আমাদের জাতিগত পরিচয় ও সংস্কৃতি পৃথিবীর বুকে হাজার বছর টিকে থাকবে।
তিনি বলেন, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয় দেশের গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের জীবন ও কর্মকে উদযাপনের জন্য একটি বার্ষিক ‘সংস্কৃতি ক্যালেন্ডার’ তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে। পাশাপাশি বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানকে কেন্দ্র করে সাংস্কৃতিক আয়োজনের পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে।

অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য দেন-সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, শিল্প এবং গৃহায়ন ও গণপূর্তবিষয়ক উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর জীবন ও কর্মের ওপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। এরপর খেয়াল (রাগ-ভীমপলশ্রী) পরিবেশন করেন পণ্ডিত অসিত দে। সংগীত পরিবেশন করেন দেশের নতুন প্রজন্মের শিল্পী ও ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর প্রপৌত্র সিরাজ আলী খান।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাপান, ইতালি, চীন, পাকিস্তান, ভারত, ফিলিপাইন, ইউনেস্কোসহ বিভিন্ন দেশের দূতাবাস ও সংগঠনের প্রতিনিধিরা। আরো উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মফিদুর রহমান, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক শেখ রেজাউদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।

তিনি বলেন, ‘যদি জাতিসংঘ আমাদের সবার শান্তি ও বহুপাক্ষিক সহযোগিতার আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করতে চায়, তবে তাকে অবশ্যই পরিবর্তিত বিশ্ব বাস্তবতার সঙ্গে অভিযোজিত হতে হবে। আমরা জাতিসংঘ সংস্কারের পক্ষে— যাতে এটি আরও গতিশীল, সমন্বিত এবং পরিবর্তনশীল বৈশ্বিক পরিস্থিতিতে সবার প্রত্যাশা পূরণে সক্ষম হয়।’
৫ ঘণ্টা আগে
লিবিয়ায় অনিয়মিতভাবে অবস্থান করা ৩০৯ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরেছে। আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) এবং ত্রিপোলিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের সহযোগিতায় একটি বিশেষ চার্টার্ড ফ্লাইটে আজ তাদের বাংলাদেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা অধ্যাদেশে (পিডিপিও) ডেটা লোকালাইজেশনের (দেশের ভেতরে তথ্য সংরক্ষণের) কোনো বাধ্যতামূলক বিধান রাখা হয়নি বলে জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
৬ ঘণ্টা আগে
বহুল আলোচিত ‘জুলাই সনদ’ ২০২৬ সালের পাঠ্যবইয়ে যুক্ত হচ্ছে না। আগামী বছরের জন্য ছাপা ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির বইয়ে জুলাই সনদ যুক্ত করার বিষয়ে প্রাথমিক পরিকল্পনা থাকলেও আমলাদের বিরোধিতায় সেটি আর হচ্ছে না। সময় স্বল্পতার কথা বলে বাদ দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
৬ ঘণ্টা আগে