স্টাফ রিপোর্টার
ধর্ম মন্ত্রণালয় এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশনে জুলাইয়ের চেতনাবিরোধী কর্মকাণ্ড বন্ধ এবং আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন রোধের দাবিতে স্মারকলিপি দিয়েছে নবগঠিত সর্বদলীয় কর্মচারী কল্যাণ ঐক্য পরিষদ।
মঙ্গলবার সংগঠনের নেতারা ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক আ. ছালাম খানের কাছে স্মারকলিপিটি জমা দেন। বিএনপি ও জামায়াতপন্থি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সম্প্রতি সর্বদলীয় সংগঠনটি গঠন করেন।
স্মারকলিপিতে অভিযোগ করা হয়েছে, দেশে সংঘটিত ‘বিপ্লব’ ও রাজনৈতিক পরিবর্তনের পরও ইসলামিক ফাউন্ডেশন ও ধর্ম মন্ত্রণালয়ে পরাজিত আওয়ামী ঘরানার প্রভাব অটুট রয়েছে। বরং প্রতিষ্ঠানটি আবারও ‘আওয়ামী তোষণ ও পুনর্বাসনের ঘাঁটিতে’ পরিণত হচ্ছে।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, রাজনৈতিক কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্যাতিত কর্মকর্তাদের কেউ কেউ বরিশালসহ দূরবর্তী জেলায় বদলির শিকার হচ্ছেন; আবার যাদের দীর্ঘ ১৫ বছর পর ঢাকায় ফিরিয়ে আনা হয়েছিল, তাদের পুনরায় ঢাকার বাইরে পাঠানো হচ্ছে। বিপরীতে আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত কর্মকর্তাদের ঢাকায় গুরুত্বপূর্ণ পদে বসানো হচ্ছে।
তারা অভিযোগ করেন, সাবেক ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শেখ মো. আব্দুল্লাহর ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও বিতর্কিত এক কর্মকর্তাকে একজন বিতর্কিত বোর্ড সদস্যের তদবিরে ঢাকায় ফেরানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যা ফ্যাসিবাদের দোসরদের পুনর্বাসন।
স্মারকলিপিতে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দোকান বরাদ্দে অনিয়ম ও দুর্নীতির কথাও বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। দাবি করা হয়েছে, টেন্ডার কমিটির অনুমোদন ছাড়াই দুই শতাধিক দোকান অতি কম মূল্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, যা পরে বিক্রি করে প্রায় ১৫০ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে। দোকান বরাদ্দপ্রাপ্তদের কেউ জানেনই না, তার নামে দোকান বরাদ্দ হয়েছে। সেই দোকান তৃতীয় পক্ষের কাছে বিক্রি হয়ে গেছে।
অভিযোগ আছে, দুর্নীতির তদন্তে গঠিত কমিটিকে মন্ত্রণালয়ের এক শীর্ষ কর্মকর্তা সৌদি আরব থেকে ফোন করে তদন্ত স্থগিতের নির্দেশ দেন এবং পরে তদন্ত কমিটির সদস্যসচিবকে ঢাকার বাইরে বদলি করা হয়।
এর পরিপ্রেক্ষিতে ছয় দফা দাবি জানানো হয়। দাবিগুলো হলো আওয়ামী সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পুনর্বাসন বন্ধ, উপসচিব পদে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নিজস্ব কর্মকর্তা নিয়োগ, বায়তুল মোকাররম দুর্নীতির পূর্ণ তদন্ত, নির্যাতিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পুনর্বহাল, ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসরদের অপসারণ এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশনকে অধিদপ্তরে রূপান্তর।
স্মারকলিপিতে স্বাক্ষর করেছেন সংগঠনের নেতা আহমেদ, সাইদুর রহমান ফকির, আকবর হোসেন, মো. মাহবুবুর রহমান প্রমুখ।
ধর্ম মন্ত্রণালয় এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশনে জুলাইয়ের চেতনাবিরোধী কর্মকাণ্ড বন্ধ এবং আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন রোধের দাবিতে স্মারকলিপি দিয়েছে নবগঠিত সর্বদলীয় কর্মচারী কল্যাণ ঐক্য পরিষদ।
মঙ্গলবার সংগঠনের নেতারা ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক আ. ছালাম খানের কাছে স্মারকলিপিটি জমা দেন। বিএনপি ও জামায়াতপন্থি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সম্প্রতি সর্বদলীয় সংগঠনটি গঠন করেন।
স্মারকলিপিতে অভিযোগ করা হয়েছে, দেশে সংঘটিত ‘বিপ্লব’ ও রাজনৈতিক পরিবর্তনের পরও ইসলামিক ফাউন্ডেশন ও ধর্ম মন্ত্রণালয়ে পরাজিত আওয়ামী ঘরানার প্রভাব অটুট রয়েছে। বরং প্রতিষ্ঠানটি আবারও ‘আওয়ামী তোষণ ও পুনর্বাসনের ঘাঁটিতে’ পরিণত হচ্ছে।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, রাজনৈতিক কারণে দীর্ঘদিন ধরে নির্যাতিত কর্মকর্তাদের কেউ কেউ বরিশালসহ দূরবর্তী জেলায় বদলির শিকার হচ্ছেন; আবার যাদের দীর্ঘ ১৫ বছর পর ঢাকায় ফিরিয়ে আনা হয়েছিল, তাদের পুনরায় ঢাকার বাইরে পাঠানো হচ্ছে। বিপরীতে আওয়ামী ঘরানার বিতর্কিত কর্মকর্তাদের ঢাকায় গুরুত্বপূর্ণ পদে বসানো হচ্ছে।
তারা অভিযোগ করেন, সাবেক ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শেখ মো. আব্দুল্লাহর ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও বিতর্কিত এক কর্মকর্তাকে একজন বিতর্কিত বোর্ড সদস্যের তদবিরে ঢাকায় ফেরানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যা ফ্যাসিবাদের দোসরদের পুনর্বাসন।
স্মারকলিপিতে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দোকান বরাদ্দে অনিয়ম ও দুর্নীতির কথাও বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। দাবি করা হয়েছে, টেন্ডার কমিটির অনুমোদন ছাড়াই দুই শতাধিক দোকান অতি কম মূল্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, যা পরে বিক্রি করে প্রায় ১৫০ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে। দোকান বরাদ্দপ্রাপ্তদের কেউ জানেনই না, তার নামে দোকান বরাদ্দ হয়েছে। সেই দোকান তৃতীয় পক্ষের কাছে বিক্রি হয়ে গেছে।
অভিযোগ আছে, দুর্নীতির তদন্তে গঠিত কমিটিকে মন্ত্রণালয়ের এক শীর্ষ কর্মকর্তা সৌদি আরব থেকে ফোন করে তদন্ত স্থগিতের নির্দেশ দেন এবং পরে তদন্ত কমিটির সদস্যসচিবকে ঢাকার বাইরে বদলি করা হয়।
এর পরিপ্রেক্ষিতে ছয় দফা দাবি জানানো হয়। দাবিগুলো হলো আওয়ামী সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পুনর্বাসন বন্ধ, উপসচিব পদে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের নিজস্ব কর্মকর্তা নিয়োগ, বায়তুল মোকাররম দুর্নীতির পূর্ণ তদন্ত, নির্যাতিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পুনর্বহাল, ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসরদের অপসারণ এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশনকে অধিদপ্তরে রূপান্তর।
স্মারকলিপিতে স্বাক্ষর করেছেন সংগঠনের নেতা আহমেদ, সাইদুর রহমান ফকির, আকবর হোসেন, মো. মাহবুবুর রহমান প্রমুখ।
মসজিদ ব্যবস্থাপনা ও নীতিমালা প্রণয়ন বিষয়ে কর্মশালা করেছে বাংলাদেশ মসজিদ মিশন। মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর কাটাবন সেন্ট্রাল পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে এ কর্মশালা সভাপতিত্ব করেন মিশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন।
২৩ মিনিট আগেতৌহিদ হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, প্রত্যেকে নিজ নিজ কাজ করবে- আমরা এটাই মনে করি। মানবাধিকার সংগঠনগুলো তাদের কাজ করবে। তবে সরকারের পক্ষে তাদের সবকিছু মেনে নেওয়া কখনোই সম্ভব হবে না।
৪১ মিনিট আগেজুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের উপায় ও পদ্ধতি নিয়ে বিশেষ আদেশের খসড়া আজ বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে জমা দেবেন বিশেষজ্ঞরা।
২ ঘণ্টা আগেদেশে গত একযুগে ৬৭ হাজার ৮৯০টি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। এতে এক লাখ ১৬ হাজার ৭২৬ জন নিহত এবং এক লাখ ৬৫ হাজার ২১ জন আহত হয়েছেন। ২০১৪ থেকে ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হতাহতের এই পরিসংখ্যান জানিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি।
৩ ঘণ্টা আগে