স্টাফ রিপোর্টার
অবাধ,সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ পরিবেশে ডাকসু নির্বাচন পরিচালনার জন্য জাতীয় সংসদ ও স্থানীয় নির্বাচন পরিচালনার মতোই “নির্বাচনী ম্যানুয়েল” প্রণয়নের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল আহমদ।
সোমবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডক্টর নিয়াজ আহমেদ খান বরাবর এক লিখিত আবেদনে এই দাবি জানান।
জালাল আহমদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিভিশন, ফিল্ম এন্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের ২০২৩-২৪সেশনের মাস্টার্সের ছাত্র ।তিনি হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলের আবাসিক শিক্ষার্থী এবং ডাকসুর ভোটার ।
লিখিত আবেদনের পর সাংবাদিকদের প্রেস ব্রিফিং এ জালাল আহমদ জানান,”আমি একজন গণমাধ্যম কর্মী হিসেবে নিকট অতীতে বিভিন্ন নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছি । বাংলাদেশে জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন পরিচালনার জন্য “নির্বাচনী ম্যানুয়েল” থাকে ।কিন্তু ডাকসু নির্বাচনে গঠনতন্ত্র ও নির্বাচনী আচরণবিধি থাকলেও কোনো “নির্বাচনী ম্যানুয়েল” নেই ।
তাই নির্বাচন পরিচালনা করতে গিয়ে প্রশাসনের যেমন অসুবিধা হয়, তেমনি ভোটার,প্রার্থী এবং সাংবাদিকদের ভোগান্তি পোহাতে হয়।যেমন-ডাকসুর গঠনতন্ত্রে ভোটার হওয়ার যোগ্যতা, নিয়ম ও বাতিলের বিষয়ে বিস্তারিত বর্ণনা নেই ! ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়া , ভোট প্রদান প্রক্রিয়া এবং ভোট গণনার বিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ নেই।”
জালাল আহমদ অভিযোগ করেন,গত ২০১৯ সালের ডাকসু নির্বাচনের সময় হঠাৎ করেই “ওহীর” মতো এসব বিষয়ে নোটিশ জারি করা হতো! কিন্তু এবার কী হবে সেটা জানা নেই! বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এতো দিন আলোচনা করলেন অংশীজনদের সাথে । তারা কেন এই বিষয়ে গভীরভাবে আলোচনা করে ডাকসুর গঠনতন্ত্রে এসব বিষয় অন্তর্ভুক্ত করলেন না , তা আমাদের জানা নেই!
আওয়ামী লীগের আমলে ছাত্রলীগকে সুবিধা দেওয়ার জন্য প্রশাসন নির্বাচনী ম্যানুয়েল তৈরি করেননি উল্লেখ করে তিনি বলেন, গত ২০১৯ সালের ডাকসু নির্বাচনে আমি সেন্ট্রালে জিএস পদে নির্বাচন করেছিলাম। আমি তখনো নির্বাচনী ম্যানুয়েল তৈরির জন্য আবেদন করেছিলাম। কিন্তু প্রশাসন ছাত্রলীগ কে সুবিধা দেওয়ার জন্য তখন নির্বাচনী ম্যানুয়েল তৈরি করেন নি।
নির্বাচনী ম্যানুয়েল প্রণয়নের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন,ডাকসুতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করতে আমি জাতীয় সংসদ ও স্থানীয় সরকার নির্বাচন পরিচালনার মতোই ডাকসুতে নির্বাচন পরিচালনার জন্য “নির্বাচনী ম্যানুয়েল চাই ।পাশাপাশি শিক্ষার্থী অনুপাতে হল সংসদ এবং ডাকসুতে অফিস বেয়ারার্স এবং সদস্য পদ নিশ্চিত করতে হবে।
অবাধ,সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ পরিবেশে ডাকসু নির্বাচন পরিচালনার জন্য জাতীয় সংসদ ও স্থানীয় নির্বাচন পরিচালনার মতোই “নির্বাচনী ম্যানুয়েল” প্রণয়নের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন ডাকসুর ভিপি প্রার্থী জালাল আহমদ।
সোমবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডক্টর নিয়াজ আহমেদ খান বরাবর এক লিখিত আবেদনে এই দাবি জানান।
জালাল আহমদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টেলিভিশন, ফিল্ম এন্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের ২০২৩-২৪সেশনের মাস্টার্সের ছাত্র ।তিনি হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলের আবাসিক শিক্ষার্থী এবং ডাকসুর ভোটার ।
লিখিত আবেদনের পর সাংবাদিকদের প্রেস ব্রিফিং এ জালাল আহমদ জানান,”আমি একজন গণমাধ্যম কর্মী হিসেবে নিকট অতীতে বিভিন্ন নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেছি । বাংলাদেশে জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন পরিচালনার জন্য “নির্বাচনী ম্যানুয়েল” থাকে ।কিন্তু ডাকসু নির্বাচনে গঠনতন্ত্র ও নির্বাচনী আচরণবিধি থাকলেও কোনো “নির্বাচনী ম্যানুয়েল” নেই ।
তাই নির্বাচন পরিচালনা করতে গিয়ে প্রশাসনের যেমন অসুবিধা হয়, তেমনি ভোটার,প্রার্থী এবং সাংবাদিকদের ভোগান্তি পোহাতে হয়।যেমন-ডাকসুর গঠনতন্ত্রে ভোটার হওয়ার যোগ্যতা, নিয়ম ও বাতিলের বিষয়ে বিস্তারিত বর্ণনা নেই ! ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়া , ভোট প্রদান প্রক্রিয়া এবং ভোট গণনার বিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ নেই।”
জালাল আহমদ অভিযোগ করেন,গত ২০১৯ সালের ডাকসু নির্বাচনের সময় হঠাৎ করেই “ওহীর” মতো এসব বিষয়ে নোটিশ জারি করা হতো! কিন্তু এবার কী হবে সেটা জানা নেই! বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এতো দিন আলোচনা করলেন অংশীজনদের সাথে । তারা কেন এই বিষয়ে গভীরভাবে আলোচনা করে ডাকসুর গঠনতন্ত্রে এসব বিষয় অন্তর্ভুক্ত করলেন না , তা আমাদের জানা নেই!
আওয়ামী লীগের আমলে ছাত্রলীগকে সুবিধা দেওয়ার জন্য প্রশাসন নির্বাচনী ম্যানুয়েল তৈরি করেননি উল্লেখ করে তিনি বলেন, গত ২০১৯ সালের ডাকসু নির্বাচনে আমি সেন্ট্রালে জিএস পদে নির্বাচন করেছিলাম। আমি তখনো নির্বাচনী ম্যানুয়েল তৈরির জন্য আবেদন করেছিলাম। কিন্তু প্রশাসন ছাত্রলীগ কে সুবিধা দেওয়ার জন্য তখন নির্বাচনী ম্যানুয়েল তৈরি করেন নি।
নির্বাচনী ম্যানুয়েল প্রণয়নের দাবি জানিয়ে তিনি বলেন,ডাকসুতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করতে আমি জাতীয় সংসদ ও স্থানীয় সরকার নির্বাচন পরিচালনার মতোই ডাকসুতে নির্বাচন পরিচালনার জন্য “নির্বাচনী ম্যানুয়েল চাই ।পাশাপাশি শিক্ষার্থী অনুপাতে হল সংসদ এবং ডাকসুতে অফিস বেয়ারার্স এবং সদস্য পদ নিশ্চিত করতে হবে।
ইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩৩ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জুলাই সনদের মধ্যে যেগুলো নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সেগুলো আগে পাস করে পরে নির্বাচন দিতে হবে। সেই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদকে আইনি রূপ দিতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেবৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে বলে জানান এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনের প্রক্রিয়া, মাঠ পর্যায়ের নিরপেক্ষতা ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগে