বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এনসিপির শুভেচ্ছা
স্টাফ রিপোর্টার
রাজনৈতিক মতপার্থক্য এবং বিতর্ক থাকলেও পারস্পরিক সম্মান ও আলোচনার মাধ্যমে একটি সুস্থ গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ।
সোমবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-র সঙ্গে এক সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে তিনি এই আহ্বান জানান। বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানাতে এনসিপির প্রতিনিধিদল এই সাক্ষাতে অংশ নেয়।
সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, “বিএনপির মূল লক্ষ্য ছিল একদলীয় বাকশাল ব্যবস্থা বিলুপ্ত করে দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা। আমাদের ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’-এর ধারণা এই ভূখণ্ডের সব মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল। মহান গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের একটি বড় প্রত্যাশা ছিল, আমরা যেন গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির চর্চা ও লালন করি।”
তিনি আরও বলেন, “জাতীয় নাগরিক পার্টির তরুণ বন্ধুরা আজ প্রমাণ করলেন যে রাজনীতির মাঠে মতভেদ থাকলেও সৌহার্দ্যপূর্ণ আলাপ-আলোচনা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধার মাধ্যমে রাজনৈতিক সংস্কৃতি বজায় রাখা সম্ভব। এই পরিবর্তন আমাদের অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাবে। এই গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি চালুর মধ্য দিয়ে আমরা অতীতের অগণতান্ত্রিক অপসংস্কৃতিকে মুছে ফেলতে পারব।”
বিএনপির এই নেতা বিশ্বাস করেন, একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক আদর্শ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ফ্যাসিবাদী রাজনীতিকে বিলুপ্ত করা সম্ভব।
এদিকে, এনসিপির উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, “আমরা বিশ্বাস করি বিএনপি বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদকে ধারণ করে দেশ ও জনগণের স্বার্থে কাজ করে যাবে।” তিনি আরও যোগ করেন, “আমাদের মনে হয়, শেখ হাসিনা শুধু গণতন্ত্রই নষ্ট করেননি, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক থাকতে পারে, সেই সংস্কৃতিও ধ্বংস করে দিয়েছেন।”
সারজিস আলম বলেন, "যে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আমাদের মতের অমিল থাকতে পারে, কঠোর সমালোচনাও থাকতে পারে। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক ছাড়া আমরা যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি, তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। দলগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক রাজনৈতিক সংস্কৃতি এবং সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আমরা একসঙ্গে সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার পথে এগিয়ে যাব।"
রাজনৈতিক মতপার্থক্য এবং বিতর্ক থাকলেও পারস্পরিক সম্মান ও আলোচনার মাধ্যমে একটি সুস্থ গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ।
সোমবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-র সঙ্গে এক সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে তিনি এই আহ্বান জানান। বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানাতে এনসিপির প্রতিনিধিদল এই সাক্ষাতে অংশ নেয়।
সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, “বিএনপির মূল লক্ষ্য ছিল একদলীয় বাকশাল ব্যবস্থা বিলুপ্ত করে দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা। আমাদের ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’-এর ধারণা এই ভূখণ্ডের সব মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল। মহান গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের একটি বড় প্রত্যাশা ছিল, আমরা যেন গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির চর্চা ও লালন করি।”
তিনি আরও বলেন, “জাতীয় নাগরিক পার্টির তরুণ বন্ধুরা আজ প্রমাণ করলেন যে রাজনীতির মাঠে মতভেদ থাকলেও সৌহার্দ্যপূর্ণ আলাপ-আলোচনা এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধার মাধ্যমে রাজনৈতিক সংস্কৃতি বজায় রাখা সম্ভব। এই পরিবর্তন আমাদের অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাবে। এই গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি চালুর মধ্য দিয়ে আমরা অতীতের অগণতান্ত্রিক অপসংস্কৃতিকে মুছে ফেলতে পারব।”
বিএনপির এই নেতা বিশ্বাস করেন, একটি শক্তিশালী রাজনৈতিক আদর্শ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ফ্যাসিবাদী রাজনীতিকে বিলুপ্ত করা সম্ভব।
এদিকে, এনসিপির উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, “আমরা বিশ্বাস করি বিএনপি বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদকে ধারণ করে দেশ ও জনগণের স্বার্থে কাজ করে যাবে।” তিনি আরও যোগ করেন, “আমাদের মনে হয়, শেখ হাসিনা শুধু গণতন্ত্রই নষ্ট করেননি, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক থাকতে পারে, সেই সংস্কৃতিও ধ্বংস করে দিয়েছেন।”
সারজিস আলম বলেন, "যে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আমাদের মতের অমিল থাকতে পারে, কঠোর সমালোচনাও থাকতে পারে। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক ছাড়া আমরা যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখি, তা বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। দলগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক রাজনৈতিক সংস্কৃতি এবং সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আমরা একসঙ্গে সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ গড়ার পথে এগিয়ে যাব।"
নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১৪ মিনিট আগেএর আগে বিকেল ৫টার দিকে তারা যমুনায় পৌঁছান। নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে ছিলেন- দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন ও যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ।
৩৯ মিনিট আগেপ্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন- জামায়াত ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, জামায়াত ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাছুম ও জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, জুলাই সনদ মোটাদাগে সবাই মেনে নিয়েছে। এতে থাকা প্রতিশ্রুতিগুলোর দ্রুত বাস্তবায়ন করা উচিত।
২ ঘণ্টা আগে