স্টাফ রিপোর্টার
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে আখতার হোসেন ও তাসনিম জারার ওপর হামলা এবং মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে হেনস্তার ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
সরকারি আমন্ত্রণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যুক্তরাষ্ট্র সফরে অংশগ্রহণকারী জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম নেতা ও এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন এবং সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক তাসনিম জারার ওপর হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা চালিয়েছে পতিত ফ্যাসিস্ট, গণহত্যাকারী ও নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা। একই সঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকেও তারা হেনস্তা করে।
মঙ্গলবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এই ন্যক্কারজনক ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করার পাশাপাশি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে। কেন্দ্রীয় সভাপতি রিফাত রশিদ ও সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম এক যৌথ বিবৃতিতে এ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন।
গত দেড় দশক ধরে বিরোধী মত দমন, গুম-খুন ও জুলুম-নির্যাতনের ভয়াবহ আওয়ামী দুঃশাসন দেশের ছাত্র-জনতা প্রত্যক্ষ করেছে; যা জুলাই অভ্যুত্থানকালেও অব্যাহত ছিল। অভ্যুত্থানের পর সেই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড এখন দেশের সীমানা পেরিয়ে বিদেশের মাটিতেও ছড়িয়ে পড়েছে।
এর আগেও অভ্যুত্থানের অন্যতম নেতা ও উপদেষ্টা মাহফুজ আলম একাধিকবার বিদেশে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের হামলার শিকার হয়েছেন, যা তাদের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডেরই ধারাবাহিকতা।
এ ঘটনায় হেনস্তার শিকার হওয়া মির্জা ফখরুল ইসরাম আলমগীরকেই সম্প্রতি গণমাধ্যমের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের পক্ষে বক্তব্য দিতে দেখা গেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন স্পষ্টভাবে জানাচ্ছে, বাংলাদেশের মাটিতে কোনোভাবেই এই সন্ত্রাসী দলকে পুনরায় ফিরে আসতে দেওয়া হবে না।
আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, জুলাই অভ্যুত্থানের সম্মুখসারীর নেতারা বারবার আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হচ্ছেন, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এ ধরনের ঘটনায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কোনোভাবেই দায় এড়াতে পারে না। অভ্যুত্থানের যোদ্ধাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারাসহ বিভিন্ন ঘটনায় এই সরকার ধারাবাহিকভাবে ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে, যা অভ্যুত্থানের শহীদদের রক্তের সঙ্গে চরম বিশ্বাসঘাতকতার শামিল।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি অভ্যুত্থানের যোদ্ধা ও জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিতে অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করার পাশাপাশি আওয়ামী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে আখতার হোসেন ও তাসনিম জারার ওপর হামলা এবং মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে হেনস্তার ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
সরকারি আমন্ত্রণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যুক্তরাষ্ট্র সফরে অংশগ্রহণকারী জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম নেতা ও এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন এবং সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক তাসনিম জারার ওপর হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা চালিয়েছে পতিত ফ্যাসিস্ট, গণহত্যাকারী ও নিষিদ্ধঘোষিত জঙ্গি সংগঠন আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা। একই সঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকেও তারা হেনস্তা করে।
মঙ্গলবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এই ন্যক্কারজনক ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করার পাশাপাশি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে। কেন্দ্রীয় সভাপতি রিফাত রশিদ ও সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম এক যৌথ বিবৃতিতে এ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন।
গত দেড় দশক ধরে বিরোধী মত দমন, গুম-খুন ও জুলুম-নির্যাতনের ভয়াবহ আওয়ামী দুঃশাসন দেশের ছাত্র-জনতা প্রত্যক্ষ করেছে; যা জুলাই অভ্যুত্থানকালেও অব্যাহত ছিল। অভ্যুত্থানের পর সেই সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড এখন দেশের সীমানা পেরিয়ে বিদেশের মাটিতেও ছড়িয়ে পড়েছে।
এর আগেও অভ্যুত্থানের অন্যতম নেতা ও উপদেষ্টা মাহফুজ আলম একাধিকবার বিদেশে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের হামলার শিকার হয়েছেন, যা তাদের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডেরই ধারাবাহিকতা।
এ ঘটনায় হেনস্তার শিকার হওয়া মির্জা ফখরুল ইসরাম আলমগীরকেই সম্প্রতি গণমাধ্যমের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের পক্ষে বক্তব্য দিতে দেখা গেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন স্পষ্টভাবে জানাচ্ছে, বাংলাদেশের মাটিতে কোনোভাবেই এই সন্ত্রাসী দলকে পুনরায় ফিরে আসতে দেওয়া হবে না।
আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, জুলাই অভ্যুত্থানের সম্মুখসারীর নেতারা বারবার আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হচ্ছেন, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এ ধরনের ঘটনায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কোনোভাবেই দায় এড়াতে পারে না। অভ্যুত্থানের যোদ্ধাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারাসহ বিভিন্ন ঘটনায় এই সরকার ধারাবাহিকভাবে ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে, যা অভ্যুত্থানের শহীদদের রক্তের সঙ্গে চরম বিশ্বাসঘাতকতার শামিল।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি অভ্যুত্থানের যোদ্ধা ও জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিতে অবিলম্বে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করার পাশাপাশি আওয়ামী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে আরও কঠোর হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছে।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, জনগণের রক্ষক সেনাবাহিনীকে কোনদিন যেন জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো না হয়।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)’র সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, সোনার বাংলাকে শ্মশানে পরিণত করার জন্য হিন্দুস্তান ও আওয়ামী লীগ ৭১ সাল থেকেই একসাথে কাজ করছে। যুগে যুগে তাদের সহযোগিতা করেছে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল।
১ ঘণ্টা আগেকারাগারে পাঠানো সেনা কর্মকর্তারা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবিরকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব (আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক) হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে