স্টাফ রিপোর্টার, নারায়ণগঞ্জ
অন্তর্বর্তী সরকার জাতীয় নির্বাচন থেকে মুখ ফিরিয়ে স্থানীয় নির্বাচনের স্বপ্ন দেখছে, যা কখনোই বাস্তবায়িত হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি অভিযোগ করে বলেন, কেউ কেউ বুঝে কিংবা না বুঝে শেখ হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে এবং নির্বাচন ভণ্ডুল করতে চাইছে। কারণ শেখ হাসিনা কখনোই নির্বাচন চাইতেন না।
বুধবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়ায় ‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলন’নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখা আয়োজিত গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে ‘জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা’শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। নারায়ণগঞ্জের প্রেস ক্লাব ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি রেস্টুরেন্টে সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, এই মুহূর্তে দেশে জাতীয় ঐক্য অত্যন্ত জরুরি। জনগণের অধিকার আদায়ে আন্দোলনের বিকল্প নেই এবং গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিট ধরে রাখতে হবে। তিনি উল্লেখ করেন, স্বৈরতন্ত্রের পতন মানে দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসা, আর গণতন্ত্রে উত্তরণের জন্য নির্বাচনের বিকল্প নেই। একটি নির্বাচনের মাধ্যমেই জনগণ যাকে ভোট দেবে, সেই দলই ক্ষমতায় আসবে। যারা বলছে এক দলকে বাদ দিয়ে আরেক দলকে ক্ষমতায় আনার জন্য গণঅভ্যুত্থান হয়নি, তারা আসলে বিভ্রান্তি ও দ্বিধাদ্বন্দ্ব তৈরি করছে।
তিনি জাতীয় ঐক্য বজায় রাখার ওপর জোর দিয়ে বলেন, গণতন্ত্র রক্ষা করতে হলে বিভেদ করা যাবে না এবং যতক্ষণ পর্যন্ত গণতন্ত্রে না ফেরা যায়, ততক্ষণ ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
আলোচনায় আরো বক্তব্য দেন ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মো. ফারুক রহমান, ‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলন’-এর কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কেএম রাকিবুল ইসলাম রিপন, সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান জুয়েল, নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখার আহ্বায়ক আলম সরদার, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব আবু আল ইউসুফ খান টিপুসহ আয়োজক সংগঠনের বিভিন্ন নেতারা।
অন্তর্বর্তী সরকার জাতীয় নির্বাচন থেকে মুখ ফিরিয়ে স্থানীয় নির্বাচনের স্বপ্ন দেখছে, যা কখনোই বাস্তবায়িত হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু। তিনি অভিযোগ করে বলেন, কেউ কেউ বুঝে কিংবা না বুঝে শেখ হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে এবং নির্বাচন ভণ্ডুল করতে চাইছে। কারণ শেখ হাসিনা কখনোই নির্বাচন চাইতেন না।
বুধবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়ায় ‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলন’নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখা আয়োজিত গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে ‘জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা’শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। নারায়ণগঞ্জের প্রেস ক্লাব ভবনের দ্বিতীয় তলার একটি রেস্টুরেন্টে সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, এই মুহূর্তে দেশে জাতীয় ঐক্য অত্যন্ত জরুরি। জনগণের অধিকার আদায়ে আন্দোলনের বিকল্প নেই এবং গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিট ধরে রাখতে হবে। তিনি উল্লেখ করেন, স্বৈরতন্ত্রের পতন মানে দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসা, আর গণতন্ত্রে উত্তরণের জন্য নির্বাচনের বিকল্প নেই। একটি নির্বাচনের মাধ্যমেই জনগণ যাকে ভোট দেবে, সেই দলই ক্ষমতায় আসবে। যারা বলছে এক দলকে বাদ দিয়ে আরেক দলকে ক্ষমতায় আনার জন্য গণঅভ্যুত্থান হয়নি, তারা আসলে বিভ্রান্তি ও দ্বিধাদ্বন্দ্ব তৈরি করছে।
তিনি জাতীয় ঐক্য বজায় রাখার ওপর জোর দিয়ে বলেন, গণতন্ত্র রক্ষা করতে হলে বিভেদ করা যাবে না এবং যতক্ষণ পর্যন্ত গণতন্ত্রে না ফেরা যায়, ততক্ষণ ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
আলোচনায় আরো বক্তব্য দেন ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মো. ফারুক রহমান, ‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলন’-এর কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কেএম রাকিবুল ইসলাম রিপন, সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান জুয়েল, নারায়ণগঞ্জ জেলা শাখার আহ্বায়ক আলম সরদার, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব আবু আল ইউসুফ খান টিপুসহ আয়োজক সংগঠনের বিভিন্ন নেতারা।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে