স্টাফ রিপোর্টার
জুলাই ঘোষণাপত্রে গণমানুষের চাওয়ার প্রতিফলন ঘটেনি বলে মন্তব্য করেছেন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ উসমান হাদি। সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, সারা দেশের ১৮ কোটি মানুষকে সম্মান করে যে কোনোভাবেই হোক একটি ঘোষণাপত্র দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় তিনি বলেন, শহীদ পরিবারের সদস্যরা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের হয়ে সরকারকে কিছু বলার জন্য বলেছেন। তাদের কথাগুলো আমাদের মাধ্যমে তারা প্রধান উপদেষ্টার কাছে পৌঁছাতে চান। কারণ, তারা ইন্টেরিম সরকারের ড. ইউনূসকে ছাড়া অন্য কোনো উপদেষ্টাকে বিশ্বাস করতে পারছেন না।
হাদি বলেন, অধ্যাপক ড. ইউনূসকে তার উপদেষ্টারা ‘আর্মি ক্যু’র ভয় দেখাচ্ছেন। এনসিপিকে তারা আন্দোলনের প্রতিনিধি বানিয়েছেন। এ সময় তিনি উপদেষ্টা পরিবর্তনের দাবি করেন।
তিনি আরো বলেন, জেনারেল ওয়াকার ও আর্মি জেনারেলরা ক্যু করতে পারবেন না। তারা এমন কিছু করলে জনগণ গিয়ে ক্যান্টনমেন্টের প্রতিটি ইট খুলে নিয়ে আসবে। উপদেষ্টাদের অনেকেই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আপস করেছেন ভবিষ্যতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হওয়ার আশায়। ফলে তারা এখন রাজনৈতিক দলের ভাষায় কথা বলছেন।
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র এ সময় সংস্কারের দাবি জানিয়ে বলেন, ভবিষ্যতে যে দলই ক্ষমতায় আসুক, তাদের ৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে, আর সে ব্যবস্থা ইন্টেরিমকে করতে হবে, প্রতিনিধিত্বশীল স্বাধীন পুলিশ কমিশন গঠন করতে হবে, জুডিশিয়াল রিফর্ম করতে হবে, জনপ্রশাসন সংস্কার করতে হবে এবং নির্বাচন কমিশনের বর্তমান প্যাটার্ন ভেঙে দেওয়ারও দাবি জানান তিনি।
জুলাই ঘোষণাপত্রে গণমানুষের চাওয়ার প্রতিফলন ঘটেনি বলে মন্তব্য করেছেন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ উসমান হাদি। সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, সারা দেশের ১৮ কোটি মানুষকে সম্মান করে যে কোনোভাবেই হোক একটি ঘোষণাপত্র দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় তিনি বলেন, শহীদ পরিবারের সদস্যরা আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের হয়ে সরকারকে কিছু বলার জন্য বলেছেন। তাদের কথাগুলো আমাদের মাধ্যমে তারা প্রধান উপদেষ্টার কাছে পৌঁছাতে চান। কারণ, তারা ইন্টেরিম সরকারের ড. ইউনূসকে ছাড়া অন্য কোনো উপদেষ্টাকে বিশ্বাস করতে পারছেন না।
হাদি বলেন, অধ্যাপক ড. ইউনূসকে তার উপদেষ্টারা ‘আর্মি ক্যু’র ভয় দেখাচ্ছেন। এনসিপিকে তারা আন্দোলনের প্রতিনিধি বানিয়েছেন। এ সময় তিনি উপদেষ্টা পরিবর্তনের দাবি করেন।
তিনি আরো বলেন, জেনারেল ওয়াকার ও আর্মি জেনারেলরা ক্যু করতে পারবেন না। তারা এমন কিছু করলে জনগণ গিয়ে ক্যান্টনমেন্টের প্রতিটি ইট খুলে নিয়ে আসবে। উপদেষ্টাদের অনেকেই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আপস করেছেন ভবিষ্যতে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হওয়ার আশায়। ফলে তারা এখন রাজনৈতিক দলের ভাষায় কথা বলছেন।
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র এ সময় সংস্কারের দাবি জানিয়ে বলেন, ভবিষ্যতে যে দলই ক্ষমতায় আসুক, তাদের ৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে, আর সে ব্যবস্থা ইন্টেরিমকে করতে হবে, প্রতিনিধিত্বশীল স্বাধীন পুলিশ কমিশন গঠন করতে হবে, জুডিশিয়াল রিফর্ম করতে হবে, জনপ্রশাসন সংস্কার করতে হবে এবং নির্বাচন কমিশনের বর্তমান প্যাটার্ন ভেঙে দেওয়ারও দাবি জানান তিনি।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে