বিশেষ প্রতিনিধি
সংস্কার ও নির্বাচনকে মুখোমুখি করা আরেকটা অপরাধ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। তিনি বলেন, 'এই যে সংস্কার এবং নির্বাচনকে সামনা সামনি করে দেয়া- এটা আরেকটা অপরাধ, এটা ভুল। আরে ডেমোক্রেসি ইটসেলফ ইজ এ রিফর্ম' (গণতন্ত্র নিজেই সংস্কার হয়)।
মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটভুক্ত জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপা আয়োজিত এক আলোচনা সভায় নজরুল ইসলাম এ কথা বলেন।
জাগপা’র প্রতিষ্ঠাতা শফিউল আলম প্রধানের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকীতে 'গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা, স্বাধীনতা-সাবভৌমত্ব সুরক্ষা ও ভারতীয় আধিপত্যবাদবিরোধী আন্দোলনে ভূমিকা' শীর্ষক এই আলোচনা সভা হয়।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, 'আমরা বাংলাদেশের গর্বিত জনগণ- যারা ভাষার জন্য জীবন দিয়েছি, গণতন্ত্রের জন্য জীবন দিয়েছি, স্বাধীনতার জন্য জীবন দিয়েছি। এখনো আমরা গণতন্ত্রের প্রত্যাশায় বসে আছি। সেই গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য কথা বলছি, স্লোগান দিচ্ছি, সভা-সমাবেশ করছি। কত দিন? কত বার আমাদেরকে এই কাজ করতে হবে? আমাদেরকে এই বাংলাদেশের জনগণকে বার বার সেই সাপ-লুড়ু খেলার মতো ৯৩ থেকে ৩-এ চলে আসতে হচ্ছে। কেন? আমরা ৯৩ থেকে ৯৪, ৯৫, ৯৬, ৯৭ কইরা ১০০ তে পৌঁছতে চাই। এই পথে যারাই বাধা সৃষ্টি করবে, আমরা তাদের ওই সাপ খেলা লুডুর সাপ বলে মনে করি।'
তিনি অভিযোগের সুরে বলেন, 'তারা আমাদেরকে বার বার ফিরিয়ে নিয়ে আসছে। নানা রকমের প্রশ্ন তুলছে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথে বাধা সৃষ্টির জন্য। এটা করতে হবে আগে, ওটা করতে হবে আগে, আগে-পরে করার প্রশ্ন তো নাই। যা যা করা দরকার সবই করতে হবে।'
নজরুল ইসলাম বলেন, 'আমি যেটা বলতে চাই যে, ফ্যাসিবাদী সরকারের যারা দোসর ছিলো, যারা নেতৃত্ব দিয়েছে, তাদের সবার বিচার অবশ্যই করতে হবে। কারণ তারা আমার বিরুদ্ধে, আমার পরিবারের বিরুদ্ধে, আমার বন্ধুর বিরুদ্ধে, আমার সহকর্মীর বিরুদ্ধে, আমার দেশবাসীর বিরুদ্ধে অপরাধ করেছে। অবশ্যই বিচার চাই। কিন্তু সেই বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন করা যাবে না- এই প্রশ্ন যারা তোলে, তারা আসলে নির্বাচনটাকে বিলম্বিত করতে চায়।'
জাগপার সভাপতি খন্দকার লুৎফর রহমানের সভাপতিত্বে এবং সহ-সভাপতি এম এ ওহাবের সঞ্চালনায় এতে আরো বক্তব্য রাখেন জাতীয় দলের সৈয়দ এহসানুল হুদা, সাম্যবাদী দলের ডা. সৈয়দ নুরুল ইসলাম, জাগপার প্রেসিডিয়াম মেম্বার খন্দকার আবিদুর রহমান, আসম মিজবাহ উদ্দিন, রকিব উদ্দিন চৌধুরী মুন্না, কেন্দ্রীয় নেতা আওলাদ হোসেন শিল্পী, আনোয়ার হোসেন, রোকন উদ্দিন হাজারী, ঢাকা মহানগরের সভাপতি হোসেন মোবারক, সাধারণ সম্পাদক এম এ শাহীন প্রমুখ।
এমএস
সংস্কার ও নির্বাচনকে মুখোমুখি করা আরেকটা অপরাধ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। তিনি বলেন, 'এই যে সংস্কার এবং নির্বাচনকে সামনা সামনি করে দেয়া- এটা আরেকটা অপরাধ, এটা ভুল। আরে ডেমোক্রেসি ইটসেলফ ইজ এ রিফর্ম' (গণতন্ত্র নিজেই সংস্কার হয়)।
মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটভুক্ত জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপা আয়োজিত এক আলোচনা সভায় নজরুল ইসলাম এ কথা বলেন।
জাগপা’র প্রতিষ্ঠাতা শফিউল আলম প্রধানের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকীতে 'গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা, স্বাধীনতা-সাবভৌমত্ব সুরক্ষা ও ভারতীয় আধিপত্যবাদবিরোধী আন্দোলনে ভূমিকা' শীর্ষক এই আলোচনা সভা হয়।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, 'আমরা বাংলাদেশের গর্বিত জনগণ- যারা ভাষার জন্য জীবন দিয়েছি, গণতন্ত্রের জন্য জীবন দিয়েছি, স্বাধীনতার জন্য জীবন দিয়েছি। এখনো আমরা গণতন্ত্রের প্রত্যাশায় বসে আছি। সেই গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য কথা বলছি, স্লোগান দিচ্ছি, সভা-সমাবেশ করছি। কত দিন? কত বার আমাদেরকে এই কাজ করতে হবে? আমাদেরকে এই বাংলাদেশের জনগণকে বার বার সেই সাপ-লুড়ু খেলার মতো ৯৩ থেকে ৩-এ চলে আসতে হচ্ছে। কেন? আমরা ৯৩ থেকে ৯৪, ৯৫, ৯৬, ৯৭ কইরা ১০০ তে পৌঁছতে চাই। এই পথে যারাই বাধা সৃষ্টি করবে, আমরা তাদের ওই সাপ খেলা লুডুর সাপ বলে মনে করি।'
তিনি অভিযোগের সুরে বলেন, 'তারা আমাদেরকে বার বার ফিরিয়ে নিয়ে আসছে। নানা রকমের প্রশ্ন তুলছে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথে বাধা সৃষ্টির জন্য। এটা করতে হবে আগে, ওটা করতে হবে আগে, আগে-পরে করার প্রশ্ন তো নাই। যা যা করা দরকার সবই করতে হবে।'
নজরুল ইসলাম বলেন, 'আমি যেটা বলতে চাই যে, ফ্যাসিবাদী সরকারের যারা দোসর ছিলো, যারা নেতৃত্ব দিয়েছে, তাদের সবার বিচার অবশ্যই করতে হবে। কারণ তারা আমার বিরুদ্ধে, আমার পরিবারের বিরুদ্ধে, আমার বন্ধুর বিরুদ্ধে, আমার সহকর্মীর বিরুদ্ধে, আমার দেশবাসীর বিরুদ্ধে অপরাধ করেছে। অবশ্যই বিচার চাই। কিন্তু সেই বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন করা যাবে না- এই প্রশ্ন যারা তোলে, তারা আসলে নির্বাচনটাকে বিলম্বিত করতে চায়।'
জাগপার সভাপতি খন্দকার লুৎফর রহমানের সভাপতিত্বে এবং সহ-সভাপতি এম এ ওহাবের সঞ্চালনায় এতে আরো বক্তব্য রাখেন জাতীয় দলের সৈয়দ এহসানুল হুদা, সাম্যবাদী দলের ডা. সৈয়দ নুরুল ইসলাম, জাগপার প্রেসিডিয়াম মেম্বার খন্দকার আবিদুর রহমান, আসম মিজবাহ উদ্দিন, রকিব উদ্দিন চৌধুরী মুন্না, কেন্দ্রীয় নেতা আওলাদ হোসেন শিল্পী, আনোয়ার হোসেন, রোকন উদ্দিন হাজারী, ঢাকা মহানগরের সভাপতি হোসেন মোবারক, সাধারণ সম্পাদক এম এ শাহীন প্রমুখ।
এমএস
ইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২৩ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জুলাই সনদের মধ্যে যেগুলো নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সেগুলো আগে পাস করে পরে নির্বাচন দিতে হবে। সেই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদকে আইনি রূপ দিতে হবে।
৩৮ মিনিট আগেবৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে বলে জানান এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনের প্রক্রিয়া, মাঠ পর্যায়ের নিরপেক্ষতা ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
৪৪ মিনিট আগেনিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগে