বিশেষ প্রতিনিধি
খেলাফত আন্দোলনের নেতারা বলেছেন, ফ্যাসিবাদীদের বৃহৎ অংশকে এখনো বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো যায়নি। এ জন্য প্রশাসনের ধীরগতি ও দুর্নীতি, রাজনীতিতে বিশৃঙ্খলা, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখলদারী ইত্যাদি ফ্যাসিবাদী আমলের প্রচলিত অপরাধসমূহ প্রতিরোধ করা যাচ্ছে না।
তারা বলেন, নীতিমালা নির্মাণের বিভিন্ন সংস্কার কমিটির গঠন করা হয়েছে বটে, কিন্তু এই সমস্ত কমিশনের ওপর সওয়ার হয়ে বিভিন্ন মারাত্মক কুসংস্কার প্রস্তাবনা জমা হয়েছে। এর মধ্যে তথাকথিত নারীবাদী নীতিমালা অন্যতম। এই নীতিমালায় কিছু বিকারগ্রস্ত মানুষের জঘন্য দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর পল্টনে দলীয় কার্যালয়ে 'সংস্কার - নির্বাচন ও সুশাসন' শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন নেতারা। আল্লামা আহমদ শফী রহ: মিলনায়তনে দলের আমিরে শরীয়ত মাওলানা আবু জাফর কাসেমীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন দলের সিনিয়র নায়েবে আমির আলহাজ্ মুহাম্মদ আজম খান।
সভায় রাজনৈতিক সংস্কারের প্রশ্নে আনুপাতিক হারে নির্বাচন ও মেম্বারদের ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচনের প্রস্তাবনাকে জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নেয়ার সমতুল্য বলে অভিহিত করা হয়। তারা বলেন, জনগণ তার সকল স্তরের রাজনৈতিক প্রতিনিধিকে প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত করতে চায়। ফ্যাসিবাদের কুপ্রতিক্রিয়ায় সকল স্তরের অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের সিস্টেম মারাত্মকভাবে বিনষ্ট হয়েছে।
তাই আগামী নির্বাচনের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে পরীক্ষামূলকভাবে স্থানীয় সরকারের নির্বাচন করে জাতীয় সংসদ ও রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করার দাবি জানান নেতারা।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন সংগঠনের নায়েবে আমির শাইখুল হাদীস মাওলানা আবুল কাশেম কাশেমী, মহাসচিব মুফতি ফখরুল ইসলাম, যুগ্ম মহাসচিব মুফতি এনায়েতুল্লাহ হাফেজ্জী, যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর আমির মাওলানা মুহাম্মদ হোসাইন আকন্দ, জাতীয় মানবতাবাদী পার্টির সভাপতি ক্যাপ্টেন ইব্রাহিম খলিল, জনকল্যাণ পার্টির সভাপতি অ্যাডভোকেট মোঃ ওবায়দুল হক পীরজাদা, জাতীয় শক্তি চেয়ারম্যান অধ্যাপক এমএ শরিফুল ইসলাম প্রমুখ।
খেলাফত আন্দোলনের নেতারা বলেছেন, ফ্যাসিবাদীদের বৃহৎ অংশকে এখনো বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো যায়নি। এ জন্য প্রশাসনের ধীরগতি ও দুর্নীতি, রাজনীতিতে বিশৃঙ্খলা, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, দখলদারী ইত্যাদি ফ্যাসিবাদী আমলের প্রচলিত অপরাধসমূহ প্রতিরোধ করা যাচ্ছে না।
তারা বলেন, নীতিমালা নির্মাণের বিভিন্ন সংস্কার কমিটির গঠন করা হয়েছে বটে, কিন্তু এই সমস্ত কমিশনের ওপর সওয়ার হয়ে বিভিন্ন মারাত্মক কুসংস্কার প্রস্তাবনা জমা হয়েছে। এর মধ্যে তথাকথিত নারীবাদী নীতিমালা অন্যতম। এই নীতিমালায় কিছু বিকারগ্রস্ত মানুষের জঘন্য দৃষ্টিভঙ্গি প্রতিফলিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর পল্টনে দলীয় কার্যালয়ে 'সংস্কার - নির্বাচন ও সুশাসন' শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন নেতারা। আল্লামা আহমদ শফী রহ: মিলনায়তনে দলের আমিরে শরীয়ত মাওলানা আবু জাফর কাসেমীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন দলের সিনিয়র নায়েবে আমির আলহাজ্ মুহাম্মদ আজম খান।
সভায় রাজনৈতিক সংস্কারের প্রশ্নে আনুপাতিক হারে নির্বাচন ও মেম্বারদের ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচনের প্রস্তাবনাকে জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নেয়ার সমতুল্য বলে অভিহিত করা হয়। তারা বলেন, জনগণ তার সকল স্তরের রাজনৈতিক প্রতিনিধিকে প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত করতে চায়। ফ্যাসিবাদের কুপ্রতিক্রিয়ায় সকল স্তরের অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের সিস্টেম মারাত্মকভাবে বিনষ্ট হয়েছে।
তাই আগামী নির্বাচনের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে পরীক্ষামূলকভাবে স্থানীয় সরকারের নির্বাচন করে জাতীয় সংসদ ও রাষ্ট্রপতি নির্বাচন করার দাবি জানান নেতারা।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন সংগঠনের নায়েবে আমির শাইখুল হাদীস মাওলানা আবুল কাশেম কাশেমী, মহাসচিব মুফতি ফখরুল ইসলাম, যুগ্ম মহাসচিব মুফতি এনায়েতুল্লাহ হাফেজ্জী, যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর আমির মাওলানা মুহাম্মদ হোসাইন আকন্দ, জাতীয় মানবতাবাদী পার্টির সভাপতি ক্যাপ্টেন ইব্রাহিম খলিল, জনকল্যাণ পার্টির সভাপতি অ্যাডভোকেট মোঃ ওবায়দুল হক পীরজাদা, জাতীয় শক্তি চেয়ারম্যান অধ্যাপক এমএ শরিফুল ইসলাম প্রমুখ।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে