স্টাফ রিপোর্টার
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেশে ইসলামি শাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন। তবে নির্বাচন উপলক্ষে দাওয়াতি কাজের অংশ হিসেবে ৩০০ আসনে প্রার্থী প্রস্তুতিরও সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি।
শনিবার বিকেলে রাজধানীর পুরানা পল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত দলের মজলিসে আমেলার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
দলের আমির আল্লামা আবু জাফর কাসেমীর সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন দলের সিনিয়র নায়েবে আমির মুহাম্মাদ আজম খান, শায়খুল হাদিস আবুল কাসেম কাসেমী, রফিকুল ইসলাম বাবুল, মহাসচিব মুফতি ফখরুল ইসলাম, যুগ্ম মহাসচিব মুফতি এনায়েতুল্লাহ হাফেজ্জী, মুফতি আব্দুর রহিম কাসেমী, মাওলানা মোহাম্মদ হোসাইন আকন্দ, গাজী আব্দুর রহীম, মাওলানা নেয়ামতুল্লাহ্ খান জাফরী, মাওলানা গাজী মুহাম্মাদ আবদুর রহীম, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা ইব্রাহিম বিন আলী প্রমুখ।
এ সময় আল্লামা আবু জাফর কাসেমী বলেন, অবাধ সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের স্বার্থে জনগণের অভ্যস্ত পদ্ধতিতে নির্বাচন হওয়া প্রয়োজন। সংস্কারের নামে নতুন নতুন ভাবনা নতুন জটিলতা সৃষ্টি করবে। এতে করে জনগণের ভোটাধিকার আবারও বিঘ্নিত হবে।
তিনি আরও বলেন, এ মুহূর্তে দেশে আইনের শাসন মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় খেলাফত পদ্ধতির বিকল্প নেই। সুতরাং দেশের প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় ইসলামি জোয়ার সৃষ্টি করতে হবে। সভায় মুফতি আসাদুল্লাহ জাকিরকে খেলাফত আন্দোলনের যুগ্ম মহাসচিব হিসেবে পদায়ন করা হয়।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেশে ইসলামি শাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে জোটবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন। তবে নির্বাচন উপলক্ষে দাওয়াতি কাজের অংশ হিসেবে ৩০০ আসনে প্রার্থী প্রস্তুতিরও সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি।
শনিবার বিকেলে রাজধানীর পুরানা পল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত দলের মজলিসে আমেলার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
দলের আমির আল্লামা আবু জাফর কাসেমীর সভাপতিত্বে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন দলের সিনিয়র নায়েবে আমির মুহাম্মাদ আজম খান, শায়খুল হাদিস আবুল কাসেম কাসেমী, রফিকুল ইসলাম বাবুল, মহাসচিব মুফতি ফখরুল ইসলাম, যুগ্ম মহাসচিব মুফতি এনায়েতুল্লাহ হাফেজ্জী, মুফতি আব্দুর রহিম কাসেমী, মাওলানা মোহাম্মদ হোসাইন আকন্দ, গাজী আব্দুর রহীম, মাওলানা নেয়ামতুল্লাহ্ খান জাফরী, মাওলানা গাজী মুহাম্মাদ আবদুর রহীম, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা ইব্রাহিম বিন আলী প্রমুখ।
এ সময় আল্লামা আবু জাফর কাসেমী বলেন, অবাধ সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের স্বার্থে জনগণের অভ্যস্ত পদ্ধতিতে নির্বাচন হওয়া প্রয়োজন। সংস্কারের নামে নতুন নতুন ভাবনা নতুন জটিলতা সৃষ্টি করবে। এতে করে জনগণের ভোটাধিকার আবারও বিঘ্নিত হবে।
তিনি আরও বলেন, এ মুহূর্তে দেশে আইনের শাসন মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় খেলাফত পদ্ধতির বিকল্প নেই। সুতরাং দেশের প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় ইসলামি জোয়ার সৃষ্টি করতে হবে। সভায় মুফতি আসাদুল্লাহ জাকিরকে খেলাফত আন্দোলনের যুগ্ম মহাসচিব হিসেবে পদায়ন করা হয়।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৪৩ মিনিট আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে