জামায়াতের রকন সম্মেলনে সেলিম উদ্দিন
স্টাফ রিপোর্টার
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন বলেছেন, দুর্নীতি আমাদের দেশের বড় সমস্যাগুলোর একটি। তাই সবার আগে দেশকে দুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও লুটপাট মুক্ত করতে হবে। জনগণ জামায়াতকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় পাঠালে আমরা এমন এক ইনসাফপূর্ণ সমাজ কায়েম করবো সে সমাজে কেউ অপরাধ করার সাহস পাবে না। ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষের সকল শ্রেণি ও পেশার মানুষের মানুষের নিশ্চয়তা থাকবে’। তিনি আগামী নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য করতে জুলাই সনদের ভিত্তিতে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জোর দাবি জানান। অন্যথায় জনগণ রাজপথে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলবে।
বৃহস্পতিবার বাড্ডা-রামপুরা জোন জামায়াত আয়োজিত এক রুকন সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি নাজিম উদ্দীন মোল্লার সভাপতিত্বে ও বাড্ডা উত্তর থানা জামায়াতের আমীর মাওলানা কুতুব উদ্দীনের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ঢাকা-১১ আসনে জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান ।
সেলিম উদ্দিন বলেন, রুকনিয়াত কোনো পদ-পদবী নয় বরং এটি একটি মানের নাম। আমরা রুকনিয়াতের শপথের মাধ্যমে সমাজে সার্বিক শান্তি, রাষ্ট্রের সর্বস্তরে ইনসাফ ও গণ-মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা সহ দ্বীন প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় গ্রহণ করি।আর এ প্রত্যয় গ্রহণের মাধ্যমেই নিজের আমিত্বকে পরিহার করে নিজেদের সকল কিছুকে আল্লাহর রাহে ও মানুষের কল্যাণে নিজেকে সোপর্দ করি। তাই শপথ গ্রহণের আর আমার বলতে কিছু থাকে না। সবকিছু দ্বীন ও মানুষের কল্যাণে নিবেদিত হয়। তিনি জুলাই সনদের প্রাসঙ্গিকতার কথা উল্লেখ করে বলেন, জুলাই সনদ ‘২৪ বিপ্লবের রক্ষাকবচ। তাই এ সনদকে কথামালার ফুলঝুড়ির মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে আইনি ভিত্তি এবং সে সনদের ভিত্তিতেই আগামী নির্বাচন হতে হবে।
তিনি বলেন, ‘মূলত, জুলাই বিপ্লব আমাদেরকে শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী, ফ্যাসিবাদী ও মাফিয়া-তান্ত্রিক অপশাসন- দুঃশাসন থেকে মুক্তি দিয়েছে। মূলত, এটি আমাদের দ্বিতীয় স্বাধীনতা। তাই আমাদেরকে এ বিপ্লবের চেতনাকে ধারণ করেই আগামী দিনের কর্মপন্থা গ্রহণ করতে হবে।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন বলেছেন, দুর্নীতি আমাদের দেশের বড় সমস্যাগুলোর একটি। তাই সবার আগে দেশকে দুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও লুটপাট মুক্ত করতে হবে। জনগণ জামায়াতকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় পাঠালে আমরা এমন এক ইনসাফপূর্ণ সমাজ কায়েম করবো সে সমাজে কেউ অপরাধ করার সাহস পাবে না। ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষের সকল শ্রেণি ও পেশার মানুষের মানুষের নিশ্চয়তা থাকবে’। তিনি আগামী নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য করতে জুলাই সনদের ভিত্তিতে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জোর দাবি জানান। অন্যথায় জনগণ রাজপথে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলবে।
বৃহস্পতিবার বাড্ডা-রামপুরা জোন জামায়াত আয়োজিত এক রুকন সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি নাজিম উদ্দীন মোল্লার সভাপতিত্বে ও বাড্ডা উত্তর থানা জামায়াতের আমীর মাওলানা কুতুব উদ্দীনের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন ঢাকা-১১ আসনে জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান ।
সেলিম উদ্দিন বলেন, রুকনিয়াত কোনো পদ-পদবী নয় বরং এটি একটি মানের নাম। আমরা রুকনিয়াতের শপথের মাধ্যমে সমাজে সার্বিক শান্তি, রাষ্ট্রের সর্বস্তরে ইনসাফ ও গণ-মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা সহ দ্বীন প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় গ্রহণ করি।আর এ প্রত্যয় গ্রহণের মাধ্যমেই নিজের আমিত্বকে পরিহার করে নিজেদের সকল কিছুকে আল্লাহর রাহে ও মানুষের কল্যাণে নিজেকে সোপর্দ করি। তাই শপথ গ্রহণের আর আমার বলতে কিছু থাকে না। সবকিছু দ্বীন ও মানুষের কল্যাণে নিবেদিত হয়। তিনি জুলাই সনদের প্রাসঙ্গিকতার কথা উল্লেখ করে বলেন, জুলাই সনদ ‘২৪ বিপ্লবের রক্ষাকবচ। তাই এ সনদকে কথামালার ফুলঝুড়ির মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে আইনি ভিত্তি এবং সে সনদের ভিত্তিতেই আগামী নির্বাচন হতে হবে।
তিনি বলেন, ‘মূলত, জুলাই বিপ্লব আমাদেরকে শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী, ফ্যাসিবাদী ও মাফিয়া-তান্ত্রিক অপশাসন- দুঃশাসন থেকে মুক্তি দিয়েছে। মূলত, এটি আমাদের দ্বিতীয় স্বাধীনতা। তাই আমাদেরকে এ বিপ্লবের চেতনাকে ধারণ করেই আগামী দিনের কর্মপন্থা গ্রহণ করতে হবে।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১০ মিনিট আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগে