
আমার দেশ অনলাইন

অন্তর্বর্তী সরকার ও ঐকমত্য কমিশন জামায়াত ও এনসিপি বাদে সব দলের সঙ্গেই প্রতারণা করেছে।আরেকটি ১/১১ অনিবার্য করা হচ্ছে—বলে দাবি করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান।
বৃহস্পতিবার নিজের ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
পোস্টে সাতটি বিষয় উল্লেখ করেন রাশেদ খান। তার পোস্টটি আমার দেশ পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো—
জাতীয় নির্বাচন ও জুলাই সনদের পক্ষে একই দিনে ভোট-হ্যাঁ। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট-না।
১। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে দলগুলোর সামনে প্রস্তাবনা হাজির করে যে, এক্সপার্টরা একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের পক্ষে মতামত দিয়েছে।
২। তখন শুধুমাত্র জামায়াত বাদে সব দল একমত হয়। এমনকি এনসিপিও এটার পক্ষে অবস্থান নেয়।
৩। কিন্তু পরেদিন এনসিপি তার অবস্থান পরিবর্তন করে। আমি সেসময় কি বক্তব্য দিয়েছিলাম সবার শোনার কথা।
৪। এরপর থেকে জামায়াত ও এনসিপি একই অবস্থান নিয়েছে মর্মে গণমাধ্যমে নিউজ হয়। কিন্তু জামায়াতের সঙ্গে এনসিপির সম্পর্ক আছে এটা গণমাধ্যমে আসুক, সেটি এনসিপি চায়না। তারা সম্পর্ক গোপন রাখতে চায়।
৫। দুই দল যে আলাদা আলাদা অবস্থানে এবং নিজেদের মধ্যে সম্পর্ক নাই, এটি বোঝাতে এনসিপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে পিআর ইস্যুতে সমালোচনায় লিপ্ত হয়। কিছুদিন আগে, একটা অনুষ্ঠানে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি আমাকে প্রশ্ন করে জামায়াত-এনসিপির সম্পর্কে ফাটল ধরলো, এটা কি আর্টিফিশিয়াল, না সিরিয়াস? মূলত এনসিপির যেসব নেতারা জামায়াত শিবির বিরোধী বক্তব্য দেয়, এটা বোঝাপড়ার ভিত্তিতেই। এটা রাজনৈতিক কৌশল।
৬। আমি আমার আগের কয়েকটি বক্তব্যে উল্লেখ করেছি, জামায়াত যা করতে পারে না, তা এনসিপিকে দিয়ে করায়। অর্থাৎ এনসিপির মধ্যে জামায়াত-শিবিরের যে নিয়োগ রয়েছে, তারা নাহিদ ইসলামদের ওপর প্রভাব বিস্তার করে। এ বিষয়ে আমার পূর্বের একটি লেখা ছিল—জামায়াত শিবিরের নিয়োগ পলিসির কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে গণঅধিকার পরিষদ ও এনসিপি।
৭। নিশ্চয়ই ভুলে যাননি, কিছুদিন আগে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম একটা পোস্ট করেছেন, নতুন করে আরেকটি মওদুদীবাদী প্রক্সি দলের কোনো দরকার নেই! কেন দিয়েছিলেন নিশ্চয়ই এখন না বোঝার কথা নয়। এনসিপি বুঝে না বুঝে আরেকটি মওদুদীবাদী প্রক্সি দল হয়ে উঠছে। এতে তাদের নিজস্ব কোনো পলিটিক্স তৈরি হচ্ছে না। তাই ক্ষোভ থেকে মাহফুজ আলম এই পোস্ট করেছিলেন।
পরিশেষে, ১৪ মাসে সরকার তার ফিটনেস তৈরি করতে পারে নাই। হাতে সময় আছে মাত্র চার মাস। এই চার মাসে দুটো নির্বাচন করার মতো সক্ষমতা সরকারের আছে? বরং নভেম্বর গণভোটের প্রসঙ্গ এনে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। যার মাধ্যমে শুধুমাত্র আওয়ামী লীগই উপকৃত হবে। আর ঐকমত্য কমিশন যেহেতু নোট অব ডিসেন্ট বাদেই সরকারের কাছে সুপারিশ করেছে, এক্ষেত্রে ৯ মাস রাষ্ট্রের অর্থ কেন অপচয় করা হলো? বরং ৮৪টি বিষয়ে ৯ মাস আগেই গণভোট নিতে পারত না।
পোস্টের শেষে গণ অধিকারের এই নেতা লেখেন—যাইহোক অন্তর্বর্তী সরকার ও ঐকমত্য কমিশন জামায়াত ও এনসিপি বাদে সব দলের সাথেই প্রতারণা করেছে। দেশকে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে, আরেকটি ১/১১ অনিবার্য করা হচ্ছে!

অন্তর্বর্তী সরকার ও ঐকমত্য কমিশন জামায়াত ও এনসিপি বাদে সব দলের সঙ্গেই প্রতারণা করেছে।আরেকটি ১/১১ অনিবার্য করা হচ্ছে—বলে দাবি করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান।
বৃহস্পতিবার নিজের ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
পোস্টে সাতটি বিষয় উল্লেখ করেন রাশেদ খান। তার পোস্টটি আমার দেশ পাঠকদের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো—
জাতীয় নির্বাচন ও জুলাই সনদের পক্ষে একই দিনে ভোট-হ্যাঁ। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট-না।
১। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে দলগুলোর সামনে প্রস্তাবনা হাজির করে যে, এক্সপার্টরা একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের পক্ষে মতামত দিয়েছে।
২। তখন শুধুমাত্র জামায়াত বাদে সব দল একমত হয়। এমনকি এনসিপিও এটার পক্ষে অবস্থান নেয়।
৩। কিন্তু পরেদিন এনসিপি তার অবস্থান পরিবর্তন করে। আমি সেসময় কি বক্তব্য দিয়েছিলাম সবার শোনার কথা।
৪। এরপর থেকে জামায়াত ও এনসিপি একই অবস্থান নিয়েছে মর্মে গণমাধ্যমে নিউজ হয়। কিন্তু জামায়াতের সঙ্গে এনসিপির সম্পর্ক আছে এটা গণমাধ্যমে আসুক, সেটি এনসিপি চায়না। তারা সম্পর্ক গোপন রাখতে চায়।
৫। দুই দল যে আলাদা আলাদা অবস্থানে এবং নিজেদের মধ্যে সম্পর্ক নাই, এটি বোঝাতে এনসিপি-জামায়াতের বিরুদ্ধে পিআর ইস্যুতে সমালোচনায় লিপ্ত হয়। কিছুদিন আগে, একটা অনুষ্ঠানে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি আমাকে প্রশ্ন করে জামায়াত-এনসিপির সম্পর্কে ফাটল ধরলো, এটা কি আর্টিফিশিয়াল, না সিরিয়াস? মূলত এনসিপির যেসব নেতারা জামায়াত শিবির বিরোধী বক্তব্য দেয়, এটা বোঝাপড়ার ভিত্তিতেই। এটা রাজনৈতিক কৌশল।
৬। আমি আমার আগের কয়েকটি বক্তব্যে উল্লেখ করেছি, জামায়াত যা করতে পারে না, তা এনসিপিকে দিয়ে করায়। অর্থাৎ এনসিপির মধ্যে জামায়াত-শিবিরের যে নিয়োগ রয়েছে, তারা নাহিদ ইসলামদের ওপর প্রভাব বিস্তার করে। এ বিষয়ে আমার পূর্বের একটি লেখা ছিল—জামায়াত শিবিরের নিয়োগ পলিসির কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে গণঅধিকার পরিষদ ও এনসিপি।
৭। নিশ্চয়ই ভুলে যাননি, কিছুদিন আগে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম একটা পোস্ট করেছেন, নতুন করে আরেকটি মওদুদীবাদী প্রক্সি দলের কোনো দরকার নেই! কেন দিয়েছিলেন নিশ্চয়ই এখন না বোঝার কথা নয়। এনসিপি বুঝে না বুঝে আরেকটি মওদুদীবাদী প্রক্সি দল হয়ে উঠছে। এতে তাদের নিজস্ব কোনো পলিটিক্স তৈরি হচ্ছে না। তাই ক্ষোভ থেকে মাহফুজ আলম এই পোস্ট করেছিলেন।
পরিশেষে, ১৪ মাসে সরকার তার ফিটনেস তৈরি করতে পারে নাই। হাতে সময় আছে মাত্র চার মাস। এই চার মাসে দুটো নির্বাচন করার মতো সক্ষমতা সরকারের আছে? বরং নভেম্বর গণভোটের প্রসঙ্গ এনে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। যার মাধ্যমে শুধুমাত্র আওয়ামী লীগই উপকৃত হবে। আর ঐকমত্য কমিশন যেহেতু নোট অব ডিসেন্ট বাদেই সরকারের কাছে সুপারিশ করেছে, এক্ষেত্রে ৯ মাস রাষ্ট্রের অর্থ কেন অপচয় করা হলো? বরং ৮৪টি বিষয়ে ৯ মাস আগেই গণভোট নিতে পারত না।
পোস্টের শেষে গণ অধিকারের এই নেতা লেখেন—যাইহোক অন্তর্বর্তী সরকার ও ঐকমত্য কমিশন জামায়াত ও এনসিপি বাদে সব দলের সাথেই প্রতারণা করেছে। দেশকে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে, আরেকটি ১/১১ অনিবার্য করা হচ্ছে!

মানব সেবার মহান আদর্শে সবাইকে নিবেদিত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। তিনি বলেছেন, জামায়াত আমির দেশবাসীকে যে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখিয়েছেন, জনগণ যদি
২৭ মিনিট আগে
তিনি বলেন, ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাব এবং সুপারিশে প্রতীয়মান হয় দীর্ঘ এক বছরব্যাপী সংস্কার কমিশন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সাথে রাজনৈতিক দলসমূহের দীর্ঘ ধারাবাহিক আলোচনা ছিল অর্থহীন, অর্থ ও সময়ের অপচয় প্রহশনমূলক এবং জাতির সঙ্গে প্রতারণা। গণতন্ত্রের রাজনৈতিক দলগুলো ভিন্ন মত থাকবে এটাই স্বাভাবিক।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, বিএনপির প্রধান লক্ষ্য হবে ২০৩৪ সালের মধ্যে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি গড়ে তোলা, যা লাখ লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে। বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগে
আগামী নভেম্বরেই গণভোটের দাবিতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে জামায়াত, ইসলামী আন্দোলনসহ আটটি রাজনৈতিক দল। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনের সামনে জড়ো হতে থাকে দলগুলোর নেতাকর্মীরা৷ পরে বেলা ১২টায় দলগুলোর শীর্ষ নেতৃবৃন্দের সমন্বয়ে প্রতিনিধিদল একে একে স্মারকলিপি
২ ঘণ্টা আগে