বৈঠক শেষে আমীর খসরু
স্টাফ রিপোর্টার
বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। গতকাল বুধবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ কথা জানান তিনি। বিএনপি সমমনা চারটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাদা বৈঠক করে দলের লিয়াজোঁ কমিটি।
বৈঠক শেষে আমীর খসরু বলেন, স্বৈরাচারের সময় বছরের পর বছর যারা যুগপৎ আন্দোলনে আমাদের সঙ্গে রাস্তায় ছিল, তাদের সঙ্গে আমরা কথাবার্তা বলছি। কারণ আমাদের এ ঐক্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এটা শুধু নির্বাচন বলে কোনো কথা নয়। এটা আমাদের জাতীয় সরকার, সংস্কার, ৩১ দফা বাস্তবায়নের ঐকমত্য। আগামী নির্বাচনে যদি জনগণ আমাদের রায় দেয়, তাহলে সবাই মিলে ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে।
তিনি বলেন, নির্বাচনি কর্মকাণ্ড অলরেডি শুরু হয়ে গেছে। লন্ডনে বৈঠকের পর যৌথ বিবৃতির মাধ্যমে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কথা বলা হয়েছে। সেটা নিয়ে আজ আলোচনা হয়েছে। আমরা নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। পাশাপাশি আমাদের মধ্যে ৩১ দফার যে ঐকমত্য হয়েছে, তার বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। ৩১ দফা বাস্তবায়নের ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করা হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু বলেন, ৩১ দফায় সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের কোনো কথা নেই। আর এত বড় একটা পরিবর্তনের কথা যারা বলছে, এটা আগামী সংসদ ছাড়া কেউ করতে পারবে না। এর আগে আমরা যখন রাষ্ট্রপতিশাসিত ব্যবস্থা থেকে সংসদীয় পদ্ধতিতে আসি, তখন সংসদে সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে একমত হয়েছিল। যে কোনো বিষয়ে মৌলিক পরিবর্তনের জন্য জনগণের কাছে যেতে হবে। জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে এসে সংসদের মাধ্যমে পাস করতে হবে।
বাংলাদেশ জনঅধিকার পার্টির সঙ্গে বেলা ৩টায় বৈঠকে বসে বিএনপি। বিকাল ৪টায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি), বিকাল ৫টায় আমজনতা দল ও সন্ধ্যা ৬টায় গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। বৈঠকে আমীর খসরু ছাড়াও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। গতকাল বুধবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ কথা জানান তিনি। বিএনপি সমমনা চারটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাদা বৈঠক করে দলের লিয়াজোঁ কমিটি।
বৈঠক শেষে আমীর খসরু বলেন, স্বৈরাচারের সময় বছরের পর বছর যারা যুগপৎ আন্দোলনে আমাদের সঙ্গে রাস্তায় ছিল, তাদের সঙ্গে আমরা কথাবার্তা বলছি। কারণ আমাদের এ ঐক্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, এটা শুধু নির্বাচন বলে কোনো কথা নয়। এটা আমাদের জাতীয় সরকার, সংস্কার, ৩১ দফা বাস্তবায়নের ঐকমত্য। আগামী নির্বাচনে যদি জনগণ আমাদের রায় দেয়, তাহলে সবাই মিলে ৩১ দফা বাস্তবায়ন করতে হবে।
তিনি বলেন, নির্বাচনি কর্মকাণ্ড অলরেডি শুরু হয়ে গেছে। লন্ডনে বৈঠকের পর যৌথ বিবৃতির মাধ্যমে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের কথা বলা হয়েছে। সেটা নিয়ে আজ আলোচনা হয়েছে। আমরা নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। পাশাপাশি আমাদের মধ্যে ৩১ দফার যে ঐকমত্য হয়েছে, তার বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। ৩১ দফা বাস্তবায়নের ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করা হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু বলেন, ৩১ দফায় সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের কোনো কথা নেই। আর এত বড় একটা পরিবর্তনের কথা যারা বলছে, এটা আগামী সংসদ ছাড়া কেউ করতে পারবে না। এর আগে আমরা যখন রাষ্ট্রপতিশাসিত ব্যবস্থা থেকে সংসদীয় পদ্ধতিতে আসি, তখন সংসদে সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে একমত হয়েছিল। যে কোনো বিষয়ে মৌলিক পরিবর্তনের জন্য জনগণের কাছে যেতে হবে। জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে এসে সংসদের মাধ্যমে পাস করতে হবে।
বাংলাদেশ জনঅধিকার পার্টির সঙ্গে বেলা ৩টায় বৈঠকে বসে বিএনপি। বিকাল ৪টায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি), বিকাল ৫টায় আমজনতা দল ও সন্ধ্যা ৬টায় গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। বৈঠকে আমীর খসরু ছাড়াও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু উপস্থিত ছিলেন।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে