বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেছেন, মোবাইল ফোন সমাজের ব্যাধি হয়ে দাঁড়িয়েছে। বাচ্চারা মোবাইল ফোন দেখা ছাড়া খেতে চায় না। শুধু বাচ্চরাই না সব বয়সের মানুষই এখন সারাক্ষণ মোবাইলে ডুবে থাকছে।
রোববার দুপুরে ক্র্যাব মিলনায়তনে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে ক্র্যাব ফেস্টিভ্যাল-২০২৫ ফেস্টিভ্যালের উদ্বোধনে তিনি এ কথা বলেন ।
ক্র্যাব সভাপতি মির্জা মেহেদী তমালের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক এম এম বাদশাহ্’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি আবু সালেহ আকন। ক্র্যাবের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক রাকিব মানিক এবারের ফ্যস্টিভ্যালের বিভিন্ন কার্যক্রম তুলে ধরেন। খেলা পরিচালনা করেন ক্র্যাবের সিনিয়র সদস্য শহীদুল ইসলাম।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ক্র্যাবের সহ-সভাপতি উমর ফারুক আল হাদী, ক্র্যাবের সাবেক সভাপতি পারভেজ খান, ক্র্যাবের সাবেক সহ-সভাপতি শাহীন আবদুল বারী, ক্র্যাব সিনিয়র সদস্য মফিজুর রহমান, ইকরামুল কবীর টিপু, ডিআরইউর সাবেক সভাপতি রফিকুল ইসলাম আজাদ ও জাতীয় প্রেস ক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য মোহাম্মদ মোমিন হোসেন।
এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন ক্র্যাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সরোয়ার আলম, আলাউদ্দিন আরিফ, আসাদুজ্জামান বিকু ও সিরাজুল ইসলাম। ক্র্যাবের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য, ক্র্যাবের সাবেক নেতৃবৃন্দ ও সদস্যবৃন্দও উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সুলতান সালাউদ্দিন টুকু বলেন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থ। তার রোগমুক্তি কামনা করে দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন তিনি। এরপর তিনি কেক কেটে ক্র্যাব স্পোর্টস ফেস্টিভ্যালের উদ্ধোধন করেন।
ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন বলেন, ক্র্যাব সদস্যরা শুধমাত্র রিপোর্টিংয়ে ব্যস্ত থাকে না খেলাধুলায়ও সমানভাবে পারদর্শী। ক্র্যাব সেই ঐতিহ্য ধরে রাখায় কার্যনির্বাহী কমিটিকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
ক্র্যাব সভাপতি মির্জা মেহেদী তমাল বলেন, সবচেয়ে বড় ইভেন্ট হচ্ছে ক্র্যাব স্পোর্টস ফেস্টিভ্যাল। এবার আরও বর্ণাঢ্য আয়োজনে উৎসবের অ্যামেজ নিয়ে এসেছে।
সাধারণ সম্পাদক এম এম বাদশাহ্ বলেন, ১০ দিনব্যাপী এ আয়োজন ক্র্যাব সদস্যদের সম্প্রীতির বন্ধনকে আরো শক্তিশালী করেছে। এ ধারা অব্যহত রাখতে নেওয়া হচ্ছে বিশেষ উদ্যোগ।

