বিশেষ প্রতিনিধি
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে শপথ চেয়ে হাইকোর্টে এখনো রিট করেননি বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। বিভিন্ন গণমাধ্যমে হওয়া সংবাদ প্রকাশের প্রেক্ষিতে রোববার বিকেলে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এই দাবি করেন।
বিবৃতিতে ইশরাক হোসেন বলেন,'যেহেতু স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় কর্তৃক "সিটি কর্পোরেশন আইন" অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শপথ পড়ানোর কোন পদক্ষেপ দৃশ্যমান হয়নি, তাই কোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার বিষয়ে আমরা আলোচনা করছি। এখন পর্যন্ত রিট পিটিশন দায়ের অথবা চূড়ান্ত করা হয়নি। আদালতের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে আমরা একটা এন্ট্রি করিয়েছি মাত্র। এটা জাস্ট একটা এন্ট্রি মাত্র। রিট পিটিশন নয়।'
প্রসঙ্গত, রোববার বিভিন্ন গণমাধ্যমে 'শপথ চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেছেন ইশরাক হোসেন' মর্মে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এর প্রেক্ষিতেই এই বিবৃতি পাঠান ইশরাক হোসেন।
২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন হয়। প্রশ্নবিদ্ধ ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। নির্বাচনে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ফল বাতিল চেয়ে ২০২০ সালের ৩ মার্চ মামলা করেন ইশরাক। গত ২৭ মার্চ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২০২০ সালের নির্বাচনে ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণার ফল বাতিল করে ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করেন ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম। রায় পাওয়ার পর গত ২৭ এপ্রিল গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
কিন্তু তাকে যেন শপথ পড়ানো না হয় সেজন্য গত ১৪ মে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মামুনুর রশিদ। কিন্তু আইনি জটিলতার কথা বলে ইশরাকের শপথের আয়োজন থেকে বিরত থাকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়।
গত ২২ মে ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশনের দেওয়া গেজেটের বৈধতা নিয়ে এবং শপথ পড়ানো থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা চেয়ে করা রিট খারিজ করে আদেশ দেন হাইকোর্ট।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে শপথ চেয়ে হাইকোর্টে এখনো রিট করেননি বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। বিভিন্ন গণমাধ্যমে হওয়া সংবাদ প্রকাশের প্রেক্ষিতে রোববার বিকেলে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এই দাবি করেন।
বিবৃতিতে ইশরাক হোসেন বলেন,'যেহেতু স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় কর্তৃক "সিটি কর্পোরেশন আইন" অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শপথ পড়ানোর কোন পদক্ষেপ দৃশ্যমান হয়নি, তাই কোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার বিষয়ে আমরা আলোচনা করছি। এখন পর্যন্ত রিট পিটিশন দায়ের অথবা চূড়ান্ত করা হয়নি। আদালতের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে আমরা একটা এন্ট্রি করিয়েছি মাত্র। এটা জাস্ট একটা এন্ট্রি মাত্র। রিট পিটিশন নয়।'
প্রসঙ্গত, রোববার বিভিন্ন গণমাধ্যমে 'শপথ চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেছেন ইশরাক হোসেন' মর্মে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এর প্রেক্ষিতেই এই বিবৃতি পাঠান ইশরাক হোসেন।
২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাচন হয়। প্রশ্নবিদ্ধ ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। নির্বাচনে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ফল বাতিল চেয়ে ২০২০ সালের ৩ মার্চ মামলা করেন ইশরাক। গত ২৭ মার্চ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২০২০ সালের নির্বাচনে ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণার ফল বাতিল করে ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করেন ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম। রায় পাওয়ার পর গত ২৭ এপ্রিল গেজেট প্রকাশ করে নির্বাচন কমিশন।
কিন্তু তাকে যেন শপথ পড়ানো না হয় সেজন্য গত ১৪ মে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মামুনুর রশিদ। কিন্তু আইনি জটিলতার কথা বলে ইশরাকের শপথের আয়োজন থেকে বিরত থাকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়।
গত ২২ মে ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশনের দেওয়া গেজেটের বৈধতা নিয়ে এবং শপথ পড়ানো থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা চেয়ে করা রিট খারিজ করে আদেশ দেন হাইকোর্ট।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে