স্টাফ রিপোর্টার
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, সংস্কার না করে নির্বাচন হলে যেই লাউ সেই কদু হবে। এতে আরেকটা ফ্যাসিবাদের জন্ম নেবে। বৃহস্পতিবার বিকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে আদর্শ শিক্ষক ফেডারেশন আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান বক্তার বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
গোলাম পরওয়ার বলেন, ৫ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টা যে জুলাই ঘোষণা দিয়েছেন, তাতে ছাত্রজনতার অবদানকেই স্বীকৃতি দেয়া হয়নি। এ সরকারের উচিত ছিল, জনআকাঙ্খার ভিত্তিতে এই ঘোষণা দেয়া। কিন্তু যারা এই ঘোষণার ড্রাফট করে দিয়েছেন, তারা কোন একটি দলের চিন্তা বা গাইডলাইন তুলে ধরেছেন কিনা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এতে আমাদের আশা শতভাগ পূর্ণ হয়নি। অসম্পূর্ণ একটা বিবৃতির মত পাঠ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, জুলাই ঘোষণা সংশোধনের সুযোগ আছে। অবিলম্বে এই ঘোষণায় আলেম-ওলামার অবদান, পিলখানা ও শাপলা হত্যাকাণ্ড সহ অনেকগুলো বিষয় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। শিক্ষক-ছাত্রদের অবদান তুলে ধরতে হবে। এটাকে আইনি ভিত্তি দিতে হবে। জুলাই সনদের ভিত্তিতে আগামী নির্বাচন দিতে হবে। আইনি ভিত্তি না দিলে আগামী সরকার সব কিছু মুছে দেবে।
বর্তমান সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে গোলাম পরওয়ার বলেন, বিগত সময়ে শিক্ষকদের দুর্ভোগ, বঞ্চনা দুর করতে হবে। শিক্ষকদের এমপিও, অবসর ভাতা সহ সব সমস্যার সমাধান করতে হবে। তিনি দেশের উপযোগী সমন্বিত একটি শিক্ষানীতি প্রণয়নের দাবি জানান।
আদর্শ শিক্ষক ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. এম কোরবান আলীর সভাপতিত্বে ‘জুলাই অভ্যুত্থানে ছাত্র-শিক্ষক-জনতার অবদান ও করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। স্বাগত বক্তব্য দেন ফেডারেশনের জেনারেল সেক্রেটারি অধ্যাপক এবিএম ফজলুল করীম।
আরো বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জামায়াতের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. উমার আলী, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. আবুল কালাম পাটোয়ারী,অধ্যাপক নূর নবী মানিক, অধ্যক্ষ মাওলানা ফারুক, অধ্যক্ষ মুনজুরুল হক, অধ্যক্ষ ড. সাখাওয়াত হোসাইন, জিএম আলাউদ্দিন, অধ্যক্ষ মাওলানা সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, সংস্কার না করে নির্বাচন হলে যেই লাউ সেই কদু হবে। এতে আরেকটা ফ্যাসিবাদের জন্ম নেবে। বৃহস্পতিবার বিকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে আদর্শ শিক্ষক ফেডারেশন আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান বক্তার বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
গোলাম পরওয়ার বলেন, ৫ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টা যে জুলাই ঘোষণা দিয়েছেন, তাতে ছাত্রজনতার অবদানকেই স্বীকৃতি দেয়া হয়নি। এ সরকারের উচিত ছিল, জনআকাঙ্খার ভিত্তিতে এই ঘোষণা দেয়া। কিন্তু যারা এই ঘোষণার ড্রাফট করে দিয়েছেন, তারা কোন একটি দলের চিন্তা বা গাইডলাইন তুলে ধরেছেন কিনা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এতে আমাদের আশা শতভাগ পূর্ণ হয়নি। অসম্পূর্ণ একটা বিবৃতির মত পাঠ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, জুলাই ঘোষণা সংশোধনের সুযোগ আছে। অবিলম্বে এই ঘোষণায় আলেম-ওলামার অবদান, পিলখানা ও শাপলা হত্যাকাণ্ড সহ অনেকগুলো বিষয় অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। শিক্ষক-ছাত্রদের অবদান তুলে ধরতে হবে। এটাকে আইনি ভিত্তি দিতে হবে। জুলাই সনদের ভিত্তিতে আগামী নির্বাচন দিতে হবে। আইনি ভিত্তি না দিলে আগামী সরকার সব কিছু মুছে দেবে।
বর্তমান সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে গোলাম পরওয়ার বলেন, বিগত সময়ে শিক্ষকদের দুর্ভোগ, বঞ্চনা দুর করতে হবে। শিক্ষকদের এমপিও, অবসর ভাতা সহ সব সমস্যার সমাধান করতে হবে। তিনি দেশের উপযোগী সমন্বিত একটি শিক্ষানীতি প্রণয়নের দাবি জানান।
আদর্শ শিক্ষক ফেডারেশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. এম কোরবান আলীর সভাপতিত্বে ‘জুলাই অভ্যুত্থানে ছাত্র-শিক্ষক-জনতার অবদান ও করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। স্বাগত বক্তব্য দেন ফেডারেশনের জেনারেল সেক্রেটারি অধ্যাপক এবিএম ফজলুল করীম।
আরো বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জামায়াতের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. উমার আলী, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. আবুল কালাম পাটোয়ারী,অধ্যাপক নূর নবী মানিক, অধ্যক্ষ মাওলানা ফারুক, অধ্যক্ষ মুনজুরুল হক, অধ্যক্ষ ড. সাখাওয়াত হোসাইন, জিএম আলাউদ্দিন, অধ্যক্ষ মাওলানা সিরাজুল ইসলাম প্রমুখ।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে