স্টাফ রিপোর্টার
সবার আগে পুলিশ সংস্কারের প্রয়োজন ছিল বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। কোনো এলাকায় পুলিশ কারও কথা শোনে না, আইনশৃঙ্খলার বেহাল দশা। সরকার বলে কিছু আছে? সাদা পাথর চলে যায়, বালু চলে যায় কিন্তু সরকার কিছুই ঠেকাতে পারে না।
মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) শফিকুল কবির মিলনায়তনে গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত ‘বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতা এবং করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, প্রফেসর ইউনূস তো বলেছিলেন, আমাদের টপ প্রায়োরিটি হলো পুলিশ সার্ভিস। আমি আজ ১৩ মাস পর সরকারকে জিজ্ঞাসা করতে পারি, কী অবস্থা এখন পুলিশের? পুলিশ কোন জায়গায় দায়িত্ব পালন করছে? পুলিশের মধ্যে তো একটা ট্রমা আছে। ভয় পায়, কোথাও যেতে চায় না। সরকারের দায়িত্ব কী ছিল? সবার আগে পুলিশ ঠিক করা। এই যে সংস্কার নিয়ে একটা কথা বলেন, অন্যকিছু ১০ বছর থাকবে, না ১৫ বছর থাকবে। লোয়ার হাউজ না আপার হাউজ আগে ঠিক করেন। পুলিশ কবে ঠিক করবেন?
নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক বলেন, দেশের ওপর ঝড় বয়ে যাচ্ছে, সরকার কি পথ হারিয়েছে নির্বাচন পেছানোর কোনো সুযোগ নেই: আইন উপদেষ্টা নির্বাচনের বিকল্প কিছু ভাবলে জাতির জন্য খুবই বিপজ্জনক হবে: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচনের দিন নিরাপত্তাহীনতার শঙ্কা জানিয়ে তিনি বলেন, আপনি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে দেখেন কী অবস্থা। প্রত্যেক জায়গায় স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের হানাহানি, কেন? এতগুলো বছর অন্যায়ভাবে যারা ক্ষমতায় ছিল তাদের প্রশ্ন আনছি না। কিন্তু এই সরকার আসার পর এগুলো কেন? রাতের বেলা প্রক্টর, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর ফেসবুকে কাঁদছেন। সারা দেশের মানুষের কাছে বলছে, আমরা অসহায়, আমাদের বাঁচান। কেউ বাঁচাতে যায়নি। তাহলে একইভাবে ভোটের দিন ক্যান্ডিডেটদের পেটাতে থাকবে, ক্যান্ডিডেটদের মারতে থাকবে, বলবে আমাকে বাঁচান, কিন্তু কেউ বাঁচাতে পারবে না।
তিনি আরো বলেন, আমরা তার (ড. ইউনূস) সঙ্গে দেখা করে প্রস্তাব করলাম যে, আপনার উচিত হবে সব পার্টিকে নিয়ে একটা কাউন্সিল করা। যখন যখন দরকার বসবেন, কথা বলবেন। ক্রাইসিস হবে, তাদের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নিয়ে সেভাবে দেশ চালাবেন। কিন্তু একদিনও সেটি করলেন না। যখন ক্রাইসিস হয় তখন শুধু আমাদের ডাকেন।
জুনায়েদ সাকি বলেন, অনেকের মধ্যে আমরা অনেক কিছু দেখতে পাচ্ছি, কিন্তু বাস্তব কাজের চাইতে আকাশকুসুম কল্পনার জায়গাটি অনেক বেশি। অথবা তারা নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক পক্ষের পক্ষপাতিত্ব করতে চায়। কোনো রাজনৈতিক পক্ষের রাজনীতি করার কোনো অধিকার সম্পর্কে আমরা কখনোই বিরোধ সৃষ্টি করি না।
তিনি বলেন, এখন কেউ যদি মনে করেন যে, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে এই নির্দিষ্ট একটি সংস্কার জরুরি। যেমনটা তারা বলছেন সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতি আনতে হবে। এটা না হলে নির্বাচনে যাব না অথবা নির্বাচন হবে না। তাহলে তো সেটি হয় না।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি) সভাপতি ব্যারিষ্টার তানিয়া রবের সভাপতিত্বে গণতন্ত্র মঞ্চের বিভিন্ন শরীক দলের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
সবার আগে পুলিশ সংস্কারের প্রয়োজন ছিল বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না। কোনো এলাকায় পুলিশ কারও কথা শোনে না, আইনশৃঙ্খলার বেহাল দশা। সরকার বলে কিছু আছে? সাদা পাথর চলে যায়, বালু চলে যায় কিন্তু সরকার কিছুই ঠেকাতে পারে না।
মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) শফিকুল কবির মিলনায়তনে গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত ‘বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতা এবং করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, প্রফেসর ইউনূস তো বলেছিলেন, আমাদের টপ প্রায়োরিটি হলো পুলিশ সার্ভিস। আমি আজ ১৩ মাস পর সরকারকে জিজ্ঞাসা করতে পারি, কী অবস্থা এখন পুলিশের? পুলিশ কোন জায়গায় দায়িত্ব পালন করছে? পুলিশের মধ্যে তো একটা ট্রমা আছে। ভয় পায়, কোথাও যেতে চায় না। সরকারের দায়িত্ব কী ছিল? সবার আগে পুলিশ ঠিক করা। এই যে সংস্কার নিয়ে একটা কথা বলেন, অন্যকিছু ১০ বছর থাকবে, না ১৫ বছর থাকবে। লোয়ার হাউজ না আপার হাউজ আগে ঠিক করেন। পুলিশ কবে ঠিক করবেন?
নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক বলেন, দেশের ওপর ঝড় বয়ে যাচ্ছে, সরকার কি পথ হারিয়েছে নির্বাচন পেছানোর কোনো সুযোগ নেই: আইন উপদেষ্টা নির্বাচনের বিকল্প কিছু ভাবলে জাতির জন্য খুবই বিপজ্জনক হবে: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচনের দিন নিরাপত্তাহীনতার শঙ্কা জানিয়ে তিনি বলেন, আপনি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে দেখেন কী অবস্থা। প্রত্যেক জায়গায় স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের হানাহানি, কেন? এতগুলো বছর অন্যায়ভাবে যারা ক্ষমতায় ছিল তাদের প্রশ্ন আনছি না। কিন্তু এই সরকার আসার পর এগুলো কেন? রাতের বেলা প্রক্টর, প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর ফেসবুকে কাঁদছেন। সারা দেশের মানুষের কাছে বলছে, আমরা অসহায়, আমাদের বাঁচান। কেউ বাঁচাতে যায়নি। তাহলে একইভাবে ভোটের দিন ক্যান্ডিডেটদের পেটাতে থাকবে, ক্যান্ডিডেটদের মারতে থাকবে, বলবে আমাকে বাঁচান, কিন্তু কেউ বাঁচাতে পারবে না।
তিনি আরো বলেন, আমরা তার (ড. ইউনূস) সঙ্গে দেখা করে প্রস্তাব করলাম যে, আপনার উচিত হবে সব পার্টিকে নিয়ে একটা কাউন্সিল করা। যখন যখন দরকার বসবেন, কথা বলবেন। ক্রাইসিস হবে, তাদের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নিয়ে সেভাবে দেশ চালাবেন। কিন্তু একদিনও সেটি করলেন না। যখন ক্রাইসিস হয় তখন শুধু আমাদের ডাকেন।
জুনায়েদ সাকি বলেন, অনেকের মধ্যে আমরা অনেক কিছু দেখতে পাচ্ছি, কিন্তু বাস্তব কাজের চাইতে আকাশকুসুম কল্পনার জায়গাটি অনেক বেশি। অথবা তারা নির্দিষ্ট কোনো রাজনৈতিক পক্ষের পক্ষপাতিত্ব করতে চায়। কোনো রাজনৈতিক পক্ষের রাজনীতি করার কোনো অধিকার সম্পর্কে আমরা কখনোই বিরোধ সৃষ্টি করি না।
তিনি বলেন, এখন কেউ যদি মনে করেন যে, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে এই নির্দিষ্ট একটি সংস্কার জরুরি। যেমনটা তারা বলছেন সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতি আনতে হবে। এটা না হলে নির্বাচনে যাব না অথবা নির্বাচন হবে না। তাহলে তো সেটি হয় না।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি) সভাপতি ব্যারিষ্টার তানিয়া রবের সভাপতিত্বে গণতন্ত্র মঞ্চের বিভিন্ন শরীক দলের নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের বিশেষ আদেশ রাষ্ট্রপতি নয়, প্রধান উপদেষ্টার মাধ্যমে জারি করার কথা বলেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
১ ঘণ্টা আগেপরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৫ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৫ ঘণ্টা আগে