আমার দেশ অনলাইন
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হতে পারে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন । এ উপলক্ষে প্রস্তুতি শুরু করেছে বিএনপি। দলীয় ফোরামে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সঙ্গে বৈঠক চলছে। আগামী মাসের মধ্যে দুই শতাধিক আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করা হবে।
বাকি আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকা তৈরির কাজ চলমান থাকবে। তবে চূড়ান্ত তালিকার জন্য নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাই এ তালিকায় নাম লেখাতে সম্ভাব্য প্রার্থীরা নিজ নিজ আসনে ব্যাপক গণসংযোগ করছেন। যোগ দিচ্ছেন বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে। এর মাধ্যমে তারা দলীয় হাইকমান্ডের নজরে আসতে চান।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, জামায়াতে ইসলামী প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে নির্বাচনমুখী ব্যাপক কার্যক্রম শুরু করেছে। কিন্তু অধিকাংশ আসনে বিএনপির একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী থাকায় নির্বাচনি প্রচার সেভাবে শুরু করা যাচ্ছে না। আগে দলের পরিকল্পনায় ছিল তফসিল ঘোষণা হওয়ার পর প্রার্থী ঘোষণা করা হবে। কিন্তু ডাকসু ও জাকসু ভোটে ছাত্রদল প্যানেলের পরাজয়ের পর এ সিদ্ধান্তে পরিবর্তন আনা হয়। এখন পরিকল্পনা হচ্ছে, আগামী মাসের মধ্যে দুই শতাধিক আসনে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করা হবে। এ লক্ষ্যে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং দলের শীর্ষনেতারা মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সঙ্গে কথা বলছেন।
বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে এবার প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে নতুনত্ব আনতে চায় দলের হাইকমান্ড। ধানের শীষ প্রতীক পেতে হলে প্রার্থীকে জনপ্রিয়, সৎ ও জনসম্পৃক্ত হতে হবে। সেক্ষত্রে বয়স কোনো বাধা হবে না। এছাড়া অতীতে যারা ত্যাগ স্বীকার করেছেন এবং আন্দোলন-সংগ্রামে অংশ নিয়েছেন, তাদেরও গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনায় রাখা হবে। এবার চমক হিসেবে থাকবে তরুণদের মনোনয়ন দেওয়ার বিষয়টি। এক্ষেত্রে শতাধিক আসনে মনোনয়ন পেতে পারেন উচ্চশিক্ষিত, দক্ষ, তরুণ এবং সাবেক ছাত্রনেতারা।
তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দীর্ঘ ১৭ বছর মানুষ ভোটকেন্দ্রে যেতে পারেননি। জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে শেখ হাসিনার পতনের পর মানুষ ভোট দিয়ে নতুন সরকার গঠনের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। এ আগ্রহ কাজে লাগিয়ে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা নিজেদের জনসম্পৃক্ত করার জন্য গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। পাশাপাশি দলের হাইকমান্ডের নজরে আসার চেষ্টাও তারা করে যাচ্ছেন।
সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চোধুরী এ্যানি বলেন, জনগণ গণতন্ত্রের ভিত শক্তিশালী করার জন্য নির্বাচনমুখী হয়ে পড়েছে। মানুষও ভোট দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। এই নির্বাচনমুখী ব্যবস্থাকে জনগণের কাছে উৎসবমুখর পরিস্থিতিতে নিয়ে যাওয়ার জন্য আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ।
দলের সবুজ সংকেত পেয়ে ঢাকা-৪ আসনে গণসংযোগ করছেন মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব তানভীর আহমেদ রবিন। তিনি আমার দেশকে বলেন, প্রতিদিনই বিএনপির ৩১ দফা কর্মসূচি নিয়ে মানুষের ঘরে ঘরে যাচ্ছি। একই সঙ্গে এলাকার সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে তা সমাধানের পরিকল্পনা করছি।
দলীয় নির্দেশনা পেয়ে নির্বাচনি প্রচার শুরু করেছেন সুনামগঞ্জ-১ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী যুবদলের সহসাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান সরকার। তিনি প্রতিদিনই বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি জানান, এলাকার বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের পরিকল্পনা তুলে ধরা হচ্ছে ভোটারদের কাছে।
এদিকে, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান এবং নজরুল ইসলাম খান গত বুধবার রাতে সিরাজগঞ্জ, পাবনা, জামালপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং গাইবান্ধা জেলার মনোনয়নপ্রত্যাশী নেতাদের সাক্ষাৎকার নেন। বৈঠক শেষে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সাক্ষাৎকার দিতে আসা কয়েকজন আমার দেশকে জানান, কয়েকটি জেলার সংসদীয় আসনের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের ডাকা হয়। স্থায়ী কমিটির সদস্যরা সংশ্লিষ্ট এলাকার বিষয়ে খোঁজখবর নেন। বৈঠকে অংশ নেওয়া নেতারা তাদের এলাকার অবস্থা তুলে ধরেন।
বৈঠকে অংশ নেওয়া এক মনোনয়নপ্রত্যাশী জানান, দল এখনো চূড়ান্ত মনোনয়ন দেয়নি। তবে এলাকায় কাজ করার নির্দেশনা দিয়েছে। বলা হয়েছে, যাকেই মনোনয়ন দেওয়া হোক না কেন, সবাই মিলে কাজ করতে হবে।
সিরাজগঞ্জ-২ আসন থেকে নির্বাচন করবেন জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা মোস্তফা জামান। তিনি আমার দেশকে বলেন, আমার বাবা সাবেক এমপি মির্জা মুরাদুজ্জামান মানুষের জন্য তার জীবন উৎসর্গ করে গেছেন। আমি তার সন্তান হিসেবে তার অসমাপ্ত কাজ সম্পন্ন করতে এবং এলাকার জনগণের সুখ-দুঃখে পাশে থাকতে চাই।
গাজীপুর-৪ আসন থেকে মনোয়নপ্রত্যাশী মেজর (অব.) মোহাম্মদ শফিউল্লাহ। তিনি আমার দেশকে বলেন, গাজীপুরের কাপাসিয়ায় বিএনপি নেতাকর্মীদের নির্মূল করার পরিকল্পনায় ছিল আওয়ামী লীগ। এলাকার উন্নয়নে সরকারি দলের কোনো পরিকল্পনা ছিল বলে মনে হয়নি। কাপাসিয়াকে আধুনিক উপজেলা করার পরিকল্পনা নিয়েছি। এ লক্ষ্যে প্রতিদিন গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছি।
দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন জানান, বিএনপির প্রার্থী কে হবেন তা নিয়ে দলের পক্ষ থেকে জরিপ চলছে। যারা নিজ নিজ এলাকায় জনপ্রিয়, তাদেরই বিএনপি মনোনয়ন দেবে। শিগগির মনোনয়ন দেওয়ার ব্যাপারে বিএনপির সর্বোচ্চ নেতৃত্ব সিদ্ধান্ত নেবেন।
বিএনপির এক নীতিনির্ধারক নাম প্রকাশ না করে আমার দেশকে বলেন, দল এখনো প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করেনি। তবে দলের উদ্যোগে পরিচালিত কয়েকটি জরিপ ও সাংগঠনিক সম্পাদকদের রিপোর্টের ভিত্তিতে সম্ভাব্য প্রার্থী কারা হতে পারেন, তার একটি আভাস পাওয়া গেছে। দেখা গেছে, প্রায় ১৫০ আসনে প্রার্থিতা নিয়ে তেমন একটা জটিলতা নেই। বাকি দেড়শ আসনের প্রার্থী চূড়ান্ত করা নিয়ে কাজ চলছে। এর মধ্যে ৫০টির মতো আসন ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের মিত্রদের জন্য ছাড়ার চিন্তাভাবনা রয়েছে। আগামী মাসের মধ্যে দল ও জোটের প্রার্থিতা চূড়ান্ত করার চেষ্টা চলছে। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রার্থী চূড়ান্ত করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হতে পারে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন । এ উপলক্ষে প্রস্তুতি শুরু করেছে বিএনপি। দলীয় ফোরামে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সঙ্গে বৈঠক চলছে। আগামী মাসের মধ্যে দুই শতাধিক আসনে প্রার্থী চূড়ান্ত করা হবে।
বাকি আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকা তৈরির কাজ চলমান থাকবে। তবে চূড়ান্ত তালিকার জন্য নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাই এ তালিকায় নাম লেখাতে সম্ভাব্য প্রার্থীরা নিজ নিজ আসনে ব্যাপক গণসংযোগ করছেন। যোগ দিচ্ছেন বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে। এর মাধ্যমে তারা দলীয় হাইকমান্ডের নজরে আসতে চান।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, জামায়াতে ইসলামী প্রার্থী ঘোষণা দিয়ে নির্বাচনমুখী ব্যাপক কার্যক্রম শুরু করেছে। কিন্তু অধিকাংশ আসনে বিএনপির একাধিক মনোনয়নপ্রত্যাশী থাকায় নির্বাচনি প্রচার সেভাবে শুরু করা যাচ্ছে না। আগে দলের পরিকল্পনায় ছিল তফসিল ঘোষণা হওয়ার পর প্রার্থী ঘোষণা করা হবে। কিন্তু ডাকসু ও জাকসু ভোটে ছাত্রদল প্যানেলের পরাজয়ের পর এ সিদ্ধান্তে পরিবর্তন আনা হয়। এখন পরিকল্পনা হচ্ছে, আগামী মাসের মধ্যে দুই শতাধিক আসনে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করা হবে। এ লক্ষ্যে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং দলের শীর্ষনেতারা মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সঙ্গে কথা বলছেন।
বিএনপির নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে এবার প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে নতুনত্ব আনতে চায় দলের হাইকমান্ড। ধানের শীষ প্রতীক পেতে হলে প্রার্থীকে জনপ্রিয়, সৎ ও জনসম্পৃক্ত হতে হবে। সেক্ষত্রে বয়স কোনো বাধা হবে না। এছাড়া অতীতে যারা ত্যাগ স্বীকার করেছেন এবং আন্দোলন-সংগ্রামে অংশ নিয়েছেন, তাদেরও গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনায় রাখা হবে। এবার চমক হিসেবে থাকবে তরুণদের মনোনয়ন দেওয়ার বিষয়টি। এক্ষেত্রে শতাধিক আসনে মনোনয়ন পেতে পারেন উচ্চশিক্ষিত, দক্ষ, তরুণ এবং সাবেক ছাত্রনেতারা।
তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দীর্ঘ ১৭ বছর মানুষ ভোটকেন্দ্রে যেতে পারেননি। জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে শেখ হাসিনার পতনের পর মানুষ ভোট দিয়ে নতুন সরকার গঠনের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। এ আগ্রহ কাজে লাগিয়ে বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা নিজেদের জনসম্পৃক্ত করার জন্য গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। পাশাপাশি দলের হাইকমান্ডের নজরে আসার চেষ্টাও তারা করে যাচ্ছেন।
সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চোধুরী এ্যানি বলেন, জনগণ গণতন্ত্রের ভিত শক্তিশালী করার জন্য নির্বাচনমুখী হয়ে পড়েছে। মানুষও ভোট দেওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে। এই নির্বাচনমুখী ব্যবস্থাকে জনগণের কাছে উৎসবমুখর পরিস্থিতিতে নিয়ে যাওয়ার জন্য আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ।
দলের সবুজ সংকেত পেয়ে ঢাকা-৪ আসনে গণসংযোগ করছেন মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব তানভীর আহমেদ রবিন। তিনি আমার দেশকে বলেন, প্রতিদিনই বিএনপির ৩১ দফা কর্মসূচি নিয়ে মানুষের ঘরে ঘরে যাচ্ছি। একই সঙ্গে এলাকার সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে তা সমাধানের পরিকল্পনা করছি।
দলীয় নির্দেশনা পেয়ে নির্বাচনি প্রচার শুরু করেছেন সুনামগঞ্জ-১ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী যুবদলের সহসাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান সরকার। তিনি প্রতিদিনই বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি জানান, এলাকার বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের পরিকল্পনা তুলে ধরা হচ্ছে ভোটারদের কাছে।
এদিকে, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান এবং নজরুল ইসলাম খান গত বুধবার রাতে সিরাজগঞ্জ, পাবনা, জামালপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া এবং গাইবান্ধা জেলার মনোনয়নপ্রত্যাশী নেতাদের সাক্ষাৎকার নেন। বৈঠক শেষে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সাক্ষাৎকার দিতে আসা কয়েকজন আমার দেশকে জানান, কয়েকটি জেলার সংসদীয় আসনের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের ডাকা হয়। স্থায়ী কমিটির সদস্যরা সংশ্লিষ্ট এলাকার বিষয়ে খোঁজখবর নেন। বৈঠকে অংশ নেওয়া নেতারা তাদের এলাকার অবস্থা তুলে ধরেন।
বৈঠকে অংশ নেওয়া এক মনোনয়নপ্রত্যাশী জানান, দল এখনো চূড়ান্ত মনোনয়ন দেয়নি। তবে এলাকায় কাজ করার নির্দেশনা দিয়েছে। বলা হয়েছে, যাকেই মনোনয়ন দেওয়া হোক না কেন, সবাই মিলে কাজ করতে হবে।
সিরাজগঞ্জ-২ আসন থেকে নির্বাচন করবেন জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা মোস্তফা জামান। তিনি আমার দেশকে বলেন, আমার বাবা সাবেক এমপি মির্জা মুরাদুজ্জামান মানুষের জন্য তার জীবন উৎসর্গ করে গেছেন। আমি তার সন্তান হিসেবে তার অসমাপ্ত কাজ সম্পন্ন করতে এবং এলাকার জনগণের সুখ-দুঃখে পাশে থাকতে চাই।
গাজীপুর-৪ আসন থেকে মনোয়নপ্রত্যাশী মেজর (অব.) মোহাম্মদ শফিউল্লাহ। তিনি আমার দেশকে বলেন, গাজীপুরের কাপাসিয়ায় বিএনপি নেতাকর্মীদের নির্মূল করার পরিকল্পনায় ছিল আওয়ামী লীগ। এলাকার উন্নয়নে সরকারি দলের কোনো পরিকল্পনা ছিল বলে মনে হয়নি। কাপাসিয়াকে আধুনিক উপজেলা করার পরিকল্পনা নিয়েছি। এ লক্ষ্যে প্রতিদিন গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছি।
দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন জানান, বিএনপির প্রার্থী কে হবেন তা নিয়ে দলের পক্ষ থেকে জরিপ চলছে। যারা নিজ নিজ এলাকায় জনপ্রিয়, তাদেরই বিএনপি মনোনয়ন দেবে। শিগগির মনোনয়ন দেওয়ার ব্যাপারে বিএনপির সর্বোচ্চ নেতৃত্ব সিদ্ধান্ত নেবেন।
বিএনপির এক নীতিনির্ধারক নাম প্রকাশ না করে আমার দেশকে বলেন, দল এখনো প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করেনি। তবে দলের উদ্যোগে পরিচালিত কয়েকটি জরিপ ও সাংগঠনিক সম্পাদকদের রিপোর্টের ভিত্তিতে সম্ভাব্য প্রার্থী কারা হতে পারেন, তার একটি আভাস পাওয়া গেছে। দেখা গেছে, প্রায় ১৫০ আসনে প্রার্থিতা নিয়ে তেমন একটা জটিলতা নেই। বাকি দেড়শ আসনের প্রার্থী চূড়ান্ত করা নিয়ে কাজ চলছে। এর মধ্যে ৫০টির মতো আসন ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের মিত্রদের জন্য ছাড়ার চিন্তাভাবনা রয়েছে। আগামী মাসের মধ্যে দল ও জোটের প্রার্থিতা চূড়ান্ত করার চেষ্টা চলছে। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রার্থী চূড়ান্ত করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
২১ মিনিট আগেএর আগে বিকেল ৫টার দিকে তারা যমুনায় পৌঁছান। নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে ছিলেন- দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন ও যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন- জামায়াত ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, জামায়াত ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাছুম ও জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
২ ঘণ্টা আগেবিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, জুলাই সনদ মোটাদাগে সবাই মেনে নিয়েছে। এতে থাকা প্রতিশ্রুতিগুলোর দ্রুত বাস্তবায়ন করা উচিত।
২ ঘণ্টা আগে