স্টাফ রিপোর্টার
রাশেদ খাঁন তার নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া পোস্টে লেখেন, জাতীয় ঐক্যমত কমিশনে আলোচনার মাধ্যমেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, জুলাই সনদের আইনগতভিত্তি দেওয়া হবে। এবিষয়ে কোনদল আপত্তি করে নাই। এখন আইনগত ভিত্তি কিভাবে দিবে? জুলাই সনদের আইনগত ভিত্তি দেওয়ার জন্য ' জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ' প্রজ্ঞাপন আকারে জারি করে গণভোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
শুক্রবার গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন আরো বলেন, এরপর প্রথম অধিবেশনে জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়গুলো অনুমোদন পাবে। এর মাধ্যমে আগামী সংসদ একইসাথে ২টা বা দ্বৈত দায়িত্ব পাবে। সংসদীয় ক্ষমতার পাশাপাশি গাঠনিক ক্ষমতা (Constituting Power)। রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে ঐক্যমত কমিশনের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শেষ এবং পুরো জাতিকে সাক্ষ্য রাখার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস স্যারের পরামর্শে বড় ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে জাতীয় ঐক্যমত কমিশন। এরমধ্য দিয়ে তারা পুরো জাতিতে এই প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত সরকারের।
এটা ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস স্যারের সুদূরপ্রসারী সিদ্ধান্ত। কিন্তু সরকারের সাথে এনসিপির একটা দূরত্ব তৈরি হওয়ায় তারা সরকারকে বিতর্কিত করতে চাচ্ছে। যেমনটা উপদেষ্টাদের সেইফ এক্সিট নিয়ে বক্তব্য প্রদানের মাধ্যমে করেছে। যে উপদেষ্টাদের নিয়োগ দিয়েছে তৎকালীন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ তথা বর্তমান এমসিপির নেতৃবৃন্দ।
নাহিদ ইসলাম নিজেই প্রেস কনফারেন্স করে বলেছিলেন, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৬ সদস্যের লিয়াজোঁ কমিটির পরামর্শে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করা হয়েছে। সেই তাদের সাথে সরকারের মতবিরোধ তৈরি হয়েছে। এর দায় কি অন্যরা নিতে পারে? আমি এনসিপির নেতৃবৃন্দকে পরামর্শ দিবো, আপনাদের দ্বারা গঠিত সরকার ও নিয়োগকৃত উপদেষ্টাদের সাথে আপনাদের সমস্যাগুলো আলোচনার মাধ্যমে মিটিয়ে নেন। মানুষকে বিভ্রান্ত করতে আইনগত ভিত্তির ফাঁকা অযুহাত সামনে আনিনেন না।
আইনগত ভিত্তি দেওয়ার জন্য এবং এই প্রক্রিয়ায় পুরো জাতিকে অন্তর্ভুক্ত করার জন্যই আজকের এই আয়োজন। এতে আপনাদের সহযোগিতা থাকলে আপনারা একটি গণতান্ত্রিক দল হিসেবে সবার বাহবা পেতেন। কিন্তু আপনারা নিজেদের হাতে কিছু রাজনীতি রাখার জন্য হঠকারিতা শুরু করেছে।
আজকে অনেকে বিভ্রান্ত হলেও, ঠিক কিছুদিন পরে যখন সত্যিই ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস স্যার প্রমাণ করবেন, তিনিই ঠিক ছিলেন, তখনই কিন্তু সত্যিই এই ছেলেমানুষীর জন্য লজ্জা পাবেন ও আফসোস করবেন।
রাশেদ খাঁন তার নিজের ফেসবুক আইডিতে দেওয়া পোস্টে লেখেন, জাতীয় ঐক্যমত কমিশনে আলোচনার মাধ্যমেই সিদ্ধান্ত হয়েছে, জুলাই সনদের আইনগতভিত্তি দেওয়া হবে। এবিষয়ে কোনদল আপত্তি করে নাই। এখন আইনগত ভিত্তি কিভাবে দিবে? জুলাই সনদের আইনগত ভিত্তি দেওয়ার জন্য ' জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ' প্রজ্ঞাপন আকারে জারি করে গণভোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
শুক্রবার গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন আরো বলেন, এরপর প্রথম অধিবেশনে জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়গুলো অনুমোদন পাবে। এর মাধ্যমে আগামী সংসদ একইসাথে ২টা বা দ্বৈত দায়িত্ব পাবে। সংসদীয় ক্ষমতার পাশাপাশি গাঠনিক ক্ষমতা (Constituting Power)। রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে ঐক্যমত কমিশনের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শেষ এবং পুরো জাতিকে সাক্ষ্য রাখার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস স্যারের পরামর্শে বড় ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে জাতীয় ঐক্যমত কমিশন। এরমধ্য দিয়ে তারা পুরো জাতিতে এই প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত সরকারের।
এটা ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস স্যারের সুদূরপ্রসারী সিদ্ধান্ত। কিন্তু সরকারের সাথে এনসিপির একটা দূরত্ব তৈরি হওয়ায় তারা সরকারকে বিতর্কিত করতে চাচ্ছে। যেমনটা উপদেষ্টাদের সেইফ এক্সিট নিয়ে বক্তব্য প্রদানের মাধ্যমে করেছে। যে উপদেষ্টাদের নিয়োগ দিয়েছে তৎকালীন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ তথা বর্তমান এমসিপির নেতৃবৃন্দ।
নাহিদ ইসলাম নিজেই প্রেস কনফারেন্স করে বলেছিলেন, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৬ সদস্যের লিয়াজোঁ কমিটির পরামর্শে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করা হয়েছে। সেই তাদের সাথে সরকারের মতবিরোধ তৈরি হয়েছে। এর দায় কি অন্যরা নিতে পারে? আমি এনসিপির নেতৃবৃন্দকে পরামর্শ দিবো, আপনাদের দ্বারা গঠিত সরকার ও নিয়োগকৃত উপদেষ্টাদের সাথে আপনাদের সমস্যাগুলো আলোচনার মাধ্যমে মিটিয়ে নেন। মানুষকে বিভ্রান্ত করতে আইনগত ভিত্তির ফাঁকা অযুহাত সামনে আনিনেন না।
আইনগত ভিত্তি দেওয়ার জন্য এবং এই প্রক্রিয়ায় পুরো জাতিকে অন্তর্ভুক্ত করার জন্যই আজকের এই আয়োজন। এতে আপনাদের সহযোগিতা থাকলে আপনারা একটি গণতান্ত্রিক দল হিসেবে সবার বাহবা পেতেন। কিন্তু আপনারা নিজেদের হাতে কিছু রাজনীতি রাখার জন্য হঠকারিতা শুরু করেছে।
আজকে অনেকে বিভ্রান্ত হলেও, ঠিক কিছুদিন পরে যখন সত্যিই ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস স্যার প্রমাণ করবেন, তিনিই ঠিক ছিলেন, তখনই কিন্তু সত্যিই এই ছেলেমানুষীর জন্য লজ্জা পাবেন ও আফসোস করবেন।
ইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জুলাই সনদের মধ্যে যেগুলো নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সেগুলো আগে পাস করে পরে নির্বাচন দিতে হবে। সেই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদকে আইনি রূপ দিতে হবে।
১৭ মিনিট আগেবৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে বলে জানান এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনের প্রক্রিয়া, মাঠ পর্যায়ের নিরপেক্ষতা ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
২২ মিনিট আগেনিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগে