ঐকমত্য কমিশনে এবি পার্টি
স্টাফ রিপোর্টার
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে ঐকমত্য না হলে গণভোট ছাড়া উপায় নেই বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু।
বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আহুত রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে তৃতীয় পর্যায়ের সভায় জুলাই ঘোষণাপত্র বাস্তবায়নের পদ্ধতি কী হবে তা নিয়ে এমন মন্তব্য করেন তিনি। বৈঠক শেষে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে একথা বলেন মজিবু রহমান মঞ্জু।
তিনি বলেছেন, সংবিধান পরিবর্তন, সংস্কার, সংশোধন, নতুন করে লিখা বা সংবিধান বাতিলের চুড়ান্ত ক্ষমতা হলো জনগণের। আমরা ঐক্যবদ্ধ মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ তৈরি করেছি। হয়তো কয়েকটি বিষয়ে কারও কারও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ (আপত্তি) আছে। কিন্তু চুড়ান্ত কোনটা হবে তা নির্ধারণের মূল ক্ষমতা হলো জনগণের। এজন্য জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে ঐকমত্য না হলে গণভোট ছাড়া উপায় নেই।
তিনি আরো বলেন, কমিশনের আজকের প্রস্তাবে জুলাই ঘোষণাপত্রের ২২ নম্বর অনুচ্ছেদকে রেফারেন্স আকারে উল্লেখ করায় কোন কোন রাজনৈতিক দল ও নেতা জুলাই ঘোষণাপত্রের বৈধতা নিয়ে মন্তব্য করেছেন। ব্রিফিংয়ে তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে যারা আজ প্রশ্ন তুলছেন কাল তারা সংসদে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করবেন এবং এই সনদকে প্রশ্নবিদ্ধ করবেননা তার নিশ্চয়তা কি?
দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার সানী আব্দুল হক বলেন, সংবিধানে এটা নেই ওটা নেই বলে সংবিধান সংস্কার করা যাবে না - এই ধারণাটি অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা পরিপন্থি। রাজনৈতিক দলগুলো যদি জুলাই সনদের বাস্তবায়নের পদ্ধতির প্রশ্নে নিজেদের অবস্থান থেকে নমনীয় না হয়, তবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পুরো প্রচেষ্টা মুখ থুবড়ে পড়বে যা জাতিকে এক গভীর সংকটের দিকে ঠেলে দিবে। সুতরাং, জাতীয় স্বার্থে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা জরুরী, নতুবা গণভোট ছাড়া কোন বিকল্প নেই। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সামনে ব্রিফ করেন দলের নেতৃবৃন্দ।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে ঐকমত্য না হলে গণভোট ছাড়া উপায় নেই বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু।
বুধবার জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আহুত রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে তৃতীয় পর্যায়ের সভায় জুলাই ঘোষণাপত্র বাস্তবায়নের পদ্ধতি কী হবে তা নিয়ে এমন মন্তব্য করেন তিনি। বৈঠক শেষে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে একথা বলেন মজিবু রহমান মঞ্জু।
তিনি বলেছেন, সংবিধান পরিবর্তন, সংস্কার, সংশোধন, নতুন করে লিখা বা সংবিধান বাতিলের চুড়ান্ত ক্ষমতা হলো জনগণের। আমরা ঐক্যবদ্ধ মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ তৈরি করেছি। হয়তো কয়েকটি বিষয়ে কারও কারও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ (আপত্তি) আছে। কিন্তু চুড়ান্ত কোনটা হবে তা নির্ধারণের মূল ক্ষমতা হলো জনগণের। এজন্য জুলাই সনদ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে ঐকমত্য না হলে গণভোট ছাড়া উপায় নেই।
তিনি আরো বলেন, কমিশনের আজকের প্রস্তাবে জুলাই ঘোষণাপত্রের ২২ নম্বর অনুচ্ছেদকে রেফারেন্স আকারে উল্লেখ করায় কোন কোন রাজনৈতিক দল ও নেতা জুলাই ঘোষণাপত্রের বৈধতা নিয়ে মন্তব্য করেছেন। ব্রিফিংয়ে তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে যারা আজ প্রশ্ন তুলছেন কাল তারা সংসদে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করবেন এবং এই সনদকে প্রশ্নবিদ্ধ করবেননা তার নিশ্চয়তা কি?
দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার সানী আব্দুল হক বলেন, সংবিধানে এটা নেই ওটা নেই বলে সংবিধান সংস্কার করা যাবে না - এই ধারণাটি অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা পরিপন্থি। রাজনৈতিক দলগুলো যদি জুলাই সনদের বাস্তবায়নের পদ্ধতির প্রশ্নে নিজেদের অবস্থান থেকে নমনীয় না হয়, তবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পুরো প্রচেষ্টা মুখ থুবড়ে পড়বে যা জাতিকে এক গভীর সংকটের দিকে ঠেলে দিবে। সুতরাং, জাতীয় স্বার্থে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা জরুরী, নতুবা গণভোট ছাড়া কোন বিকল্প নেই। বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সামনে ব্রিফ করেন দলের নেতৃবৃন্দ।
নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
৮ মিনিট আগেএর আগে বিকেল ৫টার দিকে তারা যমুনায় পৌঁছান। নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে ছিলেন- দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন ও যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ।
৩৩ মিনিট আগেপ্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন- জামায়াত ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, জামায়াত ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাছুম ও জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, জুলাই সনদ মোটাদাগে সবাই মেনে নিয়েছে। এতে থাকা প্রতিশ্রুতিগুলোর দ্রুত বাস্তবায়ন করা উচিত।
২ ঘণ্টা আগে