ড. মির্জা গালিবের পোস্ট
আমার দেশ অনলাইন
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি ও যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. মির্জা গালিব বলেছেন, আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে ইসলামপন্থি রাজনীতিকে রাজাকার, যুদ্ধাপরাধী ও জঙ্গি বলে দমন করার বহু চেষ্টা করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ এই দমন-নিপীড়ন করেও ইসলামপন্থি রাজনীতিকে আটকিয়ে রাখতে পারেনি।
বুধবার রাতে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।
পোস্টে মির্জা গালিব লেখেন, বাংলাদেশে গত আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে ইসলামপন্থি রাজনীতিকে রাজাকার, যুদ্ধাপরাধী এবং জঙ্গি যুদ্ধাপরাধী দমন করার বহু চেষ্টা করা। বাম এবং সেক্যুলার ব্লকের মধ্যে যারা ইসলামোফোব তারা বিচার বিবেচনার বাইরে গিয়ে এই দমন নিপীড়নকে বৈধতা দিয়েছেন। কিন্তু দিনের শেষে কি হয়েছে? এই পদ্ধতি তো কাজ করে নেই! বরং গণতান্ত্রিক স্পেইস সংকুচিত কইরা এই দমন নিপীড়ন চালানোর ফলে একদিকে ইসলামপন্থি রাজনীতিকে তারা আটকিয়ে রাখতে পারেনি।
আরেকদিকে, গণতান্ত্রিক আলাপ আলোচনার মধ্য দিয়ে যেই পারস্পরিক আদান-প্রদানের জায়গা তৈরির হওয়ার কথা, সেইটা নাই হইয়া গেছে। বিপরীতে, এই সিস্টেমের পতনের পর ইসলামপন্থীরা বরং অনেক কম রিয়াকশন দেখিয়েছে।
এখন, এই জুলাই পরবর্তী বাংলাদেশে সেই একই ভুল করে যাচ্ছে বামরা। হাসিনার পালানোর মধ্য দিয়ে তাদের নিজেদের যে লজ্জাজনক রাজনৈতিক পরাজয় হয়েছে- এটা মেনে নিয়া নিজেদের ভুল সংশোধনের পরিবর্তে তারা এক ধরনের ডিনায়াল আর প্রতিক্রিয়াশীল রাজনীতির মধ্যে আছে এখনও। এটা দু:দুঃখজনক। এই পদ্ধতি যদি কাজ করত, তাহলে তো গত ১৬ বছরেই কাজ করত।
মির্জা গালিব আরও লেখেন, ইসলামপন্থীদেরও উচিত কট্টর ইসলামোফোব বামদের বাদ দিয়ে সমাজের বাকি সবার সাথে সম্মানজনকভাবে আলাপ আলোচনার দরজা সবসময় উন্মুক্ত রাখা। সিভিল লিবার্টির জায়গায় ইসলামপন্থি রাজনীতির পজিশান কি, সেটা খোলামেলা ভাবে সমাজে আলাপ আলোচনা করা।
তিনি বলেন, পারস্পরিক আস্থা, শ্রদ্ধা, মেলামেশা, আলাপ-সালাপ বাদ দিয়ে একটা জাতি কখনও সামনে আগাইতে পারে না। গণতান্ত্রিক স্পেইস এবং বেসিক মানবাধিকার ঠিক থাকলে দিনের শেষে ইসলামপন্থি আর সেক্যুলার দুইপক্ষেরই সুবিধা হবে।
বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি ও যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড. মির্জা গালিব বলেছেন, আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে ইসলামপন্থি রাজনীতিকে রাজাকার, যুদ্ধাপরাধী ও জঙ্গি বলে দমন করার বহু চেষ্টা করা হয়েছে। আওয়ামী লীগ এই দমন-নিপীড়ন করেও ইসলামপন্থি রাজনীতিকে আটকিয়ে রাখতে পারেনি।
বুধবার রাতে নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।
পোস্টে মির্জা গালিব লেখেন, বাংলাদেশে গত আওয়ামী ফ্যাসিস্ট আমলে ইসলামপন্থি রাজনীতিকে রাজাকার, যুদ্ধাপরাধী এবং জঙ্গি যুদ্ধাপরাধী দমন করার বহু চেষ্টা করা। বাম এবং সেক্যুলার ব্লকের মধ্যে যারা ইসলামোফোব তারা বিচার বিবেচনার বাইরে গিয়ে এই দমন নিপীড়নকে বৈধতা দিয়েছেন। কিন্তু দিনের শেষে কি হয়েছে? এই পদ্ধতি তো কাজ করে নেই! বরং গণতান্ত্রিক স্পেইস সংকুচিত কইরা এই দমন নিপীড়ন চালানোর ফলে একদিকে ইসলামপন্থি রাজনীতিকে তারা আটকিয়ে রাখতে পারেনি।
আরেকদিকে, গণতান্ত্রিক আলাপ আলোচনার মধ্য দিয়ে যেই পারস্পরিক আদান-প্রদানের জায়গা তৈরির হওয়ার কথা, সেইটা নাই হইয়া গেছে। বিপরীতে, এই সিস্টেমের পতনের পর ইসলামপন্থীরা বরং অনেক কম রিয়াকশন দেখিয়েছে।
এখন, এই জুলাই পরবর্তী বাংলাদেশে সেই একই ভুল করে যাচ্ছে বামরা। হাসিনার পালানোর মধ্য দিয়ে তাদের নিজেদের যে লজ্জাজনক রাজনৈতিক পরাজয় হয়েছে- এটা মেনে নিয়া নিজেদের ভুল সংশোধনের পরিবর্তে তারা এক ধরনের ডিনায়াল আর প্রতিক্রিয়াশীল রাজনীতির মধ্যে আছে এখনও। এটা দু:দুঃখজনক। এই পদ্ধতি যদি কাজ করত, তাহলে তো গত ১৬ বছরেই কাজ করত।
মির্জা গালিব আরও লেখেন, ইসলামপন্থীদেরও উচিত কট্টর ইসলামোফোব বামদের বাদ দিয়ে সমাজের বাকি সবার সাথে সম্মানজনকভাবে আলাপ আলোচনার দরজা সবসময় উন্মুক্ত রাখা। সিভিল লিবার্টির জায়গায় ইসলামপন্থি রাজনীতির পজিশান কি, সেটা খোলামেলা ভাবে সমাজে আলাপ আলোচনা করা।
তিনি বলেন, পারস্পরিক আস্থা, শ্রদ্ধা, মেলামেশা, আলাপ-সালাপ বাদ দিয়ে একটা জাতি কখনও সামনে আগাইতে পারে না। গণতান্ত্রিক স্পেইস এবং বেসিক মানবাধিকার ঠিক থাকলে দিনের শেষে ইসলামপন্থি আর সেক্যুলার দুইপক্ষেরই সুবিধা হবে।
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের বিশেষ আদেশ রাষ্ট্রপতি নয়, প্রধান উপদেষ্টার মাধ্যমে জারি করার কথা বলেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
১ ঘণ্টা আগেপরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৫ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৫ ঘণ্টা আগে