বিশেষ প্রতিনিধি
পরাজিত ফ্যাসিবাদী শক্তির পক্ষ হয়ে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে ভারতের ষড়যন্ত্রমূলক পুশইন ও পানি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার ও সতর্ক থাকতে অন্তর্বর্তী সরকার ও দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু।
শনিবার খুলনায় এবি পার্টির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, পরাজিত ফ্যাসিবাদী শক্তির ষড়যন্ত্র এবং তাদের পক্ষ হয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতের নির্লজ্জ আগ্রাসী মনোভাব আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে হুমকির মুখে দাঁড় করিয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকার ও ফ্যাসিবাদ বিরোধী সকল পক্ষকে ক্ষুদ্র স্বার্থে বিভেদে লিপ্ত না হয়ে তা মোকাবেলার জন্য ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
এবি পার্টি খুলনা জেলা ও মহানগরের যৌথ আয়োজনে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
মহানগর আহ্বায়ক সাইদুল হক মিলনের সভাপতিত্বে সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
এতে আরও বক্তব্য রাখেন এবি পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ ইয়ামিনুর রহমান, চুয়াডাঙ্গা জেলার আহ্বায়ক আলমগীর হোসেন , কুষ্টিয়া জেলার আহ্ববায়ক আবু বক্কর সিদ্দিক, নড়াইল জেলার আহ্বায়ক মাহবুবুর রহমান, সাতক্ষীরা জেলার আহ্বায়ক ও সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল কাদের প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ফ্যাসিবাদী শাসক হাসিনার পতনের পর উচিত ছিল গণতন্ত্রের পক্ষের সকল শক্তি মিলে একটি কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করার। সরকার সবাইকে নিয়ে বসে, দেশকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা, খুনীদের বিচার, প্রয়োজনীয় সংস্কার ও একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের রোডম্যাপ তৈরী করতে পারতো। বড় রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত ছিল পরস্পর বিবাদে লিপ্ত না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে সেই রোডম্যাপ তৈরীতে ইতিবাচকভাবে সরকারের প্রতি চাপ ও সহযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টি করা। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন এক্ষেত্রে দু’পক্ষের মাঝখানে সমন্বয়ের দায়িত্ব পালন করতে পারত। কিন্তু সেসব না করে যে যার মত বিচ্ছিন্ন ও উস্কানিমূলক বক্তব্য দিয়ে পরিস্থিতিকে জটিল করে তুলেছে।
তিনি বলেন, পরাজিত আওয়ামী লীগ ও তাদের আশ্রয়দাতা ভারতের মোদি সরকার কিন্তু বসে নেই। দিন রাত তারা ভাবছে কিভাবে বাংলাদেশকে বিপদে ফেলা যায়। সাম্প্রতিক দেশের বিভিন্ন সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকদের জোরপূর্বক পুশইনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, সামনের বর্ষা মৌসুমে ভারতীয় পানি আগ্রাসন দিয়ে দেশকে ভয়াবহ বন্যার সম্মুখীন করতে পারে তারা- এ ব্যপারে এখন থেকে সচেতন ও আগাম সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
তিনি দেশের তৃতীয় বৃহত্তম শহর খুলনার নানা সমস্যা তুলে ধরে বলেন, বন্ধ হয়ে যাওয়া মিল কারখানাগুলো দক্ষ ব্যবস্থাপনা ও আধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে নতুন করে চালু করলে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানের বিরাট সুযোগ সৃষ্টি হতো। শহরে রিক্সা ও ইজিবাইকগুলো যত্রতত্র পার্কিংয়ের কারণে সৃষ্ট যানজট নিরসনে সিটি কর্পোরেশনের উদ্যোগে বিভিন্ন অঞ্চলে গ্যারেজের ব্যবস্থা রাখার প্রস্তাব করেন তিনি। মরনফাঁদ ফারাক্কা’র প্রভাবে সুন্দরবন ও তদসংলগ্ন অঞ্চল পরিবেশগত ঝুঁকিতে পড়ার ব্যপারে সরকারের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য তিনি দাবি জানান।
এর আগে মঞ্জু ৫ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর থিম সম্বলিত ফেস্টুন ও বেলুন উড়িয়ে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।
এমএস
পরাজিত ফ্যাসিবাদী শক্তির পক্ষ হয়ে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে ভারতের ষড়যন্ত্রমূলক পুশইন ও পানি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার ও সতর্ক থাকতে অন্তর্বর্তী সরকার ও দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু।
শনিবার খুলনায় এবি পার্টির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, পরাজিত ফ্যাসিবাদী শক্তির ষড়যন্ত্র এবং তাদের পক্ষ হয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারতের নির্লজ্জ আগ্রাসী মনোভাব আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বকে হুমকির মুখে দাঁড় করিয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকার ও ফ্যাসিবাদ বিরোধী সকল পক্ষকে ক্ষুদ্র স্বার্থে বিভেদে লিপ্ত না হয়ে তা মোকাবেলার জন্য ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
এবি পার্টি খুলনা জেলা ও মহানগরের যৌথ আয়োজনে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
মহানগর আহ্বায়ক সাইদুল হক মিলনের সভাপতিত্বে সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
এতে আরও বক্তব্য রাখেন এবি পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ ইয়ামিনুর রহমান, চুয়াডাঙ্গা জেলার আহ্বায়ক আলমগীর হোসেন , কুষ্টিয়া জেলার আহ্ববায়ক আবু বক্কর সিদ্দিক, নড়াইল জেলার আহ্বায়ক মাহবুবুর রহমান, সাতক্ষীরা জেলার আহ্বায়ক ও সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল কাদের প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ফ্যাসিবাদী শাসক হাসিনার পতনের পর উচিত ছিল গণতন্ত্রের পক্ষের সকল শক্তি মিলে একটি কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করার। সরকার সবাইকে নিয়ে বসে, দেশকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা, খুনীদের বিচার, প্রয়োজনীয় সংস্কার ও একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের রোডম্যাপ তৈরী করতে পারতো। বড় রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত ছিল পরস্পর বিবাদে লিপ্ত না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে সেই রোডম্যাপ তৈরীতে ইতিবাচকভাবে সরকারের প্রতি চাপ ও সহযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টি করা। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন এক্ষেত্রে দু’পক্ষের মাঝখানে সমন্বয়ের দায়িত্ব পালন করতে পারত। কিন্তু সেসব না করে যে যার মত বিচ্ছিন্ন ও উস্কানিমূলক বক্তব্য দিয়ে পরিস্থিতিকে জটিল করে তুলেছে।
তিনি বলেন, পরাজিত আওয়ামী লীগ ও তাদের আশ্রয়দাতা ভারতের মোদি সরকার কিন্তু বসে নেই। দিন রাত তারা ভাবছে কিভাবে বাংলাদেশকে বিপদে ফেলা যায়। সাম্প্রতিক দেশের বিভিন্ন সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকদের জোরপূর্বক পুশইনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, সামনের বর্ষা মৌসুমে ভারতীয় পানি আগ্রাসন দিয়ে দেশকে ভয়াবহ বন্যার সম্মুখীন করতে পারে তারা- এ ব্যপারে এখন থেকে সচেতন ও আগাম সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
তিনি দেশের তৃতীয় বৃহত্তম শহর খুলনার নানা সমস্যা তুলে ধরে বলেন, বন্ধ হয়ে যাওয়া মিল কারখানাগুলো দক্ষ ব্যবস্থাপনা ও আধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে নতুন করে চালু করলে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানের বিরাট সুযোগ সৃষ্টি হতো। শহরে রিক্সা ও ইজিবাইকগুলো যত্রতত্র পার্কিংয়ের কারণে সৃষ্ট যানজট নিরসনে সিটি কর্পোরেশনের উদ্যোগে বিভিন্ন অঞ্চলে গ্যারেজের ব্যবস্থা রাখার প্রস্তাব করেন তিনি। মরনফাঁদ ফারাক্কা’র প্রভাবে সুন্দরবন ও তদসংলগ্ন অঞ্চল পরিবেশগত ঝুঁকিতে পড়ার ব্যপারে সরকারের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য তিনি দাবি জানান।
এর আগে মঞ্জু ৫ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর থিম সম্বলিত ফেস্টুন ও বেলুন উড়িয়ে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।
এমএস
রাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৯ মিনিট আগেইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৪০ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জুলাই সনদের মধ্যে যেগুলো নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সেগুলো আগে পাস করে পরে নির্বাচন দিতে হবে। সেই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদকে আইনি রূপ দিতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেবৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে বলে জানান এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনের প্রক্রিয়া, মাঠ পর্যায়ের নিরপেক্ষতা ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে