স্টাফ রিপোর্টার
পাঁচ দফা গণদাবির পক্ষে দেশব্যাপী ব্যাপক জনমত গঠনের লক্ষ্যে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস। মঙ্গলবার এক যৌথ বিবৃতিতে সংগঠনের আমির মাওলানা মামুনুল হক ও মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
দাবিগুলো হলো— জুলাই সনদের অবিলম্বে পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন, জাতীয় সংসদের উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতি বাস্তবায়ন, জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের রাজনীতি নিষিদ্ধকরণ, আগামী নির্বাচনে প্রকৃত লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা ও জুলাই গণহত্যার বিচার দৃশ্যমান করা।
বিবৃতিতে বলা হয়, দেশ আজ ভয়াবহ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটে নিমজ্জিত। জনগণের ন্যায্য দাবি উপেক্ষা করে পুরনো স্বৈরতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা চাপিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে। জুলাই সনদের বাস্তবায়নে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করায় জাতি আজ রাজনৈতিক সঙ্কট, অর্থনৈতিক অস্থিরতা ও বিপর্যয়ের গভীর খাদে পতিত হচ্ছে। ইসলামী শক্তিকে দমিয়ে রাখার জন্য পরিকল্পিতভাবে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে এবং জাতীয় স্বার্থকে বিসর্জন দিয়ে বিদেশি প্রভুদের খুশি করার নীতি গ্রহণ করা হচ্ছে। আমরা স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিচ্ছি—জনগণের ঈমানি চেতনা ও জুলাই বিপ্লবের গণআকাঙ্ক্ষাকে পদদলিত করার যে কোনো ষড়যন্ত্র জনগণকে সঙ্গে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করা হবে।
ঘোষিত কর্মসূচি হলো—
১. পহেলা অক্টোবর থেকে ৯ অক্টোবর পর্যন্ত সারাদেশে ব্যাপক গণসংযোগ কর্মসূচি। এ সময় জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও ৫ দফা গণদাবির পক্ষে মতবিনিময় সভা, গোলটেবিল বৈঠক ও সেমিনারসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হবে।
২. ১০ অক্টোবর রাজধানী ঢাকায় গণমিছিল।
৩. ১২ অক্টোবর সারাদেশে জেলা প্রশাসকের নিকট স্মারকলিপি পেশ।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, সরকারকে জনগণের পক্ষ থেকে স্পষ্টভাবে সতর্ক করা হবে যে, জনগণের ন্যায্য দাবি পূরণে ব্যর্থ হলে আরো কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
নেতৃদ্বয় বলেন, জুলাই সনদ ও ৫ দফা দাবি কেবল বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কর্মসূচি নয়, বরং দল-মত-ধর্ম নির্বিশেষে এদেশের প্রতিটি মানুষের প্রাণের দাবি। এটি স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, ইসলামী মূল্যবোধ এবং জনগণের মৌলিক অধিকারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার একমাত্র পথ।
তারা সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, জনগণের দাবিকে অবজ্ঞা করবেন না। আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে নতজানু হয়ে জাতীয় স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে দেশকে অনিশ্চয়তার গভীরে ঠেলে দেবেন না। জনগণের ধৈর্যের সীমা শেষ হয়ে গেছে। আমরা হুঁশিয়ার করে দিচ্ছি—আর কোনো ছলচাতুরি বা কালক্ষেপণের সুযোগ নেই।
বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় সংগঠনের সর্বস্তরের নেতাকর্মী এবং দেশবাসীকে উক্ত কর্মসূচি সর্বশক্তি দিয়ে বাস্তবায়ন ও স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন।
পাঁচ দফা গণদাবির পক্ষে দেশব্যাপী ব্যাপক জনমত গঠনের লক্ষ্যে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস। মঙ্গলবার এক যৌথ বিবৃতিতে সংগঠনের আমির মাওলানা মামুনুল হক ও মহাসচিব মাওলানা জালালুদ্দীন আহমদ এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
দাবিগুলো হলো— জুলাই সনদের অবিলম্বে পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন, জাতীয় সংসদের উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতি বাস্তবায়ন, জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের রাজনীতি নিষিদ্ধকরণ, আগামী নির্বাচনে প্রকৃত লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা ও জুলাই গণহত্যার বিচার দৃশ্যমান করা।
বিবৃতিতে বলা হয়, দেশ আজ ভয়াবহ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সংকটে নিমজ্জিত। জনগণের ন্যায্য দাবি উপেক্ষা করে পুরনো স্বৈরতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা চাপিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে। জুলাই সনদের বাস্তবায়নে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করায় জাতি আজ রাজনৈতিক সঙ্কট, অর্থনৈতিক অস্থিরতা ও বিপর্যয়ের গভীর খাদে পতিত হচ্ছে। ইসলামী শক্তিকে দমিয়ে রাখার জন্য পরিকল্পিতভাবে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে এবং জাতীয় স্বার্থকে বিসর্জন দিয়ে বিদেশি প্রভুদের খুশি করার নীতি গ্রহণ করা হচ্ছে। আমরা স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিচ্ছি—জনগণের ঈমানি চেতনা ও জুলাই বিপ্লবের গণআকাঙ্ক্ষাকে পদদলিত করার যে কোনো ষড়যন্ত্র জনগণকে সঙ্গে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করা হবে।
ঘোষিত কর্মসূচি হলো—
১. পহেলা অক্টোবর থেকে ৯ অক্টোবর পর্যন্ত সারাদেশে ব্যাপক গণসংযোগ কর্মসূচি। এ সময় জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও ৫ দফা গণদাবির পক্ষে মতবিনিময় সভা, গোলটেবিল বৈঠক ও সেমিনারসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হবে।
২. ১০ অক্টোবর রাজধানী ঢাকায় গণমিছিল।
৩. ১২ অক্টোবর সারাদেশে জেলা প্রশাসকের নিকট স্মারকলিপি পেশ।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, সরকারকে জনগণের পক্ষ থেকে স্পষ্টভাবে সতর্ক করা হবে যে, জনগণের ন্যায্য দাবি পূরণে ব্যর্থ হলে আরো কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
নেতৃদ্বয় বলেন, জুলাই সনদ ও ৫ দফা দাবি কেবল বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কর্মসূচি নয়, বরং দল-মত-ধর্ম নির্বিশেষে এদেশের প্রতিটি মানুষের প্রাণের দাবি। এটি স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, ইসলামী মূল্যবোধ এবং জনগণের মৌলিক অধিকারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার একমাত্র পথ।
তারা সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, জনগণের দাবিকে অবজ্ঞা করবেন না। আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রে নতজানু হয়ে জাতীয় স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে দেশকে অনিশ্চয়তার গভীরে ঠেলে দেবেন না। জনগণের ধৈর্যের সীমা শেষ হয়ে গেছে। আমরা হুঁশিয়ার করে দিচ্ছি—আর কোনো ছলচাতুরি বা কালক্ষেপণের সুযোগ নেই।
বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় সংগঠনের সর্বস্তরের নেতাকর্মী এবং দেশবাসীকে উক্ত কর্মসূচি সর্বশক্তি দিয়ে বাস্তবায়ন ও স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন।
ইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩৩ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জুলাই সনদের মধ্যে যেগুলো নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সেগুলো আগে পাস করে পরে নির্বাচন দিতে হবে। সেই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদকে আইনি রূপ দিতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেবৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে বলে জানান এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনের প্রক্রিয়া, মাঠ পর্যায়ের নিরপেক্ষতা ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগে