স্টাফ রিপোর্টার
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশ্যে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, ‘রাস্তায় যাকে খুশি কোপাচ্ছে। শিশু ধর্ষণ হচ্ছে। এইজন্য কি গণঅভ্যুত্থান হয়েছে? এর জন্য কি আপনি রাষ্ট্রক্ষমতায় এসেছেন? না পারলে ক্ষমতা ছেড়ে দিন।
সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘সারাদেশে আইন-শৃঙ্খলা অবনতি, সাধারণ মানুষ নিরাপত্তাহীন এবং জনগণ ভোট চায়’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় দুদু বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের বয়স সাত মাস শেষে আট মাস চলছে। ড. ইউনুস ক্ষমতায় আসার পরে কিছু কাজ তিনি দ্রুত করেছেন। সেজন্যে আমি ওনাকে ধন্যবাদ জানাই। সেই কাজগুলো হলো তিনি তার নিজের মামলা গুলো দ্রুত প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। তিনি তো গণ-আন্দোলনে ছিলেন না। কোনো গণ-আন্দোলনের কারণে তার নামে মামলা হয়নি। কি কারণে হয়েছিল সেটা আর না বলি। তবে তার মামলা গুলো দ্রুত প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।
শেখ হাসিনা আমলে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়ে যে ঝামেলা ছিল, মামলা মোকদ্দমা নিয়ে সমস্যা ছিল সেগুলো প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। তার প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রায় ছয় বছর কোনো কর দেয়া লাগবে না। আমি এই জন্যেও তাকে ধন্যবাদ জানাই।
সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, হাসিনার বিচার তিন, চার, ছয় মাসের মধ্যেই হতে পারতো। কিন্তু বিচারের নামে এখন যা হচ্ছে মানুষ ভাবতে বসেছে আদৌ বিচার হবে কিনা। তরুণরা বলেছে বিচারের আগে নির্বাচন হবে না। বিচার তো মনে হয় হবে না । তাই বলে কি নির্বাচনও হবে না? ভালো খেলা শুরু করেছেন। বিচার প্রক্রিয়াধীন পরীক্ষা চলে, নির্বাচন চলে, সবকিছু চলে, বিচারও চলতে থাকে। যদি ভালো উদ্যোগী হন তাহলে এক বছরের বিচারকার্য তিন মাসে করতে পারবেন। সেইজন্য নির্বাচনকে আড়াল করার জন্য যুক্তি তর্ক সামনে আনা ঠিক হবে না।
প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশ্যে নির্বাচন দ্রুত দেয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, না পারলে ক্ষমতা ছেড়ে দিবেন। ছেড়ে দেওয়ার মূল কাজটা হচ্ছে নির্বাচন দিবেন। ৯০ এর গণঅভ্যুত্থানের পরে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন হয়েছে। এ দৃষ্টান্ত বাংলাদেশেই রয়েছে।’
ড. ইউনুসের উদ্দেশ্যে তিনি আরও বলেন, নিজের ভালো পাগলেও বুঝে। আপনি সেই পথ অবলম্বন করেছেন। বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য বিএনপি যে আন্দোলন করেছে যার কারণে ৬০ লাখ বিএনপি নেতা-কর্মীর নামে আড়াই লাখ মামলা হয়েছে। এগুলো প্রত্যাহার করেন নাই।
আয়োজক মো. সাইদুর রহমানের সভাপতিত্বে অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম শুভর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) মহাসচিব আহসান হাবীব লিংকন, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) সভাপতি মুহাম্মদ শহীদুল ইসলাম, কৃষকদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক এম জাহাঙ্গীর আলম, অ্যাডভোকেট আজমেরী বেগম ছন্দা, এস কে সাদি প্রমুখ।
এমএস
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উদ্দেশ্যে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, ‘রাস্তায় যাকে খুশি কোপাচ্ছে। শিশু ধর্ষণ হচ্ছে। এইজন্য কি গণঅভ্যুত্থান হয়েছে? এর জন্য কি আপনি রাষ্ট্রক্ষমতায় এসেছেন? না পারলে ক্ষমতা ছেড়ে দিন।
সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘সারাদেশে আইন-শৃঙ্খলা অবনতি, সাধারণ মানুষ নিরাপত্তাহীন এবং জনগণ ভোট চায়’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় দুদু বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের বয়স সাত মাস শেষে আট মাস চলছে। ড. ইউনুস ক্ষমতায় আসার পরে কিছু কাজ তিনি দ্রুত করেছেন। সেজন্যে আমি ওনাকে ধন্যবাদ জানাই। সেই কাজগুলো হলো তিনি তার নিজের মামলা গুলো দ্রুত প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। তিনি তো গণ-আন্দোলনে ছিলেন না। কোনো গণ-আন্দোলনের কারণে তার নামে মামলা হয়নি। কি কারণে হয়েছিল সেটা আর না বলি। তবে তার মামলা গুলো দ্রুত প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।
শেখ হাসিনা আমলে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়ে যে ঝামেলা ছিল, মামলা মোকদ্দমা নিয়ে সমস্যা ছিল সেগুলো প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। তার প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রায় ছয় বছর কোনো কর দেয়া লাগবে না। আমি এই জন্যেও তাকে ধন্যবাদ জানাই।
সাবেক এই সংসদ সদস্য বলেন, হাসিনার বিচার তিন, চার, ছয় মাসের মধ্যেই হতে পারতো। কিন্তু বিচারের নামে এখন যা হচ্ছে মানুষ ভাবতে বসেছে আদৌ বিচার হবে কিনা। তরুণরা বলেছে বিচারের আগে নির্বাচন হবে না। বিচার তো মনে হয় হবে না । তাই বলে কি নির্বাচনও হবে না? ভালো খেলা শুরু করেছেন। বিচার প্রক্রিয়াধীন পরীক্ষা চলে, নির্বাচন চলে, সবকিছু চলে, বিচারও চলতে থাকে। যদি ভালো উদ্যোগী হন তাহলে এক বছরের বিচারকার্য তিন মাসে করতে পারবেন। সেইজন্য নির্বাচনকে আড়াল করার জন্য যুক্তি তর্ক সামনে আনা ঠিক হবে না।
প্রধান উপদেষ্টার উদ্দেশ্যে নির্বাচন দ্রুত দেয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, না পারলে ক্ষমতা ছেড়ে দিবেন। ছেড়ে দেওয়ার মূল কাজটা হচ্ছে নির্বাচন দিবেন। ৯০ এর গণঅভ্যুত্থানের পরে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন হয়েছে। এ দৃষ্টান্ত বাংলাদেশেই রয়েছে।’
ড. ইউনুসের উদ্দেশ্যে তিনি আরও বলেন, নিজের ভালো পাগলেও বুঝে। আপনি সেই পথ অবলম্বন করেছেন। বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য বিএনপি যে আন্দোলন করেছে যার কারণে ৬০ লাখ বিএনপি নেতা-কর্মীর নামে আড়াই লাখ মামলা হয়েছে। এগুলো প্রত্যাহার করেন নাই।
আয়োজক মো. সাইদুর রহমানের সভাপতিত্বে অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম শুভর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) মহাসচিব আহসান হাবীব লিংকন, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে) সভাপতি মুহাম্মদ শহীদুল ইসলাম, কৃষকদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক এম জাহাঙ্গীর আলম, অ্যাডভোকেট আজমেরী বেগম ছন্দা, এস কে সাদি প্রমুখ।
এমএস
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৩ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
৩ ঘণ্টা আগে