স্টাফ রিপোর্টার
ঘোষিত জুলাই ঘোষণাপত্রকে অপূর্ণাঙ্গ বলে সংশোধনের দাবি জানিয়েছে খেলাফত মজলিস। বুধবার এক বিবৃতিতে দলটির আমির মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদ ও মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের বলেন, প্রধান উপদেষ্টা কর্তৃক ঘোষিত জুলাই ঘোষণার ১ম দফায় প্রায় হাজার বছর ধরে বঙ্গ অঞ্চলের মানুষের ইসলামী মূল্যবোধ চর্চা ও রাজনৈতিক সফরকে কৌশলে অস্বীকার করা হয়েছে। ঘোষণাপত্রে ২৩ বছরের নিপীড়ক পাকিস্তানের নাম উল্লেখ করলেও ১৯০ বছরের নিপীড়ক ব্রিটেনের নাম উল্লেখ করা হয়নি। মূলত এই ভূখণ্ডে মুসলিম জাতীয়তার ভিত্তিতে ১৯৪৭ সালের দেশভাগের ইতিহাসকে এড়িয়ে চলা ভারতীয় আধিপত্যবাদ ও আওয়ামী ফ্যাসিবাদের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অপকৌশলের অংশ। যা জুলাই স্পিরিটের সাথে পুরোপুরি সাংঘর্ষিক।
তারা বলেন, জুলাই ঘোষণাপত্রের ১৩তম দফায় এক-এগারো সরকার ও ২০০৮ সালের পাতানো নির্বাচনকে বৈধতা দেওয়া হয়েছে। ১৭তম দফায় অভ্যুত্থানের শহীদের সংখ্যা প্রায় ১ হাজার উল্লেখ করা হয়েছে, যা জাতিসংঘের প্রতিবেদনে উল্লিখিত সংখ্যা থেকে অনেক কম। এছাড়া ১বছর অতিক্রান্ত হলেও অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শহীদদের সুনির্দিষ্ট তালিকা তৈরিতে ব্যর্থ হয়েছে। এখনো ৬জন শহীদের লাশ শনাক্ত না হওয়াতে মর্গে পড়ে আছে।
খেলাফত মজলিস নেতারা বলেন, জুলাই ঘোষণায় ফ্যাসিবাদী আওয়ামীলীগ শাসনামলে সংঘটিত পিলখানায় ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তা হত্যা, শাপলা চত্বরে আলেম-উলামা ও ছাত্র-জনতা হত্যা, কোটাবিরোধী আন্দোলনে ব্যাপক দমন-নিপীড়ন, নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরের আগে সংঘটিত বিক্ষোভে গুলি চালিয়ে ২১জনকে হত্যার মত গুরুত্বপূর্ণ ত্যাগ-তিতিক্ষার কথা উল্লেখ করা হয়নি। এসব সংশোধনীগুলো জুলাই ঘোষণাপত্রে না থাকলে তা হবে অপূর্ণাঙ্গ, অভ্যুত্থানের চেতনা পরিপন্থি ও জাতির জন্য হতাশাজনক। আমরা অবিলম্বে জুলাই ঘোষণাপত্র সংশোধনের দাবি জানাই।
এদিকে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা চত্বরে করায় প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ জানিয়েছে দলটি। তবে নির্বাচনের পূর্বেই দৃশ্যমান সংস্কার সম্পন্ন করা জরুরি। গণহত্যার বিচারের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি প্রয়োজন। পেশিশক্তি, কালো টাকার প্রভাবমুক্ত একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড প্রস্তুত ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নয়নে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
ঘোষিত জুলাই ঘোষণাপত্রকে অপূর্ণাঙ্গ বলে সংশোধনের দাবি জানিয়েছে খেলাফত মজলিস। বুধবার এক বিবৃতিতে দলটির আমির মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদ ও মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের বলেন, প্রধান উপদেষ্টা কর্তৃক ঘোষিত জুলাই ঘোষণার ১ম দফায় প্রায় হাজার বছর ধরে বঙ্গ অঞ্চলের মানুষের ইসলামী মূল্যবোধ চর্চা ও রাজনৈতিক সফরকে কৌশলে অস্বীকার করা হয়েছে। ঘোষণাপত্রে ২৩ বছরের নিপীড়ক পাকিস্তানের নাম উল্লেখ করলেও ১৯০ বছরের নিপীড়ক ব্রিটেনের নাম উল্লেখ করা হয়নি। মূলত এই ভূখণ্ডে মুসলিম জাতীয়তার ভিত্তিতে ১৯৪৭ সালের দেশভাগের ইতিহাসকে এড়িয়ে চলা ভারতীয় আধিপত্যবাদ ও আওয়ামী ফ্যাসিবাদের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অপকৌশলের অংশ। যা জুলাই স্পিরিটের সাথে পুরোপুরি সাংঘর্ষিক।
তারা বলেন, জুলাই ঘোষণাপত্রের ১৩তম দফায় এক-এগারো সরকার ও ২০০৮ সালের পাতানো নির্বাচনকে বৈধতা দেওয়া হয়েছে। ১৭তম দফায় অভ্যুত্থানের শহীদের সংখ্যা প্রায় ১ হাজার উল্লেখ করা হয়েছে, যা জাতিসংঘের প্রতিবেদনে উল্লিখিত সংখ্যা থেকে অনেক কম। এছাড়া ১বছর অতিক্রান্ত হলেও অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শহীদদের সুনির্দিষ্ট তালিকা তৈরিতে ব্যর্থ হয়েছে। এখনো ৬জন শহীদের লাশ শনাক্ত না হওয়াতে মর্গে পড়ে আছে।
খেলাফত মজলিস নেতারা বলেন, জুলাই ঘোষণায় ফ্যাসিবাদী আওয়ামীলীগ শাসনামলে সংঘটিত পিলখানায় ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তা হত্যা, শাপলা চত্বরে আলেম-উলামা ও ছাত্র-জনতা হত্যা, কোটাবিরোধী আন্দোলনে ব্যাপক দমন-নিপীড়ন, নরেন্দ্র মোদীর বাংলাদেশ সফরের আগে সংঘটিত বিক্ষোভে গুলি চালিয়ে ২১জনকে হত্যার মত গুরুত্বপূর্ণ ত্যাগ-তিতিক্ষার কথা উল্লেখ করা হয়নি। এসব সংশোধনীগুলো জুলাই ঘোষণাপত্রে না থাকলে তা হবে অপূর্ণাঙ্গ, অভ্যুত্থানের চেতনা পরিপন্থি ও জাতির জন্য হতাশাজনক। আমরা অবিলম্বে জুলাই ঘোষণাপত্র সংশোধনের দাবি জানাই।
এদিকে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা চত্বরে করায় প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ জানিয়েছে দলটি। তবে নির্বাচনের পূর্বেই দৃশ্যমান সংস্কার সম্পন্ন করা জরুরি। গণহত্যার বিচারের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি প্রয়োজন। পেশিশক্তি, কালো টাকার প্রভাবমুক্ত একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড প্রস্তুত ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নয়নে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৪০ মিনিট আগেসৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
২ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ খান তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনভাবেই নিরপেক্ষতার পরিচয় দিতে পারেনি। কোন কোন দলকে সুবিধা দিয়ে ম্যানেজ করে চলেছে। স্বজনপ্রীতিবাজ এসব উপদেষ্টারা কতোটুকু নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে, সেটি নিয়ে সংশয় ও সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগে