বিএনপির সম্মেলনে জি কে গউছ

জেলা প্রতিনিধি, মৌলভীবাজার

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক জি কে গউছ বলেছেন, ‘ শেখ হাসিনা পালায় না বলে চৌদ্দ গোষ্ঠীসহ পুরো প্যাকেজ পালিয়ে গেছে।
রোববার দুপুরে মৌলভীবাজার জুড়ী উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘বলেছিল শেখ হাসিনা পালায় না। এমন পালানি পালিয়েছে, কোলের বাচ্চা থেকে শুরু করে বয়োজ্যেষ্ঠ নেতাসহ শেখ হাসিনা পরিবারের একজন মানুষও দেশের মাটিতে নেই। চৌদ্দ গোষ্ঠীসহ পুরো প্যাকেজ পালিয়ে আত্ম রক্ষার জন্য ভারত সহ-অন্যান্য দেশে আশ্রয় নিয়েছে। এটাই হচ্ছে আওয়ামী লীগ।
জুড়ী উপজেলা বিএনপি আহ্বায়ক ডা. মোস্তাকিম হোসেন বাবুলের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সাবেক এমপি এম নাসের রহমান, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ফয়জুল করিম ময়ুন, সদস্য সচিব আব্দুর রহিম রিপন।
গউস আরো বলেন, গণতন্ত্রের সৌন্দর্য হচ্ছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা। ভিন্ন ভিন্ন মত থাকবে। এই পুলিশ আজকে রাষ্ট্রের পুলিশ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে। অথচ এক বছর আগের কথা একবার চিন্তা করুন, এই পুলিশ সাক্ষাৎ জমের ভূমিকায় ছিল। কীভাবে বিএনপির মিছিলে নির্বিচারে গুলি করেছে। টিয়ার শেল নিক্ষেপ করেছে। ব্যানার কেড়ে নিয়েছে। এটা কোনোদিন ভুলে যাওয়া যাবে না। পুলিশ আমাদের প্রতিপক্ষ নয়। আমরা পুলিশকে রাষ্ট্রের পুলিশ হিসেবে দেখতে চাই।
আগামীতে যদি বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় যায়, তাহলে বিএনপির পুলিশ আমরা এই পুলিশকে বানাবো না। পুলিশ জনগণের বন্ধু, জনগণের সেবক। পুলিশ একটি দলের কর্মী হতে পারে না।
গউছ বলেন, শেখ হাসিনা যখন এক কাপড়ে পালিয়ে যায় তার আগেই অনেক থানা থেকে হাসিনার পুলিশ হাসিনাকে রেখে পালিয়ে গেছে। খেয়াল রাখবেন, এগুলো ইতিহাস।
গউছ বলেন, বিএনপি ধৈর্য ধরছে, এটা দুর্বলতা নয়। মুরব্বিদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল না থাকলে, দেশের প্রতি ভালবাসা না থাকলে এর রেজাল্ট ভালো হয় না।
জি কে গউছ বলেন, পুলিশের বাধা, তথাকথিত আইন শৃঙ্খলা বাহিনী বাড়াবাড়ি ব্যাতীত হাতুড়ি লীগ, চাপাতি লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, পান্ডালীগ, কোনো লীগের বাধা ছাড়া মুক্ত আকাশে ১৬ বছর বিএনপি সম্মেলন করতে পারছে।
গউছ বলেন, সীমা লঙ্ঘনকারীকে আল্লাহ কখনো ছাড় দেননি। হাসিনাকে আমরা বারবার বলার চেষ্টা করেছি। কে শুনে কার কথা। হাসিনা একেক সময় একেক কথা বলেছে।
কোনো সময় বলেছে, ২০২১ সাল, কোনো সময় বলেছে ২০৪১ সাল। মানুষের জীবন ক্ষণস্থায়ী, ক্ষমতা চিরস্থায়ী হতে পারে না। এই কথাটা আওয়ামী লীগ বুঝে নাই।
পুলিশসহ সেই সময় যারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দায়িত্বে ছিলেন, প্রশাসনের দায়িত্বে ছিলেন তাদেরকেও বুঝতে দেয়া হয়নি। এতটা বেপরোয়া তারা হয়েছিল। আমরা দলীয় নেতার জন্য যদি আল্লাহর কাছে মাগফেরাত কামনা করে দোয়ার আয়োজন করেছি, সেখানেও তারা হামলে পড়েছে। সেই জায়গায় বাধা দিয়েছে। মানববন্ধন থেকে শুরু করে দোয়া দুরুদ পর্যন্ত বন্ধ করে দিয়েছিল। সবার চোখ ফাঁকি দেয়া যাবে আল্লাহর চোখ ফাঁকি দেয়া যায় না। যেমন কর্ম তেমন ফল। এই পতিত আওয়ামী লীগ এতটা দম্ভ করেছিল।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজান, জেলা বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি এড. আবেদ রাজা, জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি নাসির উদ্দীন মিঠু, আব্দুল মুকিত।

বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক জি কে গউছ বলেছেন, ‘ শেখ হাসিনা পালায় না বলে চৌদ্দ গোষ্ঠীসহ পুরো প্যাকেজ পালিয়ে গেছে।
রোববার দুপুরে মৌলভীবাজার জুড়ী উপজেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘বলেছিল শেখ হাসিনা পালায় না। এমন পালানি পালিয়েছে, কোলের বাচ্চা থেকে শুরু করে বয়োজ্যেষ্ঠ নেতাসহ শেখ হাসিনা পরিবারের একজন মানুষও দেশের মাটিতে নেই। চৌদ্দ গোষ্ঠীসহ পুরো প্যাকেজ পালিয়ে আত্ম রক্ষার জন্য ভারত সহ-অন্যান্য দেশে আশ্রয় নিয়েছে। এটাই হচ্ছে আওয়ামী লীগ।
জুড়ী উপজেলা বিএনপি আহ্বায়ক ডা. মোস্তাকিম হোসেন বাবুলের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য সাবেক এমপি এম নাসের রহমান, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ফয়জুল করিম ময়ুন, সদস্য সচিব আব্দুর রহিম রিপন।
গউস আরো বলেন, গণতন্ত্রের সৌন্দর্য হচ্ছে, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা। ভিন্ন ভিন্ন মত থাকবে। এই পুলিশ আজকে রাষ্ট্রের পুলিশ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে। অথচ এক বছর আগের কথা একবার চিন্তা করুন, এই পুলিশ সাক্ষাৎ জমের ভূমিকায় ছিল। কীভাবে বিএনপির মিছিলে নির্বিচারে গুলি করেছে। টিয়ার শেল নিক্ষেপ করেছে। ব্যানার কেড়ে নিয়েছে। এটা কোনোদিন ভুলে যাওয়া যাবে না। পুলিশ আমাদের প্রতিপক্ষ নয়। আমরা পুলিশকে রাষ্ট্রের পুলিশ হিসেবে দেখতে চাই।
আগামীতে যদি বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় যায়, তাহলে বিএনপির পুলিশ আমরা এই পুলিশকে বানাবো না। পুলিশ জনগণের বন্ধু, জনগণের সেবক। পুলিশ একটি দলের কর্মী হতে পারে না।
গউছ বলেন, শেখ হাসিনা যখন এক কাপড়ে পালিয়ে যায় তার আগেই অনেক থানা থেকে হাসিনার পুলিশ হাসিনাকে রেখে পালিয়ে গেছে। খেয়াল রাখবেন, এগুলো ইতিহাস।
গউছ বলেন, বিএনপি ধৈর্য ধরছে, এটা দুর্বলতা নয়। মুরব্বিদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল না থাকলে, দেশের প্রতি ভালবাসা না থাকলে এর রেজাল্ট ভালো হয় না।
জি কে গউছ বলেন, পুলিশের বাধা, তথাকথিত আইন শৃঙ্খলা বাহিনী বাড়াবাড়ি ব্যাতীত হাতুড়ি লীগ, চাপাতি লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, পান্ডালীগ, কোনো লীগের বাধা ছাড়া মুক্ত আকাশে ১৬ বছর বিএনপি সম্মেলন করতে পারছে।
গউছ বলেন, সীমা লঙ্ঘনকারীকে আল্লাহ কখনো ছাড় দেননি। হাসিনাকে আমরা বারবার বলার চেষ্টা করেছি। কে শুনে কার কথা। হাসিনা একেক সময় একেক কথা বলেছে।
কোনো সময় বলেছে, ২০২১ সাল, কোনো সময় বলেছে ২০৪১ সাল। মানুষের জীবন ক্ষণস্থায়ী, ক্ষমতা চিরস্থায়ী হতে পারে না। এই কথাটা আওয়ামী লীগ বুঝে নাই।
পুলিশসহ সেই সময় যারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দায়িত্বে ছিলেন, প্রশাসনের দায়িত্বে ছিলেন তাদেরকেও বুঝতে দেয়া হয়নি। এতটা বেপরোয়া তারা হয়েছিল। আমরা দলীয় নেতার জন্য যদি আল্লাহর কাছে মাগফেরাত কামনা করে দোয়ার আয়োজন করেছি, সেখানেও তারা হামলে পড়েছে। সেই জায়গায় বাধা দিয়েছে। মানববন্ধন থেকে শুরু করে দোয়া দুরুদ পর্যন্ত বন্ধ করে দিয়েছিল। সবার চোখ ফাঁকি দেয়া যাবে আল্লাহর চোখ ফাঁকি দেয়া যায় না। যেমন কর্ম তেমন ফল। এই পতিত আওয়ামী লীগ এতটা দম্ভ করেছিল।
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজান, জেলা বিএনপির সাবেক সহ সভাপতি এড. আবেদ রাজা, জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি নাসির উদ্দীন মিঠু, আব্দুল মুকিত।

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের বিশেষ আদেশ রাষ্ট্রপতি নয়, প্রধান উপদেষ্টার মাধ্যমে জারি করার কথা বলেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
১ ঘণ্টা আগে
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগে
সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, একটি আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদের সাংবিধানিক মর্যাদা দিতে হবে। এটি সংবিধান নয়, একটা এক্সট্রা কনস্টিটিউশনাল অ্যারেঞ্জমেন্ট যেটা কোনো সরকার এরকম পরিস্থিতিতে পড়লে দেওয়ার এখতিয়ার রাখে।
৫ ঘণ্টা আগে
নাহিদ ইসলাম বলেন, “বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে যারা পরিচিত তারা নিজেদের মধ্যে প্রশাসন, এসপি-ডিসি এগুলো ভাগ বাটোয়ারা করছে এবং নির্বাচনে জন্য তারা যে তালিকা করছে, সরকারকে সেগুলো দিচ্ছে এবং উপদেষ্টা পরিষদের ভেতর থেকেও সেই দলগুলোর সাথে সেভাবে সহায়তা করছে”।
৫ ঘণ্টা আগে