ইসমাঈল হোসাইন সোহেল
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সামাজিকমাধ্যমে আরো সরব হচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। এর অংশ হিসেবে সামাজিকমাধ্যমে দলের ইতিবাচক কাজের প্রচার বাড়ানোর পাশাপাশি নেতিবাচক ও মিথ্যা প্রচারণা মোকাবিলায় কাজ করছে দলটি। তবে সে কাজকে আরো গতিশীল করতে তৃণমূলকেও কাজে লাগাতে চায় দল। এ লক্ষ্যে বিএনপির সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকরা দলের এ বার্তা দায়িত্বপ্রাপ্ত এলাকার সংশ্লিষ্ট নেতাকর্মীদের কাছে পৌঁছাবেন।
এমন পরিস্থিতিতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গতকাল বুধবার দুপুরে বিএনপির বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে নিয়মিত আলোচনার পাশাপাশি সামাজিকমাধ্যমে সক্রিয়তার বিষয়টি গুরুত্ব পায়। রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সঙ্গে এ বৈঠক হয়।
বৈঠকে দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বিশেষ সহাকারী ড. সাইমুম পারভেজ, সাংগঠনকি সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল, মাহবুবের রহমাম শামীম, অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, সৈয়দ শাহীন শওকত, ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন (মীর হেলাল), অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, শরীফুল আলম, সেলিমুজ্জামান সেলিম, আকন কুদ্দুসুর রহমান, আব্দুল খালেক, মিফতাহ সিদ্দিকী, আমিনুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
দলীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকে মূলধারার মিডিয়া ও সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সূত্র জানায়, দীর্ঘ প্রায় দুই দশক পর গণমাধ্যমে একান্ত সাক্ষাৎকার দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বিবিসি বাংলাকে দেওয়া তারেক রহমানের ওই সাক্ষাৎকারে দেশের পক্ষে জোরালো অবস্থানের পাশাপাশি ভিনদেশি আগ্রাসনের ব্যাপারেও নিজের সোচ্চার কণ্ঠের জানান দেন। বিষয়টি ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন রাজনীতি সচেতনসহ বিভিন্ন স্তরের মানুষ। তার ওই সাক্ষাৎকারের বিশেষ কথাগুলোকে টিভি চ্যানেলের টকশো, পত্রিকার কলামসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কীভাবে গুরুত্বের সঙ্গে উপস্থাপন করা যায়, সে বিষয়েও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নির্দেশনা দিয়েছে বিএনপি।
বিএনপির দায়িত্বশীল নেতারা বলছেন, নির্বাচন সামনে রেখে একটি পক্ষ দলের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে হাতিয়ার হিসেবে বেছে নিয়েছে। ফলে বিএনপিকে বসে থাকলে চলবে না। তারই অংশ হিসেবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহার করতে চান দলের নীতিনির্ধারকরা। তারা মনে করেন, মূলধারার গণমাধ্যমের পাশাপাশি নিজেদের কার্যক্রম তুলে ধরতে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মকে উপযুক্ত মনে করছে বিএনপি।
এদিকে, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বার্তা ও জনকল্যাণমূলক কাজের প্রচারে বিএনপির মিডিয়া সেল বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোয় অত্যন্ত সক্রিয়। বিশেষ করে ফেসবুক, ইউটিউব ও এক্সে বেশ সক্রিয়তা দেখা গেছে। বিএনপি মিডিয়া সেলের ফেসবুক পেজের অনুসারীর সংখ্যা ৩৩ লাখের বেশি। সেলের ইউটিউব চ্যানেলে ৩৮ হাজারেরও বেশি সাবস্ক্রাইবার রয়েছে, যেখানে নিয়মিত লাইভ অনুষ্ঠান ও বিশ্লেষণমূলক ভিডিও দেওয়া হয়। এক্স প্ল্যাটফর্মে অনুসারী রয়েছে ৮০ হাজারের বেশি। এছাড়া ‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’ পেজেও ২৬ লাখের বেশি ফলোয়ার রয়েছে।
দলের মিডিয়া সেলের সঙ্গে সম্পৃক্ত একটি সূত্র জানিয়েছে, সাম্প্রতিককালে বিশেষ করে ৫ আগস্ট ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের পতনের পর এক্সে দলটির অনুসারী উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। এছাড়া টিকটক ও ইনস্টাগ্রামেও অনেক ফলোয়ার রয়েছে। পাশাপাশি সাংগঠনিক খবর আদান-প্রদানে হোয়াটসঅ্যাপ এবং টেলিগ্রাম চ্যানেলেও বেশ সক্রিয়।
জানতে চাইলে বিএনপির খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত আমার দেশকে বলেন, আমরা আমাদের দলের ইতিবাচক কাজগুলোর প্রচার কীভাবে বাড়াতে পারি এবং উদ্দেশ্যমূলকভাবে আমাদের দলের বিরুদ্ধে যেসব নেতিবাচক প্রচারণা চলছে কিংবা আগামীতে যদি চলে সেটা কীভাবে মোকাবিলা করতে পারি, সে বিষয়ে দলের নেতাকর্মীদের প্রস্তুত থাকা এবং তাদের সতর্ক করার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
বিএনপির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন (মীর হেলাল) আমার দেশকে বলেন, একটি বড় দল হিসেবে স্বাভাবিকভাবেই বিএনপির অনেক মনোনয়নপ্রত্যাশী আছে। সবার কাছে এই বার্তা পৌঁছে দেওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে—দলের পক্ষ থেকে যাকেই মনোনয়ন দেওয়া হয়, সবাই যেন ঐকবদ্ধভাবে কাজ করে। একই সঙ্গে প্রান্তিক পর্যায়ে ৩১ দফা নিয়ে ঘরে ঘরে যাওয়ার ব্যাপারটি আমরা এনডোরসাইজ করছি।
সামাজিক মাধ্যমগুলোয় সক্রিয়তার বিষয়ে মীর হেলাল আরো বলেন, এটা আমরা প্রতিনিয়ত করছি। নির্বাচনের সময় এটাকে কীভাবে আরো ফলপ্রসূ করা যায়, এটা নিয়ে কার্যক্রম চলছে। মিডিয়া সেল এটা নিয়ে কাজ করছে।
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সামাজিকমাধ্যমে আরো সরব হচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। এর অংশ হিসেবে সামাজিকমাধ্যমে দলের ইতিবাচক কাজের প্রচার বাড়ানোর পাশাপাশি নেতিবাচক ও মিথ্যা প্রচারণা মোকাবিলায় কাজ করছে দলটি। তবে সে কাজকে আরো গতিশীল করতে তৃণমূলকেও কাজে লাগাতে চায় দল। এ লক্ষ্যে বিএনপির সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকরা দলের এ বার্তা দায়িত্বপ্রাপ্ত এলাকার সংশ্লিষ্ট নেতাকর্মীদের কাছে পৌঁছাবেন।
এমন পরিস্থিতিতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে গতকাল বুধবার দুপুরে বিএনপির বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকদের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে নিয়মিত আলোচনার পাশাপাশি সামাজিকমাধ্যমে সক্রিয়তার বিষয়টি গুরুত্ব পায়। রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সঙ্গে এ বৈঠক হয়।
বৈঠকে দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের বিশেষ সহাকারী ড. সাইমুম পারভেজ, সাংগঠনকি সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল, মাহবুবের রহমাম শামীম, অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, সৈয়দ শাহীন শওকত, ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন (মীর হেলাল), অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, শরীফুল আলম, সেলিমুজ্জামান সেলিম, আকন কুদ্দুসুর রহমান, আব্দুল খালেক, মিফতাহ সিদ্দিকী, আমিনুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
দলীয় একাধিক সূত্রে জানা গেছে, বৈঠকে মূলধারার মিডিয়া ও সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সূত্র জানায়, দীর্ঘ প্রায় দুই দশক পর গণমাধ্যমে একান্ত সাক্ষাৎকার দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বিবিসি বাংলাকে দেওয়া তারেক রহমানের ওই সাক্ষাৎকারে দেশের পক্ষে জোরালো অবস্থানের পাশাপাশি ভিনদেশি আগ্রাসনের ব্যাপারেও নিজের সোচ্চার কণ্ঠের জানান দেন। বিষয়টি ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন রাজনীতি সচেতনসহ বিভিন্ন স্তরের মানুষ। তার ওই সাক্ষাৎকারের বিশেষ কথাগুলোকে টিভি চ্যানেলের টকশো, পত্রিকার কলামসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কীভাবে গুরুত্বের সঙ্গে উপস্থাপন করা যায়, সে বিষয়েও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের নির্দেশনা দিয়েছে বিএনপি।
বিএনপির দায়িত্বশীল নেতারা বলছেন, নির্বাচন সামনে রেখে একটি পক্ষ দলের বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে হাতিয়ার হিসেবে বেছে নিয়েছে। ফলে বিএনপিকে বসে থাকলে চলবে না। তারই অংশ হিসেবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ব্যবহার করতে চান দলের নীতিনির্ধারকরা। তারা মনে করেন, মূলধারার গণমাধ্যমের পাশাপাশি নিজেদের কার্যক্রম তুলে ধরতে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মকে উপযুক্ত মনে করছে বিএনপি।
এদিকে, বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বার্তা ও জনকল্যাণমূলক কাজের প্রচারে বিএনপির মিডিয়া সেল বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোয় অত্যন্ত সক্রিয়। বিশেষ করে ফেসবুক, ইউটিউব ও এক্সে বেশ সক্রিয়তা দেখা গেছে। বিএনপি মিডিয়া সেলের ফেসবুক পেজের অনুসারীর সংখ্যা ৩৩ লাখের বেশি। সেলের ইউটিউব চ্যানেলে ৩৮ হাজারেরও বেশি সাবস্ক্রাইবার রয়েছে, যেখানে নিয়মিত লাইভ অনুষ্ঠান ও বিশ্লেষণমূলক ভিডিও দেওয়া হয়। এক্স প্ল্যাটফর্মে অনুসারী রয়েছে ৮০ হাজারের বেশি। এছাড়া ‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’ পেজেও ২৬ লাখের বেশি ফলোয়ার রয়েছে।
দলের মিডিয়া সেলের সঙ্গে সম্পৃক্ত একটি সূত্র জানিয়েছে, সাম্প্রতিককালে বিশেষ করে ৫ আগস্ট ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের পতনের পর এক্সে দলটির অনুসারী উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। এছাড়া টিকটক ও ইনস্টাগ্রামেও অনেক ফলোয়ার রয়েছে। পাশাপাশি সাংগঠনিক খবর আদান-প্রদানে হোয়াটসঅ্যাপ এবং টেলিগ্রাম চ্যানেলেও বেশ সক্রিয়।
জানতে চাইলে বিএনপির খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত আমার দেশকে বলেন, আমরা আমাদের দলের ইতিবাচক কাজগুলোর প্রচার কীভাবে বাড়াতে পারি এবং উদ্দেশ্যমূলকভাবে আমাদের দলের বিরুদ্ধে যেসব নেতিবাচক প্রচারণা চলছে কিংবা আগামীতে যদি চলে সেটা কীভাবে মোকাবিলা করতে পারি, সে বিষয়ে দলের নেতাকর্মীদের প্রস্তুত থাকা এবং তাদের সতর্ক করার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে।
বিএনপির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন (মীর হেলাল) আমার দেশকে বলেন, একটি বড় দল হিসেবে স্বাভাবিকভাবেই বিএনপির অনেক মনোনয়নপ্রত্যাশী আছে। সবার কাছে এই বার্তা পৌঁছে দেওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে—দলের পক্ষ থেকে যাকেই মনোনয়ন দেওয়া হয়, সবাই যেন ঐকবদ্ধভাবে কাজ করে। একই সঙ্গে প্রান্তিক পর্যায়ে ৩১ দফা নিয়ে ঘরে ঘরে যাওয়ার ব্যাপারটি আমরা এনডোরসাইজ করছি।
সামাজিক মাধ্যমগুলোয় সক্রিয়তার বিষয়ে মীর হেলাল আরো বলেন, এটা আমরা প্রতিনিয়ত করছি। নির্বাচনের সময় এটাকে কীভাবে আরো ফলপ্রসূ করা যায়, এটা নিয়ে কার্যক্রম চলছে। মিডিয়া সেল এটা নিয়ে কাজ করছে।
ইসলামী আন্দোলন নেতাদের সঙ্গে বিশেষ সাক্ষাৎ ও বৈঠক করেছেন বাংলাদেশ সফররত ইন্টারন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইন্সটিটিউট (আইআরআই) প্রতিনিধি দল। বুধবার সকাল ১১টায় রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৩৪ মিনিট আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, জুলাই সনদের মধ্যে যেগুলো নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সেগুলো আগে পাস করে পরে নির্বাচন দিতে হবে। সেই সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদকে আইনি রূপ দিতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেবৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়েছে বলে জানান এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও আন্তর্জাতিক সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ জাকারিয়া। তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনের প্রক্রিয়া, মাঠ পর্যায়ের নিরপেক্ষতা ও নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগে