
স্টাফ রিপোর্টার

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেছেন, ৭ নভেম্বর ১৯৭৫ ছিল উপনিবেশিক রাষ্ট্রযন্ত্রকে জনগণের রাষ্ট্রে রূপান্তরের এক বৈপ্লবিক প্রচেষ্টা। এটি ছিল সৈনিক, শ্রমিক ও কর্মজীবী মানুষের ঐতিহাসিক সংহতি— যা উপনিবেশিক আমলাতন্ত্র ও ক্ষমতার কেন্দ্রীভূত কাঠামোকে চ্যালেঞ্জ করে। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী বাংলাদেশের রাষ্ট্র কাঠামোয় উপনিবেশিক চরিত্রই থেকে গেছে।
শুক্রবার ৭ নভেম্বর সিপাহি–জনতার অভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন।
সভায় কর্নেল তাহেরের ভাষ্য টেনে শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন আরও বলেন, রাষ্ট্রকে স্বাধীন দেশের উপযোগী করে গঠন করতে না পারলে মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্য পূরণ সম্ভব নয়। তিনি সাম্প্রতিক বাস্তবতার দিকে ইঙ্গিত করে বলেন—২৪ এর জুলাই গণঅভ্যুত্থান প্রমাণ করেছে—দলীয় রাজনীতি সমাজকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিনিধিত্ব করতে পারে না। সমাজ ও রাষ্ট্রে পরিবর্তন নির্ভর করে প্রকৃত সমাজশক্তি - পেশাজীবী, কর্মজীবী ও শ্রমজীবীগণের উপর। তিনি কঠোর ভাষায় বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার সেই সমাজশক্তিকে বাদ দিয়ে শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলিকে নিয়ে ঐকমত্যের চেষ্টা করে যাচ্ছে। জাতি দেখেছে রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হয়ে গত ১৬ বছরে ফ্যাসিবাদ প্রতিরোধ ও উৎখাতে ব্যর্থ হয়েছে। তাদের ওপর একচ্ছত্র ভরসা— অন্তর্বর্তী সরকারের রাষ্ট্রভাবনায় এক বিপজ্জনক ভ্রান্তি। তিনি বলেন, রাষ্ট্র পুনর্গঠনে প্রকৃত সমাজশক্তি- পেশাজীবী, কর্মজীবী ও শ্রমজীবীগণকে উচ্চকক্ষসহ সকল স্তরে প্রতিনিধিত্ব দিতে হবে। এর বাইরে কোনো স্থায়ী জাতীয় ঐক্য সম্ভব নয়।
আলোচনা সভার সভাপতির বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম আনোয়ার হোসেন বলেন, ৭ নভেম্বরের বিপ্লব ছিল রাষ্ট্রকে অভ্যন্তরীণ উপনিবেশিকতা থেকে মুক্ত করার ঘোষণা। আজও বাংলাদেশ একই সংকটে—রাষ্ট্র এখনও কেন্দ্রীভূত, আমলাতান্ত্রিক এবং জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন এক কাঠামো।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত বক্তারা কর্নেল তাহেরের সংগ্রামী জীবন ও আত্মত্যাগকে স্মরণ করে বলেন, রাষ্ট্রকে অভ্যন্তরীণ উপনিবেশ থেকে মুক্ত করে জনগণকে সিদ্ধান্ত গ্রহণের কেন্দ্রীয় শক্তি বানাতে হবে। ৭ নভেম্বরের চেতনা জনগণের অংশীদারিত্বের গণতন্ত্র—হবে নতুন গণপ্রজাতন্ত্রের ভিত্তি।
জেএসডির সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন- স্থায়ী কমিটির সদস্য কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী,সহ- সভাপতি নুরুল আকতার,বীর মুক্তিযোদ্ধা মাইনুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মোশারেফ হোসেন মন্টু, এম এ আউয়াল,কামরুল আহসান অপু, সুমন খান,এডভোকেট শেখ নাজিম উদ্দীন, আবদুল্লাহ খোকন চেয়ারম্যান, ইলোরা সোমা, আবদুল মোতালেব মাস্টার প্রমুখ।

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেছেন, ৭ নভেম্বর ১৯৭৫ ছিল উপনিবেশিক রাষ্ট্রযন্ত্রকে জনগণের রাষ্ট্রে রূপান্তরের এক বৈপ্লবিক প্রচেষ্টা। এটি ছিল সৈনিক, শ্রমিক ও কর্মজীবী মানুষের ঐতিহাসিক সংহতি— যা উপনিবেশিক আমলাতন্ত্র ও ক্ষমতার কেন্দ্রীভূত কাঠামোকে চ্যালেঞ্জ করে। তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী বাংলাদেশের রাষ্ট্র কাঠামোয় উপনিবেশিক চরিত্রই থেকে গেছে।
শুক্রবার ৭ নভেম্বর সিপাহি–জনতার অভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন।
সভায় কর্নেল তাহেরের ভাষ্য টেনে শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন আরও বলেন, রাষ্ট্রকে স্বাধীন দেশের উপযোগী করে গঠন করতে না পারলে মুক্তিযুদ্ধের লক্ষ্য পূরণ সম্ভব নয়। তিনি সাম্প্রতিক বাস্তবতার দিকে ইঙ্গিত করে বলেন—২৪ এর জুলাই গণঅভ্যুত্থান প্রমাণ করেছে—দলীয় রাজনীতি সমাজকে সম্পূর্ণরূপে প্রতিনিধিত্ব করতে পারে না। সমাজ ও রাষ্ট্রে পরিবর্তন নির্ভর করে প্রকৃত সমাজশক্তি - পেশাজীবী, কর্মজীবী ও শ্রমজীবীগণের উপর। তিনি কঠোর ভাষায় বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার সেই সমাজশক্তিকে বাদ দিয়ে শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলিকে নিয়ে ঐকমত্যের চেষ্টা করে যাচ্ছে। জাতি দেখেছে রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হয়ে গত ১৬ বছরে ফ্যাসিবাদ প্রতিরোধ ও উৎখাতে ব্যর্থ হয়েছে। তাদের ওপর একচ্ছত্র ভরসা— অন্তর্বর্তী সরকারের রাষ্ট্রভাবনায় এক বিপজ্জনক ভ্রান্তি। তিনি বলেন, রাষ্ট্র পুনর্গঠনে প্রকৃত সমাজশক্তি- পেশাজীবী, কর্মজীবী ও শ্রমজীবীগণকে উচ্চকক্ষসহ সকল স্তরে প্রতিনিধিত্ব দিতে হবে। এর বাইরে কোনো স্থায়ী জাতীয় ঐক্য সম্ভব নয়।
আলোচনা সভার সভাপতির বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম আনোয়ার হোসেন বলেন, ৭ নভেম্বরের বিপ্লব ছিল রাষ্ট্রকে অভ্যন্তরীণ উপনিবেশিকতা থেকে মুক্ত করার ঘোষণা। আজও বাংলাদেশ একই সংকটে—রাষ্ট্র এখনও কেন্দ্রীভূত, আমলাতান্ত্রিক এবং জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন এক কাঠামো।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত বক্তারা কর্নেল তাহেরের সংগ্রামী জীবন ও আত্মত্যাগকে স্মরণ করে বলেন, রাষ্ট্রকে অভ্যন্তরীণ উপনিবেশ থেকে মুক্ত করে জনগণকে সিদ্ধান্ত গ্রহণের কেন্দ্রীয় শক্তি বানাতে হবে। ৭ নভেম্বরের চেতনা জনগণের অংশীদারিত্বের গণতন্ত্র—হবে নতুন গণপ্রজাতন্ত্রের ভিত্তি।
জেএসডির সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এস এম আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন- স্থায়ী কমিটির সদস্য কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী,সহ- সভাপতি নুরুল আকতার,বীর মুক্তিযোদ্ধা মাইনুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক মোশারেফ হোসেন মন্টু, এম এ আউয়াল,কামরুল আহসান অপু, সুমন খান,এডভোকেট শেখ নাজিম উদ্দীন, আবদুল্লাহ খোকন চেয়ারম্যান, ইলোরা সোমা, আবদুল মোতালেব মাস্টার প্রমুখ।

জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি (পটুয়াখালী-২ আসনের প্রার্থী) ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেছেন, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত ছাড়া নির্বাচন হবে তামাশার।
১ ঘণ্টা আগে
গোলাম পরওয়ার বলেছেন, গণভোটের দাবি কোনো চাপের মুখে উপেক্ষা করা হলে জাতীয় নির্বাচন সংকটে পড়তে পারে। তাই অবিলম্বে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করে তার ওপর গণভোটের তারিখ ঘোষণা করতে হবে।
২ ঘণ্টা আগে
সাইফুল হক বলেছেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোট বিষয়ে সৃষ্ট মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচি দিয়ে মীমাংসা করা যাবে না। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে যার নিরসন হয়েছে এখন রাজপথে শক্তি প্রদর্শনের পথে তা সমাধান করা যাবে না।
২ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের তিন নেতার পদ স্থগিত করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে