
স্টাফ রিপোর্টার

সম্পূর্ণ বিনা অপরাধে দীর্ঘ প্রায় ১৩ বছর কারারুদ্ধ থাকার পর অবশেষে মুক্ত বাতাসে আসলেন জামায়াতে ইসলামীর সাবেক সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলাম।
বুধবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে রাজধানীর শাহবাগে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিজন সেল থেকে তাকে মুক্তি দেয়া হয়। জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানসহ শীর্ষ কয়েকজন নেতা এটিএম আজহারকে সঙ্গে নিয়ে শাহবাগ মোড়ে শোকরানা সমাবেশের অস্থায়ী মঞ্চে উপস্থিত হন ৯ টা ৪২ মিনিটে।
মঞ্চে পৌঁছে এটিএম আজহার প্রিয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে হাত তুলে সালাম দেন। উপস্থিত সবাই সালামের জবারের পাশাপাশি আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করেন। পরে এটিএম আজহারকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান।
এর আগে মঙ্গলবার মানবতাবিরোধী মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এটিএম আজহারুল ইসলামকে বেকসুর খালাস দেয় আপিল বিভাগ। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।
আপিল বিভাগের এ রায়ের মাধ্যমে মূলত জামায়াত নেতা এটিএম আজহার শেখ হাসিনার জুডিসিয়াল কিলিংয়ের নিশ্চিত মৃত্যু হতে বেঁচে ফিরে আসেন।
২০১২ সালের ২২ অগস্ট তাকে মুক্তিযুদ্ধের সময় কথিত মানবতাবিরোধী অপরাধে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এর ঠিক দু’বছর পর ২০১৪ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সাজানো মামলায় তাকে দেয়া হয় মৃত্যুদণ্ড। দীর্ঘ এক দশকেরও বেশি সময় বিগত আওয়ামী লীগ সরকার তাকে ফাঁসিতে ঝুলানোর সমস্ত আইনি প্রক্রিয়া এগিয়ে নিচ্ছিল।

সম্পূর্ণ বিনা অপরাধে দীর্ঘ প্রায় ১৩ বছর কারারুদ্ধ থাকার পর অবশেষে মুক্ত বাতাসে আসলেন জামায়াতে ইসলামীর সাবেক সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলাম।
বুধবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে রাজধানীর শাহবাগে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিজন সেল থেকে তাকে মুক্তি দেয়া হয়। জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানসহ শীর্ষ কয়েকজন নেতা এটিএম আজহারকে সঙ্গে নিয়ে শাহবাগ মোড়ে শোকরানা সমাবেশের অস্থায়ী মঞ্চে উপস্থিত হন ৯ টা ৪২ মিনিটে।
মঞ্চে পৌঁছে এটিএম আজহার প্রিয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে হাত তুলে সালাম দেন। উপস্থিত সবাই সালামের জবারের পাশাপাশি আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করেন। পরে এটিএম আজহারকে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান।
এর আগে মঙ্গলবার মানবতাবিরোধী মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এটিএম আজহারুল ইসলামকে বেকসুর খালাস দেয় আপিল বিভাগ। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।
আপিল বিভাগের এ রায়ের মাধ্যমে মূলত জামায়াত নেতা এটিএম আজহার শেখ হাসিনার জুডিসিয়াল কিলিংয়ের নিশ্চিত মৃত্যু হতে বেঁচে ফিরে আসেন।
২০১২ সালের ২২ অগস্ট তাকে মুক্তিযুদ্ধের সময় কথিত মানবতাবিরোধী অপরাধে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এর ঠিক দু’বছর পর ২০১৪ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সাজানো মামলায় তাকে দেয়া হয় মৃত্যুদণ্ড। দীর্ঘ এক দশকেরও বেশি সময় বিগত আওয়ামী লীগ সরকার তাকে ফাঁসিতে ঝুলানোর সমস্ত আইনি প্রক্রিয়া এগিয়ে নিচ্ছিল।

জামায়াতে ইসলামীর নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউটের (আইআরআই) ৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল।
৩৩ মিনিট আগে
জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ছাত্রশিবির নেতৃত্ব তৈরির কারখানা। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই তারা জাতিকে যোগ্য নেতৃত্ব উপহার দিয়ে আসছে। ইতোমধ্যে সততা ও দক্ষতার পরিচয়ও দিয়েছে শিবিরের তৈরি নেতৃত্ব।
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের বিশেষ আদেশ রাষ্ট্রপতি নয়, প্রধান উপদেষ্টার মাধ্যমে জারি করার কথা বলেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
৩ ঘণ্টা আগে
পরে অন্য সিনিয়র রিপোর্টারদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এ্যানি। এ সময় আমার দেশ-এর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক জাহেদ চৌধুরী, বার্তা সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন, ভারপ্রাপ্ত চিফ রিপোর্টার বাছির জামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
৫ ঘণ্টা আগে