রায়কে স্বাগত জানাচ্ছি

স্টাফ রিপোর্টার

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নূর বলেন, এই রায়কে আমরা স্বাগত জানাচ্ছি। কিন্তু রায় কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত আমরা পুরাপুরি খুশি নয়। এই রায় কার্যকর নিশ্চিত না হলে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণ করা সাধারণ ছাত্র জনতার কেউ নিরাপদ থাকা বা চিন্তামুক্ত থাকা সম্ভব নয়। সুতরাং আমরা সরকারকে বলবো দ্রুত সময়ের মধ্যে এই ফ্যাসিস্ট হাসিনার রায় কার্যকরের আহ্বান করছি।
সোমবার সন্ধ্যায় গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন তিনি।
নুরুল হক নুর বলেন, গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী অন্তর্বর্তীকালীন সরকার একটা উদ্যোগ নিয়েছে। ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও তার সহযোগী আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে আংশিক রায় দেওয়া হয়েছে। বিচারের রায় কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত আমরা এই রায়কে আংশিক রায় হিসেবে গণ্য করছি। দল হিসেবে আওয়ামী লীগ এবং তাদের প্রধান সহযোগী জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধ করতে হবে। খুনী হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানকে শুধু ফাঁসির রায় দিলেই হবে না, বরং আরও যারা জড়িত ছিল তাদের প্রত্যেককে বিচারের আওতায় আনতে হবে। প্রতিটা আওয়ামী সন্ত্রাসীর বিচার নিশ্চিত করতে হবে। ভারতের সাথে আমাদের বন্দী বনিময় চুক্তি রয়েছে। আমরা এই চুক্তিকে কাজে লাগিয়ে হাসিনাকে দেশে এনে বিচার কার্যকর করতে হবে।
কোন কোন রাজনৈতিক দল ভোটের জন্য আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের কাছে ভোট চাচ্ছে, সুযোগ দেওয়ার কথা বলে। আবার কেউ কেউ নাকি চালের বস্তা পাঠাচ্ছে। আমরা তাদের বিষয়ে জাতিকে সতর্ক করতে চাই। আমাদের এই ফ্যাসিস্টের সহযোগিদের বিষয়েও ভূমিকা রাখতে হবে।
ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হাসান বলেন, আজকের রায়কে আমরা স্বাগত জানাচ্ছি। এই রায়ের মাধ্যমে আগামী দিনে কেউ দৈত্য-দানব হওয়ার আগে চিন্তা করবে। আমরা দেখছি ফ্যাসিস্ট হাসিনার সহযোগী ডাক্তার দিলিপ কুমার আগরওয়ালা ও ব্যারিস্টার সুমনকে জামিন দিয়েছে। আমরা এই খুনিদের জামিন দেওয়ার নিন্দা জানাচ্ছি।
ফ্যাসিস্ট হাসিনার সহযোগী এবং গুলি করার অন্যতম নির্দেশদাতা পুলিশের সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে মাত্র ৫ বছরের জেল দেওয়া হয়েছে। যার নির্দেশে গুলি চালানো হয়েছে অথচ তাকে লঘু শাস্তি দেওয়া হয়েছে। রাজসাক্ষী হওয়ায় তাকে লঘু শাস্তি না দিয়ে ন্যায় বিচার নিশ্চিতের আহ্বান করছি।
রায়ের অভিব্যক্তি শেষে গণঅধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে মিষ্টি বিতরণ করা হয়।
গনঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফের সঞ্চালনায় সিনিয়র সহ-সভাপতি ফারুক হাসান বক্তব্য দেন। উপস্থিত ছিলেন এডভোকেট নূরে এরশাদ সিদ্দিকী, যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মঞ্জুর মোর্শেদ, উচ্চতর পরিষদ সদস্য রবিউল ইসলাম প্রমুখ।

গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নূর বলেন, এই রায়কে আমরা স্বাগত জানাচ্ছি। কিন্তু রায় কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত আমরা পুরাপুরি খুশি নয়। এই রায় কার্যকর নিশ্চিত না হলে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণ করা সাধারণ ছাত্র জনতার কেউ নিরাপদ থাকা বা চিন্তামুক্ত থাকা সম্ভব নয়। সুতরাং আমরা সরকারকে বলবো দ্রুত সময়ের মধ্যে এই ফ্যাসিস্ট হাসিনার রায় কার্যকরের আহ্বান করছি।
সোমবার সন্ধ্যায় গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন তিনি।
নুরুল হক নুর বলেন, গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী অন্তর্বর্তীকালীন সরকার একটা উদ্যোগ নিয়েছে। ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও তার সহযোগী আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে আংশিক রায় দেওয়া হয়েছে। বিচারের রায় কার্যকর না হওয়া পর্যন্ত আমরা এই রায়কে আংশিক রায় হিসেবে গণ্য করছি। দল হিসেবে আওয়ামী লীগ এবং তাদের প্রধান সহযোগী জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধ করতে হবে। খুনী হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানকে শুধু ফাঁসির রায় দিলেই হবে না, বরং আরও যারা জড়িত ছিল তাদের প্রত্যেককে বিচারের আওতায় আনতে হবে। প্রতিটা আওয়ামী সন্ত্রাসীর বিচার নিশ্চিত করতে হবে। ভারতের সাথে আমাদের বন্দী বনিময় চুক্তি রয়েছে। আমরা এই চুক্তিকে কাজে লাগিয়ে হাসিনাকে দেশে এনে বিচার কার্যকর করতে হবে।
কোন কোন রাজনৈতিক দল ভোটের জন্য আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের কাছে ভোট চাচ্ছে, সুযোগ দেওয়ার কথা বলে। আবার কেউ কেউ নাকি চালের বস্তা পাঠাচ্ছে। আমরা তাদের বিষয়ে জাতিকে সতর্ক করতে চাই। আমাদের এই ফ্যাসিস্টের সহযোগিদের বিষয়েও ভূমিকা রাখতে হবে।
ছাত্র অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হাসান বলেন, আজকের রায়কে আমরা স্বাগত জানাচ্ছি। এই রায়ের মাধ্যমে আগামী দিনে কেউ দৈত্য-দানব হওয়ার আগে চিন্তা করবে। আমরা দেখছি ফ্যাসিস্ট হাসিনার সহযোগী ডাক্তার দিলিপ কুমার আগরওয়ালা ও ব্যারিস্টার সুমনকে জামিন দিয়েছে। আমরা এই খুনিদের জামিন দেওয়ার নিন্দা জানাচ্ছি।
ফ্যাসিস্ট হাসিনার সহযোগী এবং গুলি করার অন্যতম নির্দেশদাতা পুলিশের সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে মাত্র ৫ বছরের জেল দেওয়া হয়েছে। যার নির্দেশে গুলি চালানো হয়েছে অথচ তাকে লঘু শাস্তি দেওয়া হয়েছে। রাজসাক্ষী হওয়ায় তাকে লঘু শাস্তি না দিয়ে ন্যায় বিচার নিশ্চিতের আহ্বান করছি।
রায়ের অভিব্যক্তি শেষে গণঅধিকার পরিষদের পক্ষ থেকে মিষ্টি বিতরণ করা হয়।
গনঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদের সদস্য আবু হানিফের সঞ্চালনায় সিনিয়র সহ-সভাপতি ফারুক হাসান বক্তব্য দেন। উপস্থিত ছিলেন এডভোকেট নূরে এরশাদ সিদ্দিকী, যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মঞ্জুর মোর্শেদ, উচ্চতর পরিষদ সদস্য রবিউল ইসলাম প্রমুখ।

জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সিনিয়র সহ-সভাপতি মাওলানা আবদুর রব ইউসুফী বলেছেন, আমরা আইনের শাসন ও বিচার বিভাগের পূর্ণ স্বাধীনতা সব সময় চাই। ফ্যাসিস্ট ও জালেম হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ের মাধ্যমে আইনের শাসন বিচার বিভাগের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ফুলেল বরণে শুরু হওয়া যাত্রা শেষ পর্যন্ত রূপ নিলো এক দুঃস্বপ্নের ইতিহাসে। যেখানে ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে হত্যা, গুম, দমন-পীড়ন আর ভোটবিহীন নির্বাচন ছিল নিত্যকার অস্ত্র। রাষ্ট্রযন্ত্রকে দলীয়করণ, গণমাধ্যমকে স্তব্ধ করে দেওয়া, ছাত্র-জনতার বুক তছনছ করা গুলিবৃষ্টি, আর বিরোধী কণ্ঠকে আয়নাঘরে বন্দী করে রাখার মধ্য
২ ঘণ্টা আগে
তিনি আরো বলেন, অতীতে কোন জালিমই তার আবাস ভূমিতে টিকে থাকতে পারেনি। অনেক জালেমদেরকে মজবুত দুর্গ থেকে অপ্রত্যাশিত ভাবে বেইজ্জতি করে বের করেছেন আল্লাহ পাক । পবিত্র কোরআনের সূরা হাশরে আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন, হে চক্ষুষ্মানগন! তোমরা উপদেশ গ্রহণ করো।
২ ঘণ্টা আগে
রব বলেন, এ রায় গণঅভ্যুত্থান-উত্তর আইনের শাসনভিত্তিক কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে একটি তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি। বিশেষত মানবতাবিরোধী অপরাধের দায় নির্ধারণ—জনগণের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশাকে স্বীকৃতি দিয়েছে। আন্দোলনের সময় যারা শহীদ হয়েছেন, যারা আহত হয়েছেন, যারা নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ও গুমে যারা নিখোঁজ
২ ঘণ্টা আগে