আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিবৃতি
স্টাফ রিপোর্টার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন মনে করে, জুলাইয়ের জন-আকাঙ্ক্ষা ও আত্মত্যাগ পূরণে জুলাই সনদকে যথাযথ আইনি ও সাংবিধানিক বৈধতা দেওয়ার মাধ্যমে সংস্কার প্রক্রিয়াকে সুসংহত করা জরুরি। মনে রাখতে হবে, আমাদের সামনে একটি ঐতিহাসিক সুযোগ এসেছে। তাই একটি সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণে সরকার এবং সকল রাজনৈতিক পক্ষকে দল-মত নির্বিশেষে ঐক্যমতের ভিত্তিতে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।
সোমবার আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে সংগঠনটির সভাপতি রিফাত রশিদ ও সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়।
দিবসটিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে দীর্ঘ দেড় দশকের ফ্যাসিবাদবিরোধী গণতান্ত্রিক সংগ্রাম, এবং জুলাই শহীদকে প্রতি শ্রদ্ধা ও আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছে গণতন্ত্রকামী সকল ছাত্র-জনতাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানানো হয়েছে। সংগঠনটির মুখপাত্র সিনথিয়া জাহিন আয়েশার পাঠানো বিবৃতিতে বলা হয়, বিগত দেড় দশকের আওয়ামী ফ্যাসিবাদী শাসনামলে প্রশ্নবিদ্ধ জাতীয় নির্বাচন, বিরোধী দলগুলোর ওপর দমননীতি, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, গণহারে মামলা এবং কার্যকর বিরোধী দলবিহীন সংসদের কারণে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক সূচক ক্রমাগত অবনতির দিকে গেছে। ফলে দেশে এক ভঙ্গুর ও প্রতিকূল রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল, যেখানে মানুষের মৌলিক অধিকার এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বারবার বাধাগ্রস্ত হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বলেছে,চব্বিশের ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত ঐতিহাসিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে হাজারো শহীদ ও আহতদের রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদমুক্ত হয় এবং গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথে যাত্রা শুরু করে। অভ্যুত্থানোত্তর নতুন বাংলাদেশে এক নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতার জন্ম হয়, যেখানে অভ্যুত্থানের এক দফা ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার সম্পূর্ণ বিলোপ এবং নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের সুবর্ণ সুযোগ তৈরির পাশাপাশি গণতান্ত্রিক সংস্কার প্রক্রিয়াও জোরদার হয়েছে। নির্বাচনব্যবস্থার পুনর্গঠন, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, মানবাধিকার রক্ষা এবং সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণে অন্তর্বর্তী সরকারের নানা পদক্ষেপ আমরা দেখতে পেয়েছি। তবে এই পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়নে সম্প্রতি একধরনের অনিশ্চয়তা আমরা লক্ষ করেছি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন মনে করে, জুলাইয়ের জন-আকাঙ্ক্ষা ও আত্মত্যাগ পূরণে জুলাই সনদকে যথাযথ আইনি ও সাংবিধানিক বৈধতা দেওয়ার মাধ্যমে সংস্কার প্রক্রিয়াকে সুসংহত করা জরুরি। মনে রাখতে হবে, আমাদের সামনে একটি ঐতিহাসিক সুযোগ এসেছে। তাই একটি সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র নির্মাণে সরকার এবং সকল রাজনৈতিক পক্ষকে দল-মত নির্বিশেষে ঐক্যমতের ভিত্তিতে এগিয়ে আসার আহ্বান জানাচ্ছি।
সোমবার আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে সংগঠনটির সভাপতি রিফাত রশিদ ও সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়।
দিবসটিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকে দীর্ঘ দেড় দশকের ফ্যাসিবাদবিরোধী গণতান্ত্রিক সংগ্রাম, এবং জুলাই শহীদকে প্রতি শ্রদ্ধা ও আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করছে গণতন্ত্রকামী সকল ছাত্র-জনতাকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানানো হয়েছে। সংগঠনটির মুখপাত্র সিনথিয়া জাহিন আয়েশার পাঠানো বিবৃতিতে বলা হয়, বিগত দেড় দশকের আওয়ামী ফ্যাসিবাদী শাসনামলে প্রশ্নবিদ্ধ জাতীয় নির্বাচন, বিরোধী দলগুলোর ওপর দমননীতি, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, গণহারে মামলা এবং কার্যকর বিরোধী দলবিহীন সংসদের কারণে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক সূচক ক্রমাগত অবনতির দিকে গেছে। ফলে দেশে এক ভঙ্গুর ও প্রতিকূল রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল, যেখানে মানুষের মৌলিক অধিকার এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বারবার বাধাগ্রস্ত হয়েছে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বলেছে,চব্বিশের ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত ঐতিহাসিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে হাজারো শহীদ ও আহতদের রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ ফ্যাসিবাদমুক্ত হয় এবং গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথে যাত্রা শুরু করে। অভ্যুত্থানোত্তর নতুন বাংলাদেশে এক নতুন রাজনৈতিক বাস্তবতার জন্ম হয়, যেখানে অভ্যুত্থানের এক দফা ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার সম্পূর্ণ বিলোপ এবং নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের সুবর্ণ সুযোগ তৈরির পাশাপাশি গণতান্ত্রিক সংস্কার প্রক্রিয়াও জোরদার হয়েছে। নির্বাচনব্যবস্থার পুনর্গঠন, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, মানবাধিকার রক্ষা এবং সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণে অন্তর্বর্তী সরকারের নানা পদক্ষেপ আমরা দেখতে পেয়েছি। তবে এই পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়নে সম্প্রতি একধরনের অনিশ্চয়তা আমরা লক্ষ করেছি।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, জনগণের রক্ষক সেনাবাহিনীকে কোনদিন যেন জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো না হয়।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)’র সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, সোনার বাংলাকে শ্মশানে পরিণত করার জন্য হিন্দুস্তান ও আওয়ামী লীগ ৭১ সাল থেকেই একসাথে কাজ করছে। যুগে যুগে তাদের সহযোগিতা করেছে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল।
১ ঘণ্টা আগেকারাগারে পাঠানো সেনা কর্মকর্তারা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবিরকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব (আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক) হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে